পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান এবং তার স্ত্রী বুশরা বিবিকে তোশাখানা-২ দুর্নীতি মামলায় ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১ কোটি ৬৪ লাখ পাকিস্তানি রুপি জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে দীর্ঘ শুনানি শেষে বিশেষ আদালতের বিচারক শাহরুখ আরজুমান্দ এই রায় ঘোষণা করেন। খবর জিও নিউজের।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০২১ সালে সৌদি আরবে এক সরকারি সফরকালে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের কাছ থেকে পাওয়া একটি অত্যন্ত মূল্যবান বুলগারি জুয়েলারি সেট নিয়মবহির্ভূতভাবে কম মূল্যে নিজেদের কাছে রেখে দেন ইমরান খান ও বুশরা বিবি। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিশ্বাসভঙ্গ ও দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়।
রায়ে আদালত পাকিস্তান দণ্ডবিধির ৪০৯ ও ৩৪ ধারায় বিশ্বাসভঙ্গের দায়ে ১০ বছর এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের অধীনে আরও ৭ বছরসহ মোট ১৭ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেন। তবে রায়ে ইমরান খানের বয়স এবং বুশরা বিবি নারী হওয়ায় শাস্তির ক্ষেত্রে তুলনামূলক ‘নমনীয়’ দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।
বর্তমানে ইমরান খান আদিয়ালা কারাগারেই বন্দি রয়েছেন। এই রায়ের ফলে বুশরা বিবিকেও কারান্তরীণ করা হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিলে প্রথম তোশাখানা মামলায় তাদের ১৪ বছরের সাজা ইসলামাবাদ হাইকোর্ট স্থগিত করেছিল।
আইন বিশ্লেষকদের মতে, তোশাখানা-২ মামলার এই রায় ইমরান খানের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এদিকে ইমরান খান ও বুশরা বিবির আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তারা এই রায়ের বিরুদ্ধে দ্রুত উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান এবং তার স্ত্রী বুশরা বিবিকে তোশাখানা-২ দুর্নীতি মামলায় ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১ কোটি ৬৪ লাখ পাকিস্তানি রুপি জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে দীর্ঘ শুনানি শেষে বিশেষ আদালতের বিচারক শাহরুখ আরজুমান্দ এই রায় ঘোষণা করেন। খবর জিও নিউজের।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০২১ সালে সৌদি আরবে এক সরকারি সফরকালে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের কাছ থেকে পাওয়া একটি অত্যন্ত মূল্যবান বুলগারি জুয়েলারি সেট নিয়মবহির্ভূতভাবে কম মূল্যে নিজেদের কাছে রেখে দেন ইমরান খান ও বুশরা বিবি। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিশ্বাসভঙ্গ ও দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়।
রায়ে আদালত পাকিস্তান দণ্ডবিধির ৪০৯ ও ৩৪ ধারায় বিশ্বাসভঙ্গের দায়ে ১০ বছর এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের অধীনে আরও ৭ বছরসহ মোট ১৭ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেন। তবে রায়ে ইমরান খানের বয়স এবং বুশরা বিবি নারী হওয়ায় শাস্তির ক্ষেত্রে তুলনামূলক ‘নমনীয়’ দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।
বর্তমানে ইমরান খান আদিয়ালা কারাগারেই বন্দি রয়েছেন। এই রায়ের ফলে বুশরা বিবিকেও কারান্তরীণ করা হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিলে প্রথম তোশাখানা মামলায় তাদের ১৪ বছরের সাজা ইসলামাবাদ হাইকোর্ট স্থগিত করেছিল।
আইন বিশ্লেষকদের মতে, তোশাখানা-২ মামলার এই রায় ইমরান খানের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এদিকে ইমরান খান ও বুশরা বিবির আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তারা এই রায়ের বিরুদ্ধে দ্রুত উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান এবং তার স্ত্রী বুশরা বিবিকে তোশাখানা-২ দুর্নীতি মামলায় ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১ কোটি ৬৪ লাখ পাকিস্তানি রুপি জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে দীর্ঘ শুনানি শেষে বিশেষ আদালতের বিচারক শাহরুখ আরজুমান্দ এই রায় ঘোষণা করেন। খবর জিও নিউজের।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০২১ সালে সৌদি আরবে এক সরকারি সফরকালে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের কাছ থেকে পাওয়া একটি অত্যন্ত মূল্যবান বুলগারি জুয়েলারি সেট নিয়মবহির্ভূতভাবে কম মূল্যে নিজেদের কাছে রেখে দেন ইমরান খান ও বুশরা বিবি। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিশ্বাসভঙ্গ ও দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়।
রায়ে আদালত পাকিস্তান দণ্ডবিধির ৪০৯ ও ৩৪ ধারায় বিশ্বাসভঙ্গের দায়ে ১০ বছর এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের অধীনে আরও ৭ বছরসহ মোট ১৭ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেন। তবে রায়ে ইমরান খানের বয়স এবং বুশরা বিবি নারী হওয়ায় শাস্তির ক্ষেত্রে তুলনামূলক ‘নমনীয়’ দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।
বর্তমানে ইমরান খান আদিয়ালা কারাগারেই বন্দি রয়েছেন। এই রায়ের ফলে বুশরা বিবিকেও কারান্তরীণ করা হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিলে প্রথম তোশাখানা মামলায় তাদের ১৪ বছরের সাজা ইসলামাবাদ হাইকোর্ট স্থগিত করেছিল।
আইন বিশ্লেষকদের মতে, তোশাখানা-২ মামলার এই রায় ইমরান খানের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এদিকে ইমরান খান ও বুশরা বিবির আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তারা এই রায়ের বিরুদ্ধে দ্রুত উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান এবং তার স্ত্রী বুশরা বিবিকে তোশাখানা-২ দুর্নীতি মামলায় ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১ কোটি ৬৪ লাখ পাকিস্তানি রুপি জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে দীর্ঘ শুনানি শেষে বিশেষ আদালতের বিচারক শাহরুখ আরজুমান্দ এই রায় ঘোষণা করেন। খবর জিও নিউজের।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০২১ সালে সৌদি আরবে এক সরকারি সফরকালে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের কাছ থেকে পাওয়া একটি অত্যন্ত মূল্যবান বুলগারি জুয়েলারি সেট নিয়মবহির্ভূতভাবে কম মূল্যে নিজেদের কাছে রেখে দেন ইমরান খান ও বুশরা বিবি। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিশ্বাসভঙ্গ ও দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়।
রায়ে আদালত পাকিস্তান দণ্ডবিধির ৪০৯ ও ৩৪ ধারায় বিশ্বাসভঙ্গের দায়ে ১০ বছর এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের অধীনে আরও ৭ বছরসহ মোট ১৭ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেন। তবে রায়ে ইমরান খানের বয়স এবং বুশরা বিবি নারী হওয়ায় শাস্তির ক্ষেত্রে তুলনামূলক ‘নমনীয়’ দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।
বর্তমানে ইমরান খান আদিয়ালা কারাগারেই বন্দি রয়েছেন। এই রায়ের ফলে বুশরা বিবিকেও কারান্তরীণ করা হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিলে প্রথম তোশাখানা মামলায় তাদের ১৪ বছরের সাজা ইসলামাবাদ হাইকোর্ট স্থগিত করেছিল।
আইন বিশ্লেষকদের মতে, তোশাখানা-২ মামলার এই রায় ইমরান খানের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এদিকে ইমরান খান ও বুশরা বিবির আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তারা এই রায়ের বিরুদ্ধে দ্রুত উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!