
ফাইল ছবি
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থায় গত ২৪ ঘণ্টায় উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন হয়নি। তবে চিকিৎসকদের ডাকে তিনি সাড়া দিচ্ছেন। চিকিৎসকরা এটিকে ‘স্থিতিশীল’ অবস্থা হিসেবে দেখছেন।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রিচার্ড বিল ঢাকায় এসে তার চিকিৎসা কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছেন। এর আগে সোমবার চীন থেকে আসা আরেকটি চিকিৎসক দলও মেডিক্যাল বোর্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
সিসিইউতে ১১ দিন ধরে নিবিড় পর্যবেক্ষণে গত ২৭ নভেম্বর থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া। তার শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। কিডনি কার্যক্রম সচল রাখতে বুধবার বিকালে ডায়ালাইসিস করা হয়।
মেডিক্যাল বোর্ডের একজন সদস্য জানান, তার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি বা অবনতি নেই। কিছুটা সাড়া দিচ্ছেন, তবে তা আশানুরূপ নয়। বিভিন্ন প্যারামিটার ওঠানামা করছে।
বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে চিকিৎসকদের সংশয় চিকিৎসকদের একটি অংশ মনে করছেন, বর্তমান শারীরিক অবস্থায় তাকে অন্য কোথাও স্থানান্তর করা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। যদিও পরিবার ও বিএনপি বিদেশে নেওয়ার প্রস্তুতি রেখেছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা চূড়ান্ত মূল্যায়ন শেষে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টার পরিদর্শন বুধবার সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়ার খোঁজ নেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রায় আধা ঘণ্টা অবস্থান করে তিনি পরিবারকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান এবং দেশের মানুষের কাছে খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া চান।
এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া-মোনাজাতে দেশজুড়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ বুধবার রাজধানীসহ সারাদেশে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। নয়াপল্টন, শ্যামলী, পল্লবী, মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মীরা দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।
দীর্ঘদিন ধরে নানা জটিলতায় ভুগছেন দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস ও কিডনি জটিলতাসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন খালেদা জিয়া। চলতি বছরের জানুয়ারিতে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে চিকিৎসা শেষে মে মাসে দেশে ফেরেন তিনি।

ফাইল ছবি
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থায় গত ২৪ ঘণ্টায় উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন হয়নি। তবে চিকিৎসকদের ডাকে তিনি সাড়া দিচ্ছেন। চিকিৎসকরা এটিকে ‘স্থিতিশীল’ অবস্থা হিসেবে দেখছেন।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রিচার্ড বিল ঢাকায় এসে তার চিকিৎসা কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছেন। এর আগে সোমবার চীন থেকে আসা আরেকটি চিকিৎসক দলও মেডিক্যাল বোর্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
সিসিইউতে ১১ দিন ধরে নিবিড় পর্যবেক্ষণে গত ২৭ নভেম্বর থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া। তার শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। কিডনি কার্যক্রম সচল রাখতে বুধবার বিকালে ডায়ালাইসিস করা হয়।
মেডিক্যাল বোর্ডের একজন সদস্য জানান, তার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি বা অবনতি নেই। কিছুটা সাড়া দিচ্ছেন, তবে তা আশানুরূপ নয়। বিভিন্ন প্যারামিটার ওঠানামা করছে।
বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে চিকিৎসকদের সংশয় চিকিৎসকদের একটি অংশ মনে করছেন, বর্তমান শারীরিক অবস্থায় তাকে অন্য কোথাও স্থানান্তর করা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। যদিও পরিবার ও বিএনপি বিদেশে নেওয়ার প্রস্তুতি রেখেছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা চূড়ান্ত মূল্যায়ন শেষে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টার পরিদর্শন বুধবার সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়ার খোঁজ নেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রায় আধা ঘণ্টা অবস্থান করে তিনি পরিবারকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান এবং দেশের মানুষের কাছে খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া চান।
এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া-মোনাজাতে দেশজুড়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ বুধবার রাজধানীসহ সারাদেশে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। নয়াপল্টন, শ্যামলী, পল্লবী, মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মীরা দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।
দীর্ঘদিন ধরে নানা জটিলতায় ভুগছেন দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস ও কিডনি জটিলতাসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন খালেদা জিয়া। চলতি বছরের জানুয়ারিতে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে চিকিৎসা শেষে মে মাসে দেশে ফেরেন তিনি।

