
দুর্নীতির মামলায় আসামি নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক তানজিল আহমেদ এ তথ্য জানান। এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিয়াস পাল আসামি শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে নিজ ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা মূল্যের সম্পদের মালিকানা অর্জনপূর্বক দখলে রেখে এবং তার নিজ নামীয় ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ৯টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে। আসামি শামীম ওসমান একজন নিয়মিত করদাতা। তার আয়কর নথিগুলো কর সার্কেল-০৪, কর অঞ্চল-নারায়ণগঞ্জ-এ সংরক্ষিত রয়েছে। মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামি শামীম ওসমানের ২০০৯-১০ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথিগুলো জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।

দুর্নীতির মামলায় আসামি নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক তানজিল আহমেদ এ তথ্য জানান। এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিয়াস পাল আসামি শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে নিজ ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা মূল্যের সম্পদের মালিকানা অর্জনপূর্বক দখলে রেখে এবং তার নিজ নামীয় ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ৯টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে। আসামি শামীম ওসমান একজন নিয়মিত করদাতা। তার আয়কর নথিগুলো কর সার্কেল-০৪, কর অঞ্চল-নারায়ণগঞ্জ-এ সংরক্ষিত রয়েছে। মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামি শামীম ওসমানের ২০০৯-১০ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথিগুলো জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।

দুর্নীতির মামলায় আসামি নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক তানজিল আহমেদ এ তথ্য জানান। এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিয়াস পাল আসামি শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে নিজ ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা মূল্যের সম্পদের মালিকানা অর্জনপূর্বক দখলে রেখে এবং তার নিজ নামীয় ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ৯টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে। আসামি শামীম ওসমান একজন নিয়মিত করদাতা। তার আয়কর নথিগুলো কর সার্কেল-০৪, কর অঞ্চল-নারায়ণগঞ্জ-এ সংরক্ষিত রয়েছে। মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামি শামীম ওসমানের ২০০৯-১০ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথিগুলো জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।

দুর্নীতির মামলায় আসামি নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক তানজিল আহমেদ এ তথ্য জানান। এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিয়াস পাল আসামি শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে নিজ ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা মূল্যের সম্পদের মালিকানা অর্জনপূর্বক দখলে রেখে এবং তার নিজ নামীয় ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ৯টি ব্যাংক হিসাবে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অপরাধলব্ধ অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে। আসামি শামীম ওসমান একজন নিয়মিত করদাতা। তার আয়কর নথিগুলো কর সার্কেল-০৪, কর অঞ্চল-নারায়ণগঞ্জ-এ সংরক্ষিত রয়েছে। মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামি শামীম ওসমানের ২০০৯-১০ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথিগুলো জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!