ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমরা শহীদ হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই। তবে যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে-এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন পেছানো বা বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে। ‘শহীদ হাদিকে আমরা আল্লাহর কাছে আমানত রাখলাম, তার আদর্শেই এগিয়ে যাবো,’-যোগ করেন তিনি।
আগামী দিনের রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা জানান, আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে একটি স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ওই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে-দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমরা শহীদ হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই। তবে যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে-এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন পেছানো বা বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে। ‘শহীদ হাদিকে আমরা আল্লাহর কাছে আমানত রাখলাম, তার আদর্শেই এগিয়ে যাবো,’-যোগ করেন তিনি।
আগামী দিনের রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা জানান, আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে একটি স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ওই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে-দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমরা শহীদ হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই। তবে যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে-এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন পেছানো বা বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে। ‘শহীদ হাদিকে আমরা আল্লাহর কাছে আমানত রাখলাম, তার আদর্শেই এগিয়ে যাবো,’-যোগ করেন তিনি।
আগামী দিনের রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা জানান, আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে একটি স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ওই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে-দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পেছনে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, একটি মহল দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত করার হীন উদ্দেশ্যে পতিত স্বৈরাচারী শক্তির সঙ্গে দেশি-বিদেশি দোসররা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমরা শহীদ হাদির এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই। তবে যারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা যেন এই ঘটনাকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে-এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন পেছানো বা বানচালের যেকোনো ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে দেশের জনগণকে সজাগ থাকতে হবে। ‘শহীদ হাদিকে আমরা আল্লাহর কাছে আমানত রাখলাম, তার আদর্শেই এগিয়ে যাবো,’-যোগ করেন তিনি।
আগামী দিনের রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা জানান, আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমাবেশের মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে একটি স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ওই সমাবেশের মধ্য দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে-দেশে আর কোনো ষড়যন্ত্র দানা বাঁধতে পারবে না।
এ সময় আসন্ন নির্বাচনে দলের বাকি প্রার্থীদের মনোনয়নের বিষয়ে খুব দ্রুতই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!