সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৫
জামালপুরে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের লাইসেন্স নবায়ন ফি কমানো, নতুন করে লাইসেন্স প্রদান বন্ধ, এবং লাইসেন্সবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধসহ ৫ দফা দাবিতে অটোরিকশা চালকরা ধর্মঘট করছেন। রোববার (১ নভেম্বর) সকাল থেকে জামালপুর ইজিবাইক ও রিকশা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ডাকে এ ধর্মঘট শুরু হয়।
অটোরিকশা চলাচল বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও অফিসগামী যাত্রীরা। সকালে বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য সাধারণ যাত্রীদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে এবং যানবাহনের জন্য ভিড় করতে দেখা গেছে। জরুরি প্রয়োজনে অনেককে হেঁটেই গন্তব্যে যেতে হচ্ছে।
ইজিবাইক চালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, লাল ও সবুজ রং করে এক দিন পর পর অটোরিকশা চালানোর নিয়ম বাতিল করতে হবে। লাইসেন্সের ফি আগের মতোই রাখতে হবে, বাড়ানো চলবে না। পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
আরেক চালক কামাল হোসেন বলেন, লাইসেন্স ফি কমিয়ে আগের হার বহাল রাখতে হবে। ২ হাজার ৫০০ টাকার লাইসেন্স ফি বাড়িয়ে ৩ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে, আবার ৩ হাজার টাকার ফি বাড়িয়ে ৪ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে। এটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টকর।
শিক্ষার্থী অভিভাবক জাহানারা বেগম জানান, সাধারণ মানুষকে কষ্ট না দিয়ে চালকদের উচিত প্রশাসনের কাছে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরা। অটোরিকশা বন্ধ থাকায় বাচ্চাদের স্কুলে নেওয়া ও রোগীদের হাসপাতালে পৌঁছাতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
চাকরিজীবী শফিকুল ইসলাম বলেন, আমি প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে হাঁটছি, অফিসে যাওয়ার জন্য কোনো যানবাহন পাচ্ছি না। সময়মতো পৌঁছাতে পারব কিনা নিশ্চিত নই। এমন ধর্মঘট না হলেই ভালো, সরকার যেন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখে।
জামালপুর ইজিবাইক ও রিকশা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতা খায়রুল ইসলাম বলেন, গত ৩০ অক্টোবর জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগমের কাছে আমরা আমাদের দাবিগুলো নিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছি। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়েই আমরা ধর্মঘট শুরু করেছি।
দুপুরের পর শহরের গেইটপাড় এলাকা থেকে অটোরিকশা চালকদের একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হবে। মিছিলটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হবে এবং সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
অটোরিকশা চালকদের ৫ দফা দাবীগুলো হলো- ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্সের নবায়ন ফি কমানো, নতুন করে লাইসেন্স প্রদান না করা, গাড়ী রং করার সিদ্ধান্ত বাতিল, যানযট নিরসনে শহরের প্রবেশপথ গুলোতে চেকপোস্ট বসানো ও লাইসেন্স বিহীন গাড়ী চলাচল বন্ধ করা।
জামালপুরে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের লাইসেন্স নবায়ন ফি কমানো, নতুন করে লাইসেন্স প্রদান বন্ধ, এবং লাইসেন্সবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধসহ ৫ দফা দাবিতে অটোরিকশা চালকরা ধর্মঘট করছেন। রোববার (১ নভেম্বর) সকাল থেকে জামালপুর ইজিবাইক ও রিকশা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ডাকে এ ধর্মঘট শুরু হয়।
অটোরিকশা চলাচল বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও অফিসগামী যাত্রীরা। সকালে বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য সাধারণ যাত্রীদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে এবং যানবাহনের জন্য ভিড় করতে দেখা গেছে। জরুরি প্রয়োজনে অনেককে হেঁটেই গন্তব্যে যেতে হচ্ছে।
ইজিবাইক চালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, লাল ও সবুজ রং করে এক দিন পর পর অটোরিকশা চালানোর নিয়ম বাতিল করতে হবে। লাইসেন্সের ফি আগের মতোই রাখতে হবে, বাড়ানো চলবে না। পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
