
আগামী ২০২৬ সালের বিশ্ব ইজতেমা এবার জানুয়ারির পরিবর্তে মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে তাবলিগ জামাতের শুরায়ে নেজামপন্থী নেতৃত্ব। সরকারের প্রস্তাবে রাজি হয়ে এই সময় পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ে নেজাম)-এর নেতা মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সরকারের প্রস্তাবে আমরা সম্মত হয়েছি। এবারের বিশ্ব ইজতেমা মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে ইনশা’আল্লাহ।
এর আগে গত রবিবার (২ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন জানান, দেশের নির্বাচনী কার্যক্রম বিবেচনায় রেখে ইজতেমা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই পক্ষই (কাকরাইল মারকাজপন্থী ও শুরায়ে নেজামপন্থী) এই সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, দেশে নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বাচনী দায়িত্বে ব্যস্ত থাকবে। তাই নির্বাচনের পর মার্চ মাসে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করা হবে।
মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী আরও বলেন, ‘তাবলিগ জামাত বিশ্ব মুসলিম ঐক্যের প্রতীক। সরকারের সহযোগিতা ও যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে এবারের ইজতেমা শান্তিপূর্ণ ও সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে ইনশা’আল্লাহ।’
সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাতের বিভিন্ন স্তরের শুরা সদস্য, আলেম এবং প্রশাসনিক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২০২৬ সালের বিশ্ব ইজতেমা এবার জানুয়ারির পরিবর্তে মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে তাবলিগ জামাতের শুরায়ে নেজামপন্থী নেতৃত্ব। সরকারের প্রস্তাবে রাজি হয়ে এই সময় পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ে নেজাম)-এর নেতা মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সরকারের প্রস্তাবে আমরা সম্মত হয়েছি। এবারের বিশ্ব ইজতেমা মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে ইনশা’আল্লাহ।
এর আগে গত রবিবার (২ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন জানান, দেশের নির্বাচনী কার্যক্রম বিবেচনায় রেখে ইজতেমা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই পক্ষই (কাকরাইল মারকাজপন্থী ও শুরায়ে নেজামপন্থী) এই সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, দেশে নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বাচনী দায়িত্বে ব্যস্ত থাকবে। তাই নির্বাচনের পর মার্চ মাসে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করা হবে।
মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী আরও বলেন, ‘তাবলিগ জামাত বিশ্ব মুসলিম ঐক্যের প্রতীক। সরকারের সহযোগিতা ও যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে এবারের ইজতেমা শান্তিপূর্ণ ও সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে ইনশা’আল্লাহ।’
সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাতের বিভিন্ন স্তরের শুরা সদস্য, আলেম এবং প্রশাসনিক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২০২৬ সালের বিশ্ব ইজতেমা এবার জানুয়ারির পরিবর্তে মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে তাবলিগ জামাতের শুরায়ে নেজামপন্থী নেতৃত্ব। সরকারের প্রস্তাবে রাজি হয়ে এই সময় পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ে নেজাম)-এর নেতা মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সরকারের প্রস্তাবে আমরা সম্মত হয়েছি। এবারের বিশ্ব ইজতেমা মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে ইনশা’আল্লাহ।
এর আগে গত রবিবার (২ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন জানান, দেশের নির্বাচনী কার্যক্রম বিবেচনায় রেখে ইজতেমা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই পক্ষই (কাকরাইল মারকাজপন্থী ও শুরায়ে নেজামপন্থী) এই সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, দেশে নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বাচনী দায়িত্বে ব্যস্ত থাকবে। তাই নির্বাচনের পর মার্চ মাসে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করা হবে।
মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী আরও বলেন, ‘তাবলিগ জামাত বিশ্ব মুসলিম ঐক্যের প্রতীক। সরকারের সহযোগিতা ও যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে এবারের ইজতেমা শান্তিপূর্ণ ও সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে ইনশা’আল্লাহ।’
সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাতের বিভিন্ন স্তরের শুরা সদস্য, আলেম এবং প্রশাসনিক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২০২৬ সালের বিশ্ব ইজতেমা এবার জানুয়ারির পরিবর্তে মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে তাবলিগ জামাতের শুরায়ে নেজামপন্থী নেতৃত্ব। সরকারের প্রস্তাবে রাজি হয়ে এই সময় পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ে নেজাম)-এর নেতা মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সরকারের প্রস্তাবে আমরা সম্মত হয়েছি। এবারের বিশ্ব ইজতেমা মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে ইনশা’আল্লাহ।
এর আগে গত রবিবার (২ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন জানান, দেশের নির্বাচনী কার্যক্রম বিবেচনায় রেখে ইজতেমা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই পক্ষই (কাকরাইল মারকাজপন্থী ও শুরায়ে নেজামপন্থী) এই সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, দেশে নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বাচনী দায়িত্বে ব্যস্ত থাকবে। তাই নির্বাচনের পর মার্চ মাসে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করা হবে।
মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী আরও বলেন, ‘তাবলিগ জামাত বিশ্ব মুসলিম ঐক্যের প্রতীক। সরকারের সহযোগিতা ও যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে এবারের ইজতেমা শান্তিপূর্ণ ও সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে ইনশা’আল্লাহ।’
সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাতের বিভিন্ন স্তরের শুরা সদস্য, আলেম এবং প্রশাসনিক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!