
মস্তিষ্ক আমাদের চিন্তা, চেতনা, আবেগ ও শরীরের বেশিরভাগ কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করে। যত্ন না নিলে কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আবার এই যত্ন নেওয়াটা সম্পূর্ণ মানুষের নিজের ওপর নির্ভর করে। সেটা হতে পারে আপনার লাইফস্টাইল কিংবা পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে। অনেক সময় আমাদের কিছু বদভ্যাস ও অতিরিক্ত ডায়েট মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। ফলে কম বয়সেই লোপ পায় বুদ্ধি।
চিকিৎসকরা বলেন, একজন সুস্থ-সবল মানুষ প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনো জরুরি। কারণ সঠিকভাবে ঘুম না হলে আপনার ব্রেনের কার্যক্ষমতা কমে যায়, বুদ্ধি লোপ পেতে থাকে। স্মৃতিশক্তিও ধরে রাখা যায় না। তাই ঘুমের রুটিনটা ঠিক রাখা জরুরি।
যেহেতু আপনার মস্তিষ্ক শরীরের অনেককিছু নিয়ন্ত্রণ করে, সেজন্য আপনার চিন্তা-চেতনা শরীরের ওপর প্রভাবও ফেলে বেশি। সবসময় নেতিবাচক চিন্তা, আত্মবিশ্বাসের অভাবে ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের। অতিরিক্ত চাপ নেবেন না। ভালো কথা ভাবুন, সুস্থ থাকুন।
আজকাল আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে তেল-ঝাল ও জাঙ্ক ফুড খেতে বেশি পছন্দ করি। কিন্তু এটি বেশ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের ওপর। ধীরে ধীরে কমে যায় বুদ্ধি।
মানুষ প্রকৃতিগতভাবে একা থাকতে পারে না। যে ব্যক্তি সারাক্ষণ একা থাকে তার মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। ধীরে ধীরে ওই ব্যক্তি অবসাদে চলে যায়। ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের।
আজকালকার জেনারেশন কানে হেডফোন লাগিয়ে জোরে-জোরে গান শোনা অভ্যাসে পরিণত করেছে। কিন্তু সে নিজের অজান্তে শরীরের বড় ক্ষতি করছে। চিকিৎসকদের মতে কানে হেডফোন লাগিয়ে জোরে গান শুনলে ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের।
বিশ্বায়নের এই যুগে ল্যাপট্যাপ, কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোন সবার নিত্যসঙ্গী। একটানা বদ্ধ ঘরে ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে কাজ করেন অনেকে। এ অভ্যাসের ফলে ধীরে ধীরে লোপ পায় বুদ্ধিশক্তি। এজন্য দীর্ঘক্ষণ বসে থাকবেন না।
অন্যদিকে কিছু বদঅভ্যাস আপনাকে মারাত্মক ক্ষতির মুখে ফেলতে পারে। যেমন অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধূমপান মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। কোষে প্রভাব ফেলে। কমে স্মৃতিশক্তি।
এজন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, মস্তিষ্ক সচল রাখতে সপ্তাহে অন্তত ৪ দিন শরীরচর্চা করুন। মন খুশি রাখুন। তেল-মশলার খাবার এড়িয়ে চলুন।

মস্তিষ্ক আমাদের চিন্তা, চেতনা, আবেগ ও শরীরের বেশিরভাগ কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করে। যত্ন না নিলে কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আবার এই যত্ন নেওয়াটা সম্পূর্ণ মানুষের নিজের ওপর নির্ভর করে। সেটা হতে পারে আপনার লাইফস্টাইল কিংবা পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে। অনেক সময় আমাদের কিছু বদভ্যাস ও অতিরিক্ত ডায়েট মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। ফলে কম বয়সেই লোপ পায় বুদ্ধি।
চিকিৎসকরা বলেন, একজন সুস্থ-সবল মানুষ প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনো জরুরি। কারণ সঠিকভাবে ঘুম না হলে আপনার ব্রেনের কার্যক্ষমতা কমে যায়, বুদ্ধি লোপ পেতে থাকে। স্মৃতিশক্তিও ধরে রাখা যায় না। তাই ঘুমের রুটিনটা ঠিক রাখা জরুরি।