আরেক চালক কামাল হোসেন বলেন, লাইসেন্স ফি কমিয়ে আগের হার বহাল রাখতে হবে। ২ হাজার ৫০০ টাকার লাইসেন্স ফি বাড়িয়ে ৩ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে, আবার ৩ হাজার টাকার ফি বাড়িয়ে ৪ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে। এটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টকর।
শিক্ষার্থী অভিভাবক জাহানারা বেগম জানান, সাধারণ মানুষকে কষ্ট না দিয়ে চালকদের উচিত প্রশাসনের কাছে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরা। অটোরিকশা বন্ধ থাকায় বাচ্চাদের স্কুলে নেওয়া ও রোগীদের হাসপাতালে পৌঁছাতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
চাকরিজীবী শফিকুল ইসলাম বলেন, আমি প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে হাঁটছি, অফিসে যাওয়ার জন্য কোনো যানবাহন পাচ্ছি না। সময়মতো পৌঁছাতে পারব কিনা নিশ্চিত নই। এমন ধর্মঘট না হলেই ভালো, সরকার যেন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখে।
জামালপুর ইজিবাইক ও রিকশা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতা খায়রুল ইসলাম বলেন, গত ৩০ অক্টোবর জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগমের কাছে আমরা আমাদের দাবিগুলো নিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছি। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়েই আমরা ধর্মঘট শুরু করেছি।
দুপুরের পর শহরের গেইটপাড় এলাকা থেকে অটোরিকশা চালকদের একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হবে। মিছিলটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হবে এবং সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
অটোরিকশা চালকদের ৫ দফা দাবীগুলো হলো- ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্সের নবায়ন ফি কমানো, নতুন করে লাইসেন্স প্রদান না করা, গাড়ী রং করার সিদ্ধান্ত বাতিল, যানযট নিরসনে শহরের প্রবেশপথ গুলোতে চেকপোস্ট বসানো ও লাইসেন্স বিহীন গাড়ী চলাচল বন্ধ করা।
জামালপুরে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের লাইসেন্স নবায়ন ফি কমানো, নতুন করে লাইসেন্স প্রদান বন্ধ, এবং লাইসেন্সবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধসহ ৫ দফা দাবিতে অটোরিকশা চালকরা ধর্মঘট করছেন। রোববার (১ নভেম্বর) সকাল থেকে জামালপুর ইজিবাইক ও রিকশা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ডাকে এ ধর্মঘট শুরু হয়।
অটোরিকশা চলাচল বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও অফিসগামী যাত্রীরা। সকালে বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য সাধারণ যাত্রীদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে এবং যানবাহনের জন্য ভিড় করতে দেখা গেছে। জরুরি প্রয়োজনে অনেককে হেঁটেই গন্তব্যে যেতে হচ্ছে।
ইজিবাইক চালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, লাল ও সবুজ রং করে এক দিন পর পর অটোরিকশা চালানোর নিয়ম বাতিল করতে হবে। লাইসেন্সের ফি আগের মতোই রাখতে হবে, বাড়ানো চলবে না। পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
আরেক চালক কামাল হোসেন বলেন, লাইসেন্স ফি কমিয়ে আগের হার বহাল রাখতে হবে। ২ হাজার ৫০০ টাকার লাইসেন্স ফি বাড়িয়ে ৩ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে, আবার ৩ হাজার টাকার ফি বাড়িয়ে ৪ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে। এটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টকর।
শিক্ষার্থী অভিভাবক জাহানারা বেগম জানান, সাধারণ মানুষকে কষ্ট না দিয়ে চালকদের উচিত প্রশাসনের কাছে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরা। অটোরিকশা বন্ধ থাকায় বাচ্চাদের স্কুলে নেওয়া ও রোগীদের হাসপাতালে পৌঁছাতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
চাকরিজীবী শফিকুল ইসলাম বলেন, আমি প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে হাঁটছি, অফিসে যাওয়ার জন্য কোনো যানবাহন পাচ্ছি না। সময়মতো পৌঁছাতে পারব কিনা নিশ্চিত নই। এমন ধর্মঘট না হলেই ভালো, সরকার যেন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখে।
