যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও প্রায় ৬১ হাজার মেট্রিক টন গম দেশে পৌঁছেছে। দেশটি থেকে দ্বিতীয় চালানে ৬০ হাজার ৮০২ টন গমবাহী জাহাজ সোমবার (৩ নভেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে এসে পৌঁছেছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তি (জিটুজি)-এর আওতায় এই গম আমদানি করা হয়েছে।
চুক্তির অধীনে মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার টন গম আমদানি করার পরিকল্পনা রয়েছে। এর প্রথম চালান হিসেবে গত ২৫ অক্টোবর ৫৬ হাজার ৯৫৯ টন গম দেশে আসে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, সদ্য আগত চালানের গমের নমুনা পরীক্ষার কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। পরীক্ষার ফল পাওয়ার পর দ্রুত খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, এই গম সরকারি খাদ্যভান্ডার শক্তিশালী করতে এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারে ব্যবহৃত হবে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও প্রায় ৬১ হাজার মেট্রিক টন গম দেশে পৌঁছেছে। দেশটি থেকে দ্বিতীয় চালানে ৬০ হাজার ৮০২ টন গমবাহী জাহাজ সোমবার (৩ নভেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে এসে পৌঁছেছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তি (জিটুজি)-এর আওতায় এই গম আমদানি করা হয়েছে।
চুক্তির অধীনে মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার টন গম আমদানি করার পরিকল্পনা রয়েছে। এর প্রথম চালান হিসেবে গত ২৫ অক্টোবর ৫৬ হাজার ৯৫৯ টন গম দেশে আসে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, সদ্য আগত চালানের গমের নমুনা পরীক্ষার কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। পরীক্ষার ফল পাওয়ার পর দ্রুত খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, এই গম সরকারি খাদ্যভান্ডার শক্তিশালী করতে এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারে ব্যবহৃত হবে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও প্রায় ৬১ হাজার মেট্রিক টন গম দেশে পৌঁছেছে। দেশটি থেকে দ্বিতীয় চালানে ৬০ হাজার ৮০২ টন গমবাহী জাহাজ সোমবার (৩ নভেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে এসে পৌঁছেছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তি (জিটুজি)-এর আওতায় এই গম আমদানি করা হয়েছে।
চুক্তির অধীনে মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার টন গম আমদানি করার পরিকল্পনা রয়েছে। এর প্রথম চালান হিসেবে গত ২৫ অক্টোবর ৫৬ হাজার ৯৫৯ টন গম দেশে আসে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, সদ্য আগত চালানের গমের নমুনা পরীক্ষার কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। পরীক্ষার ফল পাওয়ার পর দ্রুত খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, এই গম সরকারি খাদ্যভান্ডার শক্তিশালী করতে এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারে ব্যবহৃত হবে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও প্রায় ৬১ হাজার মেট্রিক টন গম দেশে পৌঁছেছে। দেশটি থেকে দ্বিতীয় চালানে ৬০ হাজার ৮০২ টন গমবাহী জাহাজ সোমবার (৩ নভেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে এসে পৌঁছেছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তি (জিটুজি)-এর আওতায় এই গম আমদানি করা হয়েছে।
চুক্তির অধীনে মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার টন গম আমদানি করার পরিকল্পনা রয়েছে। এর প্রথম চালান হিসেবে গত ২৫ অক্টোবর ৫৬ হাজার ৯৫৯ টন গম দেশে আসে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, সদ্য আগত চালানের গমের নমুনা পরীক্ষার কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। পরীক্ষার ফল পাওয়ার পর দ্রুত খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, এই গম সরকারি খাদ্যভান্ডার শক্তিশালী করতে এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারে ব্যবহৃত হবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!