
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির একক প্রার্থী তালিকা আজই চূড়ান্ত হতে পারে। মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য কিছু আসন রেখে সোমবার (৩ নভেম্বর) গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ তালিকা অনুমোদনের সম্ভাবনা রয়েছে।
দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে শুরু হওয়া এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন। বৈঠক শেষে সাংগঠনিক টিমের সঙ্গে আলাদা আলোচনাও হওয়ার কথা রয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক মাসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তিনশ আসনে পাঁচটি করে জরিপ চালান। সাংগঠনিক টিম ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। যেসব আসনে মনোনয়ন নিয়ে জটিলতা ছিল, সেসব ক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করেছেন তারেক রহমান।
গত ২৬ ও ২৭ অক্টোবর গুলশানে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকেও তিনি ঐক্যের বার্তা দেন। দলীয় সূত্র জানায়, সোমবারের বৈঠক শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে একক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে অক্টোবর মাসেই দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার কথা ছিল বিএনপির। তবে জুলাই জাতীয় সনদ-সংক্রান্ত জটিলতায় তা পিছিয়ে যায়। গত ২৮ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়ন সুপারিশ জমা দেওয়ার পর বিএনপি ও সমমনা ২৫ দলীয় জোটের মধ্যে অস্বস্তি দেখা দেয়।
সূত্র মতে, বিষয়টি নিয়ে দলের ভেতরে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে— রাজনৈতিক স্থিতি বজায় রেখেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে, যাতে নির্বাচনের গতি ব্যাহত না হয়।
এদিকে, জরুরি ভিত্তিতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদকে লন্ডনে ডেকেছেন তারেক রহমান। ধারণা করা হচ্ছে, ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ ও নির্বাচনী কৌশল নিয়ে তার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, কমিশনের সুপারিশে বিএনপি নয়, পুরো জাতিই বেকায়দায় পড়েছে। সরকারের উচিত এসব বিষয়ে সংশোধনী আনা।
অন্যদিকে, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, কমিশনের প্রস্তাব কেবল সুপারিশ মাত্র, সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তারপরই আমরা পরবর্তী করণীয় ঠিক করব।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির অবস্থান আগেই পরিষ্কার ছিল— তারা কেবল নিজেদের স্বাক্ষরিত প্রস্তাবের দায়ই নেবে, অন্য কোনো সংস্করণের নয়। সবমিলিয়ে আজকের বৈঠক বিএনপির নির্বাচনী প্রস্তুতির এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির একক প্রার্থী তালিকা আজই চূড়ান্ত হতে পারে। মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য কিছু আসন রেখে সোমবার (৩ নভেম্বর) গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ তালিকা অনুমোদনের সম্ভাবনা রয়েছে।
দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে শুরু হওয়া এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন। বৈঠক শেষে সাংগঠনিক টিমের সঙ্গে আলাদা আলোচনাও হওয়ার কথা রয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক মাসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তিনশ আসনে পাঁচটি করে জরিপ চালান। সাংগঠনিক টিম ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। যেসব আসনে মনোনয়ন নিয়ে জটিলতা ছিল, সেসব ক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করেছেন তারেক রহমান।
গত ২৬ ও ২৭ অক্টোবর গুলশানে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকেও তিনি ঐক্যের বার্তা দেন। দলীয় সূত্র জানায়, সোমবারের বৈঠক শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে একক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে অক্টোবর মাসেই দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার কথা ছিল বিএনপির। তবে জুলাই জাতীয় সনদ-সংক্রান্ত জটিলতায় তা পিছিয়ে যায়। গত ২৮ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়ন সুপারিশ জমা দেওয়ার পর বিএনপি ও সমমনা ২৫ দলীয় জোটের মধ্যে অস্বস্তি দেখা দেয়।
সূত্র মতে, বিষয়টি নিয়ে দলের ভেতরে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে— রাজনৈতিক স্থিতি বজায় রেখেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে, যাতে নির্বাচনের গতি ব্যাহত না হয়।
এদিকে, জরুরি ভিত্তিতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদকে লন্ডনে ডেকেছেন তারেক রহমান। ধারণা করা হচ্ছে, ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ ও নির্বাচনী কৌশল নিয়ে তার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, কমিশনের সুপারিশে বিএনপি নয়, পুরো জাতিই বেকায়দায় পড়েছে। সরকারের উচিত এসব বিষয়ে সংশোধনী আনা।
অন্যদিকে, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, কমিশনের প্রস্তাব কেবল সুপারিশ মাত্র, সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তারপরই আমরা পরবর্তী করণীয় ঠিক করব।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির অবস্থান আগেই পরিষ্কার ছিল— তারা কেবল নিজেদের স্বাক্ষরিত প্রস্তাবের দায়ই নেবে, অন্য কোনো সংস্করণের নয়। সবমিলিয়ে আজকের বৈঠক বিএনপির নির্বাচনী প্রস্তুতির এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির একক প্রার্থী তালিকা আজই চূড়ান্ত হতে পারে। মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য কিছু আসন রেখে সোমবার (৩ নভেম্বর) গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ তালিকা অনুমোদনের সম্ভাবনা রয়েছে।
দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে শুরু হওয়া এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন। বৈঠক শেষে সাংগঠনিক টিমের সঙ্গে আলাদা আলোচনাও হওয়ার কথা রয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক মাসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তিনশ আসনে পাঁচটি করে জরিপ চালান। সাংগঠনিক টিম ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। যেসব আসনে মনোনয়ন নিয়ে জটিলতা ছিল, সেসব ক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করেছেন তারেক রহমান।
গত ২৬ ও ২৭ অক্টোবর গুলশানে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকেও তিনি ঐক্যের বার্তা দেন। দলীয় সূত্র জানায়, সোমবারের বৈঠক শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে একক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে অক্টোবর মাসেই দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার কথা ছিল বিএনপির। তবে জুলাই জাতীয় সনদ-সংক্রান্ত জটিলতায় তা পিছিয়ে যায়। গত ২৮ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়ন সুপারিশ জমা দেওয়ার পর বিএনপি ও সমমনা ২৫ দলীয় জোটের মধ্যে অস্বস্তি দেখা দেয়।
সূত্র মতে, বিষয়টি নিয়ে দলের ভেতরে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে— রাজনৈতিক স্থিতি বজায় রেখেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে, যাতে নির্বাচনের গতি ব্যাহত না হয়।
এদিকে, জরুরি ভিত্তিতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদকে লন্ডনে ডেকেছেন তারেক রহমান। ধারণা করা হচ্ছে, ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ ও নির্বাচনী কৌশল নিয়ে তার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, কমিশনের সুপারিশে বিএনপি নয়, পুরো জাতিই বেকায়দায় পড়েছে। সরকারের উচিত এসব বিষয়ে সংশোধনী আনা।
অন্যদিকে, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, কমিশনের প্রস্তাব কেবল সুপারিশ মাত্র, সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তারপরই আমরা পরবর্তী করণীয় ঠিক করব।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির অবস্থান আগেই পরিষ্কার ছিল— তারা কেবল নিজেদের স্বাক্ষরিত প্রস্তাবের দায়ই নেবে, অন্য কোনো সংস্করণের নয়। সবমিলিয়ে আজকের বৈঠক বিএনপির নির্বাচনী প্রস্তুতির এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির একক প্রার্থী তালিকা আজই চূড়ান্ত হতে পারে। মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য কিছু আসন রেখে সোমবার (৩ নভেম্বর) গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ তালিকা অনুমোদনের সম্ভাবনা রয়েছে।
দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে শুরু হওয়া এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন। বৈঠক শেষে সাংগঠনিক টিমের সঙ্গে আলাদা আলোচনাও হওয়ার কথা রয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক মাসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তিনশ আসনে পাঁচটি করে জরিপ চালান। সাংগঠনিক টিম ও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। যেসব আসনে মনোনয়ন নিয়ে জটিলতা ছিল, সেসব ক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করেছেন তারেক রহমান।
গত ২৬ ও ২৭ অক্টোবর গুলশানে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকেও তিনি ঐক্যের বার্তা দেন। দলীয় সূত্র জানায়, সোমবারের বৈঠক শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে একক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে অক্টোবর মাসেই দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার কথা ছিল বিএনপির। তবে জুলাই জাতীয় সনদ-সংক্রান্ত জটিলতায় তা পিছিয়ে যায়। গত ২৮ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়ন সুপারিশ জমা দেওয়ার পর বিএনপি ও সমমনা ২৫ দলীয় জোটের মধ্যে অস্বস্তি দেখা দেয়।
সূত্র মতে, বিষয়টি নিয়ে দলের ভেতরে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে— রাজনৈতিক স্থিতি বজায় রেখেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে, যাতে নির্বাচনের গতি ব্যাহত না হয়।
এদিকে, জরুরি ভিত্তিতে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদকে লন্ডনে ডেকেছেন তারেক রহমান। ধারণা করা হচ্ছে, ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ ও নির্বাচনী কৌশল নিয়ে তার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, কমিশনের সুপারিশে বিএনপি নয়, পুরো জাতিই বেকায়দায় পড়েছে। সরকারের উচিত এসব বিষয়ে সংশোধনী আনা।
অন্যদিকে, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, কমিশনের প্রস্তাব কেবল সুপারিশ মাত্র, সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তারপরই আমরা পরবর্তী করণীয় ঠিক করব।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির অবস্থান আগেই পরিষ্কার ছিল— তারা কেবল নিজেদের স্বাক্ষরিত প্রস্তাবের দায়ই নেবে, অন্য কোনো সংস্করণের নয়। সবমিলিয়ে আজকের বৈঠক বিএনপির নির্বাচনী প্রস্তুতির এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!