
গত সপ্তাহজুড়ে দেশের পুঁজিবাজারে টানা দরপতন হয়েছে। এতে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, তার সাড়ে ৮ গুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের দর কমেছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৩২ কোটি টাকা, আর দুই সপ্তাহে কমেছে ১৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে মাত্র ৪০টির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, বিপরীতে ৩৪০টির কমেছে, আর ৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় প্রতিষ্ঠান সংখ্যা ৮ দশমিক ৫ গুণ বেশি।
প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৪ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ০১ শতাংশ। ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসই শরিয়াহ সূচক কমেছে ৪৩ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বা ৪ শতাংশ, আর বাছাইকৃত কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ কমেছে ৪৭ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
দরপতনের মধ্যেও গত সপ্তাহে লেনদেনে সামান্য গতি এসেছে। প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৭ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি।
সপ্তাহজুড়ে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ার, প্রতিদিন গড়ে ২৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ শতাংশের বেশি। এ ছাড়া সামিট এলায়েন্স পোর্ট ও ওরিয়ন ইনফিউশন যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আরও রয়েছে-খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, মনোস্পুল পেপার, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং সোনালী পেপার।

গত সপ্তাহজুড়ে দেশের পুঁজিবাজারে টানা দরপতন হয়েছে। এতে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, তার সাড়ে ৮ গুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের দর কমেছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৩২ কোটি টাকা, আর দুই সপ্তাহে কমেছে ১৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে মাত্র ৪০টির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, বিপরীতে ৩৪০টির কমেছে, আর ৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় প্রতিষ্ঠান সংখ্যা ৮ দশমিক ৫ গুণ বেশি।
প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৪ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ০১ শতাংশ। ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসই শরিয়াহ সূচক কমেছে ৪৩ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বা ৪ শতাংশ, আর বাছাইকৃত কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ কমেছে ৪৭ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
দরপতনের মধ্যেও গত সপ্তাহে লেনদেনে সামান্য গতি এসেছে। প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৭ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি।
সপ্তাহজুড়ে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ার, প্রতিদিন গড়ে ২৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ শতাংশের বেশি। এ ছাড়া সামিট এলায়েন্স পোর্ট ও ওরিয়ন ইনফিউশন যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আরও রয়েছে-খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, মনোস্পুল পেপার, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং সোনালী পেপার।

গত সপ্তাহজুড়ে দেশের পুঁজিবাজারে টানা দরপতন হয়েছে। এতে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, তার সাড়ে ৮ গুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের দর কমেছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৩২ কোটি টাকা, আর দুই সপ্তাহে কমেছে ১৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে মাত্র ৪০টির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, বিপরীতে ৩৪০টির কমেছে, আর ৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় প্রতিষ্ঠান সংখ্যা ৮ দশমিক ৫ গুণ বেশি।
প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৪ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ০১ শতাংশ। ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসই শরিয়াহ সূচক কমেছে ৪৩ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বা ৪ শতাংশ, আর বাছাইকৃত কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ কমেছে ৪৭ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
দরপতনের মধ্যেও গত সপ্তাহে লেনদেনে সামান্য গতি এসেছে। প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৭ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি।
সপ্তাহজুড়ে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ার, প্রতিদিন গড়ে ২৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ শতাংশের বেশি। এ ছাড়া সামিট এলায়েন্স পোর্ট ও ওরিয়ন ইনফিউশন যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আরও রয়েছে-খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, মনোস্পুল পেপার, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং সোনালী পেপার।

গত সপ্তাহজুড়ে দেশের পুঁজিবাজারে টানা দরপতন হয়েছে। এতে যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, তার সাড়ে ৮ গুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের দর কমেছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৩২ কোটি টাকা, আর দুই সপ্তাহে কমেছে ১৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে মাত্র ৪০টির শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, বিপরীতে ৩৪০টির কমেছে, আর ৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। অর্থাৎ দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় প্রতিষ্ঠান সংখ্যা ৮ দশমিক ৫ গুণ বেশি।
প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৪ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ০১ শতাংশ। ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসই শরিয়াহ সূচক কমেছে ৪৩ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বা ৪ শতাংশ, আর বাছাইকৃত কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ কমেছে ৪৭ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
দরপতনের মধ্যেও গত সপ্তাহে লেনদেনে সামান্য গতি এসেছে। প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহের তুলনায় ২৭ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি।
সপ্তাহজুড়ে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ার, প্রতিদিন গড়ে ২৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৫ শতাংশের বেশি। এ ছাড়া সামিট এলায়েন্স পোর্ট ও ওরিয়ন ইনফিউশন যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আরও রয়েছে-খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, মনোস্পুল পেপার, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং সোনালী পেপার।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!