যেহেতু আপনার মস্তিষ্ক শরীরের অনেককিছু নিয়ন্ত্রণ করে, সেজন্য আপনার চিন্তা-চেতনা শরীরের ওপর প্রভাবও ফেলে বেশি। সবসময় নেতিবাচক চিন্তা, আত্মবিশ্বাসের অভাবে ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের। অতিরিক্ত চাপ নেবেন না। ভালো কথা ভাবুন, সুস্থ থাকুন।
আজকাল আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে তেল-ঝাল ও জাঙ্ক ফুড খেতে বেশি পছন্দ করি। কিন্তু এটি বেশ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের ওপর। ধীরে ধীরে কমে যায় বুদ্ধি।
মানুষ প্রকৃতিগতভাবে একা থাকতে পারে না। যে ব্যক্তি সারাক্ষণ একা থাকে তার মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। ধীরে ধীরে ওই ব্যক্তি অবসাদে চলে যায়। ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের।
আজকালকার জেনারেশন কানে হেডফোন লাগিয়ে জোরে-জোরে গান শোনা অভ্যাসে পরিণত করেছে। কিন্তু সে নিজের অজান্তে শরীরের বড় ক্ষতি করছে। চিকিৎসকদের মতে কানে হেডফোন লাগিয়ে জোরে গান শুনলে ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের।
বিশ্বায়নের এই যুগে ল্যাপট্যাপ, কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোন সবার নিত্যসঙ্গী। একটানা বদ্ধ ঘরে ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে কাজ করেন অনেকে। এ অভ্যাসের ফলে ধীরে ধীরে লোপ পায় বুদ্ধিশক্তি। এজন্য দীর্ঘক্ষণ বসে থাকবেন না।
অন্যদিকে কিছু বদঅভ্যাস আপনাকে মারাত্মক ক্ষতির মুখে ফেলতে পারে। যেমন অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধূমপান মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। কোষে প্রভাব ফেলে। কমে স্মৃতিশক্তি।
এজন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, মস্তিষ্ক সচল রাখতে সপ্তাহে অন্তত ৪ দিন শরীরচর্চা করুন। মন খুশি রাখুন। তেল-মশলার খাবার এড়িয়ে চলুন।

মস্তিষ্ক আমাদের চিন্তা, চেতনা, আবেগ ও শরীরের বেশিরভাগ কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করে। যত্ন না নিলে কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আবার এই যত্ন নেওয়াটা সম্পূর্ণ মানুষের নিজের ওপর নির্ভর করে। সেটা হতে পারে আপনার লাইফস্টাইল কিংবা পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে। অনেক সময় আমাদের কিছু বদভ্যাস ও অতিরিক্ত ডায়েট মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। ফলে কম বয়সেই লোপ পায় বুদ্ধি।
চিকিৎসকরা বলেন, একজন সুস্থ-সবল মানুষ প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনো জরুরি। কারণ সঠিকভাবে ঘুম না হলে আপনার ব্রেনের কার্যক্ষমতা কমে যায়, বুদ্ধি লোপ পেতে থাকে। স্মৃতিশক্তিও ধরে রাখা যায় না। তাই ঘুমের রুটিনটা ঠিক রাখা জরুরি।
যেহেতু আপনার মস্তিষ্ক শরীরের অনেককিছু নিয়ন্ত্রণ করে, সেজন্য আপনার চিন্তা-চেতনা শরীরের ওপর প্রভাবও ফেলে বেশি। সবসময় নেতিবাচক চিন্তা, আত্মবিশ্বাসের অভাবে ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের। অতিরিক্ত চাপ নেবেন না। ভালো কথা ভাবুন, সুস্থ থাকুন।
আজকাল আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে তেল-ঝাল ও জাঙ্ক ফুড খেতে বেশি পছন্দ করি। কিন্তু এটি বেশ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের ওপর। ধীরে ধীরে কমে যায় বুদ্ধি।
মানুষ প্রকৃতিগতভাবে একা থাকতে পারে না। যে ব্যক্তি সারাক্ষণ একা থাকে তার মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। ধীরে ধীরে ওই ব্যক্তি অবসাদে চলে যায়। ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের।
আজকালকার জেনারেশন কানে হেডফোন লাগিয়ে জোরে-জোরে গান শোনা অভ্যাসে পরিণত করেছে। কিন্তু সে নিজের অজান্তে শরীরের বড় ক্ষতি করছে। চিকিৎসকদের মতে কানে হেডফোন লাগিয়ে জোরে গান শুনলে ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের।