ফাইল ছবি
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থায় গত ২৪ ঘণ্টায় উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন হয়নি। তবে চিকিৎসকদের ডাকে তিনি সাড়া দিচ্ছেন। চিকিৎসকরা এটিকে ‘স্থিতিশীল’ অবস্থা হিসেবে দেখছেন।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রিচার্ড বিল ঢাকায় এসে তার চিকিৎসা কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছেন। এর আগে সোমবার চীন থেকে আসা আরেকটি চিকিৎসক দলও মেডিক্যাল বোর্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
সিসিইউতে ১১ দিন ধরে নিবিড় পর্যবেক্ষণে গত ২৭ নভেম্বর থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া। তার শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। কিডনি কার্যক্রম সচল রাখতে বুধবার বিকালে ডায়ালাইসিস করা হয়।
মেডিক্যাল বোর্ডের একজন সদস্য জানান, তার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি বা অবনতি নেই। কিছুটা সাড়া দিচ্ছেন, তবে তা আশানুরূপ নয়। বিভিন্ন প্যারামিটার ওঠানামা করছে।
বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে চিকিৎসকদের সংশয় চিকিৎসকদের একটি অংশ মনে করছেন, বর্তমান শারীরিক অবস্থায় তাকে অন্য কোথাও স্থানান্তর করা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। যদিও পরিবার ও বিএনপি বিদেশে নেওয়ার প্রস্তুতি রেখেছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা চূড়ান্ত মূল্যায়ন শেষে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টার পরিদর্শন বুধবার সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়ার খোঁজ নেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রায় আধা ঘণ্টা অবস্থান করে তিনি পরিবারকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান এবং দেশের মানুষের কাছে খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া চান।
এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া-মোনাজাতে দেশজুড়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ বুধবার রাজধানীসহ সারাদেশে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। নয়াপল্টন, শ্যামলী, পল্লবী, মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মীরা দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।
দীর্ঘদিন ধরে নানা জটিলতায় ভুগছেন দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস ও কিডনি জটিলতাসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন খালেদা জিয়া। চলতি বছরের জানুয়ারিতে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে চিকিৎসা শেষে মে মাসে দেশে ফেরেন তিনি।

ফাইল ছবি
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থায় গত ২৪ ঘণ্টায় উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন হয়নি। তবে চিকিৎসকদের ডাকে তিনি সাড়া দিচ্ছেন। চিকিৎসকরা এটিকে ‘স্থিতিশীল’ অবস্থা হিসেবে দেখছেন।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রিচার্ড বিল ঢাকায় এসে তার চিকিৎসা কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছেন। এর আগে সোমবার চীন থেকে আসা আরেকটি চিকিৎসক দলও মেডিক্যাল বোর্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
সিসিইউতে ১১ দিন ধরে নিবিড় পর্যবেক্ষণে গত ২৭ নভেম্বর থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া। তার শ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে মেকানিক্যাল ভেন্টিলেশনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। কিডনি কার্যক্রম সচল রাখতে বুধবার বিকালে ডায়ালাইসিস করা হয়।
মেডিক্যাল বোর্ডের একজন সদস্য জানান, তার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি বা অবনতি নেই। কিছুটা সাড়া দিচ্ছেন, তবে তা আশানুরূপ নয়। বিভিন্ন প্যারামিটার ওঠানামা করছে।
বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে চিকিৎসকদের সংশয় চিকিৎসকদের একটি অংশ মনে করছেন, বর্তমান শারীরিক অবস্থায় তাকে অন্য কোথাও স্থানান্তর করা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। যদিও পরিবার ও বিএনপি বিদেশে নেওয়ার প্রস্তুতি রেখেছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা চূড়ান্ত মূল্যায়ন শেষে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টার পরিদর্শন বুধবার সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়ার খোঁজ নেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রায় আধা ঘণ্টা অবস্থান করে তিনি পরিবারকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান এবং দেশের মানুষের কাছে খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া চান।
এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া-মোনাজাতে দেশজুড়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ বুধবার রাজধানীসহ সারাদেশে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। নয়াপল্টন, শ্যামলী, পল্লবী, মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মীরা দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।
দীর্ঘদিন ধরে নানা জটিলতায় ভুগছেন দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস ও কিডনি জটিলতাসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন খালেদা জিয়া। চলতি বছরের জানুয়ারিতে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে চিকিৎসা শেষে মে মাসে দেশে ফেরেন তিনি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!