সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৫
ঢাকাই সিনেমার গ্ল্যামারাস চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। তার স্টাইলিশ লুক এবং সাবলীল অভিনয় তাকে এনে দিয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা। গত মাসে কানাডায় অনুষ্ঠিত ৩৯তম ফোবানার সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই গালা নাইটে পারফর্ম করেন।
ওই সফরেরই এক অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে সহকর্মী জায়েদ খানের ভূয়সী প্রশংসা করেন এই অভিনেত্রী।
নুসরাত ফারিয়া বলেন, ‘জায়েদ ভাই মিষ্টি মনের মানুষ। দিন দিন তো অনেক হ্যান্ডসাম হয়ে যাচ্ছেন এখন। অনেক বেশি ওয়ার্কআউট-টর্কআউট করছেন। আমার মনে হয়, বাংলাদেশের সব মেয়েদেরই এখন ফেভারিট হয়ে গেছেন তিনি।’
তার কথায়, ‘আগে তো ছিলই, এখন অনেক ফিট হয়ে গেছে। জায়েদ ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করা সবসময়ই আনন্দের। তিনি এমন মনখোলা প্রাণবন্ত একটা মানুষ যে, কারো মন খারাপ থাকলেও উনার সাথে কথা বললে মন ভালো হয়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘উনার প্রোগ্রামে যখন উনি বলল, ‘চলো মন্ট্রিয়ালে হাঁটতে হাঁটতে আমরা শুটটা করে ফেলি’। তাই আমি সত্যি গভীর আগ্রহ এবং খুশিও হয়েছিলাম। পাশাপাশি আমি অনেক মজা করেছিলাম। ফান পার্টগুলো না আপনাদেরকে দেখাইনি, ওগুলো এডিট করে দিয়েছে।’
ঢাকাই সিনেমার গ্ল্যামারাস চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। তার স্টাইলিশ লুক এবং সাবলীল অভিনয় তাকে এনে দিয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা। গত মাসে কানাডায় অনুষ্ঠিত ৩৯তম ফোবানার সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই গালা নাইটে পারফর্ম করেন।
ওই সফরেরই এক অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে সহকর্মী জায়েদ খানের ভূয়সী প্রশংসা করেন এই অভিনেত্রী।
নুসরাত ফারিয়া বলেন, ‘জায়েদ ভাই মিষ্টি মনের মানুষ। দিন দিন তো অনেক হ্যান্ডসাম হয়ে যাচ্ছেন এখন। অনেক বেশি ওয়ার্কআউট-টর্কআউট করছেন। আমার মনে হয়, বাংলাদেশের সব মেয়েদেরই এখন ফেভারিট হয়ে গেছেন তিনি।’
তার কথায়, ‘আগে তো ছিলই, এখন অনেক ফিট হয়ে গেছে। জায়েদ ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করা সবসময়ই আনন্দের। তিনি এমন মনখোলা প্রাণবন্ত একটা মানুষ যে, কারো মন খারাপ থাকলেও উনার সাথে কথা বললে মন ভালো হয়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘উনার প্রোগ্রামে যখন উনি বলল, ‘চলো মন্ট্রিয়ালে হাঁটতে হাঁটতে আমরা শুটটা করে ফেলি’। তাই আমি সত্যি গভীর আগ্রহ এবং খুশিও হয়েছিলাম। পাশাপাশি আমি অনেক মজা করেছিলাম। ফান পার্টগুলো না আপনাদেরকে দেখাইনি, ওগুলো এডিট করে দিয়েছে।’
ঢাকাই সিনেমার গ্ল্যামারাস চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। তার স্টাইলিশ লুক এবং সাবলীল অভিনয় তাকে এনে দিয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা। গত মাসে কানাডায় অনুষ্ঠিত ৩৯তম ফোবানার সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই গালা নাইটে পারফর্ম করেন।
ওই সফরেরই এক অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে সহকর্মী জায়েদ খানের ভূয়সী প্রশংসা করেন এই অভিনেত্রী।
নুসরাত ফারিয়া বলেন, ‘জায়েদ ভাই মিষ্টি মনের মানুষ। দিন দিন তো অনেক হ্যান্ডসাম হয়ে যাচ্ছেন এখন। অনেক বেশি ওয়ার্কআউট-টর্কআউট করছেন। আমার মনে হয়, বাংলাদেশের সব মেয়েদেরই এখন ফেভারিট হয়ে গেছেন তিনি।’
তার কথায়, ‘আগে তো ছিলই, এখন অনেক ফিট হয়ে গেছে। জায়েদ ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করা সবসময়ই আনন্দের। তিনি এমন মনখোলা প্রাণবন্ত একটা মানুষ যে, কারো মন খারাপ থাকলেও উনার সাথে কথা বললে মন ভালো হয়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘উনার প্রোগ্রামে যখন উনি বলল, ‘চলো মন্ট্রিয়ালে হাঁটতে হাঁটতে আমরা শুটটা করে ফেলি’। তাই আমি সত্যি গভীর আগ্রহ এবং খুশিও হয়েছিলাম। পাশাপাশি আমি অনেক মজা করেছিলাম। ফান পার্টগুলো না আপনাদেরকে দেখাইনি, ওগুলো এডিট করে দিয়েছে।’
ঢাকাই সিনেমার গ্ল্যামারাস চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। তার স্টাইলিশ লুক এবং সাবলীল অভিনয় তাকে এনে দিয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা। গত মাসে কানাডায় অনুষ্ঠিত ৩৯তম ফোবানার সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই গালা নাইটে পারফর্ম করেন।
ওই সফরেরই এক অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে সহকর্মী জায়েদ খানের ভূয়সী প্রশংসা করেন এই অভিনেত্রী।
নুসরাত ফারিয়া বলেন, ‘জায়েদ ভাই মিষ্টি মনের মানুষ। দিন দিন তো অনেক হ্যান্ডসাম হয়ে যাচ্ছেন এখন। অনেক বেশি ওয়ার্কআউট-টর্কআউট করছেন। আমার মনে হয়, বাংলাদেশের সব মেয়েদেরই এখন ফেভারিট হয়ে গেছেন তিনি।’
তার কথায়, ‘আগে তো ছিলই, এখন অনেক ফিট হয়ে গেছে। জায়েদ ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করা সবসময়ই আনন্দের। তিনি এমন মনখোলা প্রাণবন্ত একটা মানুষ যে, কারো মন খারাপ থাকলেও উনার সাথে কথা বললে মন ভালো হয়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘উনার প্রোগ্রামে যখন উনি বলল, ‘চলো মন্ট্রিয়ালে হাঁটতে হাঁটতে আমরা শুটটা করে ফেলি’। তাই আমি সত্যি গভীর আগ্রহ এবং খুশিও হয়েছিলাম। পাশাপাশি আমি অনেক মজা করেছিলাম। ফান পার্টগুলো না আপনাদেরকে দেখাইনি, ওগুলো এডিট করে দিয়েছে।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
