
ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় মৎস্য বিভাগের অভিযানে প্রায় ২ টন ইলিশ মাছ জব্দ এবং ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরের ভাসানচর এলাকায় এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন। এ সময় নৌ-পুলিশের একটি দল এবং মৎস্য দপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর থেকে আসা পাঁচটি ট্রলারের জেলেরা ভাসানচর এলাকায় মাছ ধরছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ওই পাঁচটি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয় এবং ট্রলারগুলো থেকে প্রায় ২ টন ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। পরে মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলাউদ্দিন জব্দকৃত মাছগুলো উপজেলার বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করেন।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলাউদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলেন, আটক জেলেদের মধ্যে ৪১ জনকে ২ হাজার টাকা করে মোট ৮২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ৫ জনের বিরুদ্ধে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় এমন অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে বলেও তিনি জানান।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন বলেন, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় সরকারিভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এ সময়ে ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এ সময়ে মা ইলিশ বা জাটকা ধরা হলে আগামী বছর ইলিশের উৎপাদন কমে যাবে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন জেলেরা নিজেরাই। তাই বড় আকারের ইলিশ উৎপাদনের স্বার্থে সবাইকে এ সময়ে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান তিনি।

ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় মৎস্য বিভাগের অভিযানে প্রায় ২ টন ইলিশ মাছ জব্দ এবং ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরের ভাসানচর এলাকায় এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন। এ সময় নৌ-পুলিশের একটি দল এবং মৎস্য দপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর থেকে আসা পাঁচটি ট্রলারের জেলেরা ভাসানচর এলাকায় মাছ ধরছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ওই পাঁচটি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয় এবং ট্রলারগুলো থেকে প্রায় ২ টন ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। পরে মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলাউদ্দিন জব্দকৃত মাছগুলো উপজেলার বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করেন।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলাউদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলেন, আটক জেলেদের মধ্যে ৪১ জনকে ২ হাজার টাকা করে মোট ৮২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ৫ জনের বিরুদ্ধে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় এমন অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে বলেও তিনি জানান।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন বলেন, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় সরকারিভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এ সময়ে ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এ সময়ে মা ইলিশ বা জাটকা ধরা হলে আগামী বছর ইলিশের উৎপাদন কমে যাবে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন জেলেরা নিজেরাই। তাই বড় আকারের ইলিশ উৎপাদনের স্বার্থে সবাইকে এ সময়ে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান তিনি।

ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় মৎস্য বিভাগের অভিযানে প্রায় ২ টন ইলিশ মাছ জব্দ এবং ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরের ভাসানচর এলাকায় এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন। এ সময় নৌ-পুলিশের একটি দল এবং মৎস্য দপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর থেকে আসা পাঁচটি ট্রলারের জেলেরা ভাসানচর এলাকায় মাছ ধরছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ওই পাঁচটি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয় এবং ট্রলারগুলো থেকে প্রায় ২ টন ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। পরে মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলাউদ্দিন জব্দকৃত মাছগুলো উপজেলার বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করেন।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলাউদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলেন, আটক জেলেদের মধ্যে ৪১ জনকে ২ হাজার টাকা করে মোট ৮২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ৫ জনের বিরুদ্ধে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় এমন অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে বলেও তিনি জানান।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন বলেন, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় সরকারিভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এ সময়ে ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এ সময়ে মা ইলিশ বা জাটকা ধরা হলে আগামী বছর ইলিশের উৎপাদন কমে যাবে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন জেলেরা নিজেরাই। তাই বড় আকারের ইলিশ উৎপাদনের স্বার্থে সবাইকে এ সময়ে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান তিনি।

ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় মৎস্য বিভাগের অভিযানে প্রায় ২ টন ইলিশ মাছ জব্দ এবং ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরের ভাসানচর এলাকায় এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন। এ সময় নৌ-পুলিশের একটি দল এবং মৎস্য দপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর থেকে আসা পাঁচটি ট্রলারের জেলেরা ভাসানচর এলাকায় মাছ ধরছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ওই পাঁচটি ট্রলারসহ ৪৬ জন জেলেকে আটক করা হয় এবং ট্রলারগুলো থেকে প্রায় ২ টন ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়। পরে মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলাউদ্দিন জব্দকৃত মাছগুলো উপজেলার বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করেন।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলাউদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলেন, আটক জেলেদের মধ্যে ৪১ জনকে ২ হাজার টাকা করে মোট ৮২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ৫ জনের বিরুদ্ধে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় এমন অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে বলেও তিনি জানান।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন বলেন, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় সরকারিভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এ সময়ে ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এ সময়ে মা ইলিশ বা জাটকা ধরা হলে আগামী বছর ইলিশের উৎপাদন কমে যাবে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন জেলেরা নিজেরাই। তাই বড় আকারের ইলিশ উৎপাদনের স্বার্থে সবাইকে এ সময়ে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান তিনি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!