বিশ্বায়নের এই যুগে ল্যাপট্যাপ, কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোন সবার নিত্যসঙ্গী। একটানা বদ্ধ ঘরে ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে কাজ করেন অনেকে। এ অভ্যাসের ফলে ধীরে ধীরে লোপ পায় বুদ্ধিশক্তি। এজন্য দীর্ঘক্ষণ বসে থাকবেন না।
অন্যদিকে কিছু বদঅভ্যাস আপনাকে মারাত্মক ক্ষতির মুখে ফেলতে পারে। যেমন অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধূমপান মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। কোষে প্রভাব ফেলে। কমে স্মৃতিশক্তি।
এজন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, মস্তিষ্ক সচল রাখতে সপ্তাহে অন্তত ৪ দিন শরীরচর্চা করুন। মন খুশি রাখুন। তেল-মশলার খাবার এড়িয়ে চলুন।

মস্তিষ্ক আমাদের চিন্তা, চেতনা, আবেগ ও শরীরের বেশিরভাগ কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করে। যত্ন না নিলে কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আবার এই যত্ন নেওয়াটা সম্পূর্ণ মানুষের নিজের ওপর নির্ভর করে। সেটা হতে পারে আপনার লাইফস্টাইল কিংবা পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে। অনেক সময় আমাদের কিছু বদভ্যাস ও অতিরিক্ত ডায়েট মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। ফলে কম বয়সেই লোপ পায় বুদ্ধি।
চিকিৎসকরা বলেন, একজন সুস্থ-সবল মানুষ প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনো জরুরি। কারণ সঠিকভাবে ঘুম না হলে আপনার ব্রেনের কার্যক্ষমতা কমে যায়, বুদ্ধি লোপ পেতে থাকে। স্মৃতিশক্তিও ধরে রাখা যায় না। তাই ঘুমের রুটিনটা ঠিক রাখা জরুরি।
যেহেতু আপনার মস্তিষ্ক শরীরের অনেককিছু নিয়ন্ত্রণ করে, সেজন্য আপনার চিন্তা-চেতনা শরীরের ওপর প্রভাবও ফেলে বেশি। সবসময় নেতিবাচক চিন্তা, আত্মবিশ্বাসের অভাবে ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের। অতিরিক্ত চাপ নেবেন না। ভালো কথা ভাবুন, সুস্থ থাকুন।
আজকাল আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে তেল-ঝাল ও জাঙ্ক ফুড খেতে বেশি পছন্দ করি। কিন্তু এটি বেশ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের ওপর। ধীরে ধীরে কমে যায় বুদ্ধি।
মানুষ প্রকৃতিগতভাবে একা থাকতে পারে না। যে ব্যক্তি সারাক্ষণ একা থাকে তার মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। ধীরে ধীরে ওই ব্যক্তি অবসাদে চলে যায়। ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের।
আজকালকার জেনারেশন কানে হেডফোন লাগিয়ে জোরে-জোরে গান শোনা অভ্যাসে পরিণত করেছে। কিন্তু সে নিজের অজান্তে শরীরের বড় ক্ষতি করছে। চিকিৎসকদের মতে কানে হেডফোন লাগিয়ে জোরে গান শুনলে ক্ষতি হয় মস্তিষ্কের।
বিশ্বায়নের এই যুগে ল্যাপট্যাপ, কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোন সবার নিত্যসঙ্গী। একটানা বদ্ধ ঘরে ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে কাজ করেন অনেকে। এ অভ্যাসের ফলে ধীরে ধীরে লোপ পায় বুদ্ধিশক্তি। এজন্য দীর্ঘক্ষণ বসে থাকবেন না।
অন্যদিকে কিছু বদঅভ্যাস আপনাকে মারাত্মক ক্ষতির মুখে ফেলতে পারে। যেমন অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধূমপান মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। কোষে প্রভাব ফেলে। কমে স্মৃতিশক্তি।
এজন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, মস্তিষ্ক সচল রাখতে সপ্তাহে অন্তত ৪ দিন শরীরচর্চা করুন। মন খুশি রাখুন। তেল-মশলার খাবার এড়িয়ে চলুন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!