
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে কুষ্টিয়ায় ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্য দিয়ে মামলার বিচার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো।
রোববার (২ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে মামলার ওপেনিং স্টেটমেন্ট (সূচনা বক্তব্য) উপস্থাপনের জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
হানিফ ছাড়াও মামলার অপর তিন আসামি হলেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা। চারজনই বর্তমানে পলাতক।
রাষ্ট্র ও আসামি উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন। পলাতক আসামিদের পক্ষে রাষ্ট্রীয় খরচে নিয়োগপ্রাপ্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এবং প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামিম, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও মঈনুল করিম।
এর আগে গত ১৪ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজিরের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল। এরপরও কেউ হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল থাকে।
প্রসিকিউশন গত ৫ অক্টোবর চার আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে, যেখানে তিনটি নির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হয়- উসকানিমূলক বক্তব্য, ষড়যন্ত্র এবং কুষ্টিয়ায় ছয়জনকে হত্যার দায়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ার বিভিন্ন স্থানে ছয়জন নিহত হন- শ্রমিক আশরাফুল ইসলাম, সুরুজ আলী বাবু, শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মুত্তাকিন ও মো. উসামা, ব্যবসায়ী বাবলু ফরাজী এবং চাকরিজীবী ইউসুফ শেখ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে কুষ্টিয়ায় ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্য দিয়ে মামলার বিচার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো।
রোববার (২ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে মামলার ওপেনিং স্টেটমেন্ট (সূচনা বক্তব্য) উপস্থাপনের জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
হানিফ ছাড়াও মামলার অপর তিন আসামি হলেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা। চারজনই বর্তমানে পলাতক।
রাষ্ট্র ও আসামি উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন। পলাতক আসামিদের পক্ষে রাষ্ট্রীয় খরচে নিয়োগপ্রাপ্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এবং প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামিম, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও মঈনুল করিম।
এর আগে গত ১৪ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজিরের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল। এরপরও কেউ হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল থাকে।
প্রসিকিউশন গত ৫ অক্টোবর চার আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে, যেখানে তিনটি নির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হয়- উসকানিমূলক বক্তব্য, ষড়যন্ত্র এবং কুষ্টিয়ায় ছয়জনকে হত্যার দায়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ার বিভিন্ন স্থানে ছয়জন নিহত হন- শ্রমিক আশরাফুল ইসলাম, সুরুজ আলী বাবু, শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মুত্তাকিন ও মো. উসামা, ব্যবসায়ী বাবলু ফরাজী এবং চাকরিজীবী ইউসুফ শেখ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে কুষ্টিয়ায় ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্য দিয়ে মামলার বিচার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো।
রোববার (২ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে মামলার ওপেনিং স্টেটমেন্ট (সূচনা বক্তব্য) উপস্থাপনের জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
হানিফ ছাড়াও মামলার অপর তিন আসামি হলেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা। চারজনই বর্তমানে পলাতক।
রাষ্ট্র ও আসামি উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন। পলাতক আসামিদের পক্ষে রাষ্ট্রীয় খরচে নিয়োগপ্রাপ্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এবং প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামিম, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও মঈনুল করিম।
এর আগে গত ১৪ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজিরের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল। এরপরও কেউ হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল থাকে।
প্রসিকিউশন গত ৫ অক্টোবর চার আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে, যেখানে তিনটি নির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হয়- উসকানিমূলক বক্তব্য, ষড়যন্ত্র এবং কুষ্টিয়ায় ছয়জনকে হত্যার দায়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ার বিভিন্ন স্থানে ছয়জন নিহত হন- শ্রমিক আশরাফুল ইসলাম, সুরুজ আলী বাবু, শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মুত্তাকিন ও মো. উসামা, ব্যবসায়ী বাবলু ফরাজী এবং চাকরিজীবী ইউসুফ শেখ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে কুষ্টিয়ায় ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্য দিয়ে মামলার বিচার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো।
রোববার (২ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনাল-২ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে মামলার ওপেনিং স্টেটমেন্ট (সূচনা বক্তব্য) উপস্থাপনের জন্য আগামী ২৫ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
হানিফ ছাড়াও মামলার অপর তিন আসামি হলেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খান, সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা। চারজনই বর্তমানে পলাতক।
রাষ্ট্র ও আসামি উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন। পলাতক আসামিদের পক্ষে রাষ্ট্রীয় খরচে নিয়োগপ্রাপ্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এবং প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামিম, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও মঈনুল করিম।
এর আগে গত ১৪ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজিরের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল। এরপরও কেউ হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল থাকে।
প্রসিকিউশন গত ৫ অক্টোবর চার আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে, যেখানে তিনটি নির্দিষ্ট অভিযোগ আনা হয়- উসকানিমূলক বক্তব্য, ষড়যন্ত্র এবং কুষ্টিয়ায় ছয়জনকে হত্যার দায়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ আগস্ট কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ার বিভিন্ন স্থানে ছয়জন নিহত হন- শ্রমিক আশরাফুল ইসলাম, সুরুজ আলী বাবু, শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মুত্তাকিন ও মো. উসামা, ব্যবসায়ী বাবলু ফরাজী এবং চাকরিজীবী ইউসুফ শেখ।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!