জামালপুর ইজিবাইক ও রিকশা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতা খায়রুল ইসলাম বলেন, গত ৩০ অক্টোবর জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগমের কাছে আমরা আমাদের দাবিগুলো নিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছি। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়েই আমরা ধর্মঘট শুরু করেছি।
দুপুরের পর শহরের গেইটপাড় এলাকা থেকে অটোরিকশা চালকদের একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হবে। মিছিলটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হবে এবং সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
অটোরিকশা চালকদের ৫ দফা দাবীগুলো হলো- ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্সের নবায়ন ফি কমানো, নতুন করে লাইসেন্স প্রদান না করা, গাড়ী রং করার সিদ্ধান্ত বাতিল, যানযট নিরসনে শহরের প্রবেশপথ গুলোতে চেকপোস্ট বসানো ও লাইসেন্স বিহীন গাড়ী চলাচল বন্ধ করা।
জামালপুরে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের লাইসেন্স নবায়ন ফি কমানো, নতুন করে লাইসেন্স প্রদান বন্ধ, এবং লাইসেন্সবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধসহ ৫ দফা দাবিতে অটোরিকশা চালকরা ধর্মঘট করছেন। রোববার (১ নভেম্বর) সকাল থেকে জামালপুর ইজিবাইক ও রিকশা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ডাকে এ ধর্মঘট শুরু হয়।
অটোরিকশা চলাচল বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও অফিসগামী যাত্রীরা। সকালে বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য সাধারণ যাত্রীদের দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে এবং যানবাহনের জন্য ভিড় করতে দেখা গেছে। জরুরি প্রয়োজনে অনেককে হেঁটেই গন্তব্যে যেতে হচ্ছে।
ইজিবাইক চালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, লাল ও সবুজ রং করে এক দিন পর পর অটোরিকশা চালানোর নিয়ম বাতিল করতে হবে। লাইসেন্সের ফি আগের মতোই রাখতে হবে, বাড়ানো চলবে না। পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
আরেক চালক কামাল হোসেন বলেন, লাইসেন্স ফি কমিয়ে আগের হার বহাল রাখতে হবে। ২ হাজার ৫০০ টাকার লাইসেন্স ফি বাড়িয়ে ৩ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে, আবার ৩ হাজার টাকার ফি বাড়িয়ে ৪ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়েছে। এটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টকর।
শিক্ষার্থী অভিভাবক জাহানারা বেগম জানান, সাধারণ মানুষকে কষ্ট না দিয়ে চালকদের উচিত প্রশাসনের কাছে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরা। অটোরিকশা বন্ধ থাকায় বাচ্চাদের স্কুলে নেওয়া ও রোগীদের হাসপাতালে পৌঁছাতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
চাকরিজীবী শফিকুল ইসলাম বলেন, আমি প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে হাঁটছি, অফিসে যাওয়ার জন্য কোনো যানবাহন পাচ্ছি না। সময়মতো পৌঁছাতে পারব কিনা নিশ্চিত নই। এমন ধর্মঘট না হলেই ভালো, সরকার যেন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখে।
জামালপুর ইজিবাইক ও রিকশা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতা খায়রুল ইসলাম বলেন, গত ৩০ অক্টোবর জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগমের কাছে আমরা আমাদের দাবিগুলো নিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছি। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়েই আমরা ধর্মঘট শুরু করেছি।
দুপুরের পর শহরের গেইটপাড় এলাকা থেকে অটোরিকশা চালকদের একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হবে। মিছিলটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হবে এবং সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
অটোরিকশা চালকদের ৫ দফা দাবীগুলো হলো- ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্সের নবায়ন ফি কমানো, নতুন করে লাইসেন্স প্রদান না করা, গাড়ী রং করার সিদ্ধান্ত বাতিল, যানযট নিরসনে শহরের প্রবেশপথ গুলোতে চেকপোস্ট বসানো ও লাইসেন্স বিহীন গাড়ী চলাচল বন্ধ করা।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
