
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সম্মুখযোদ্ধা ও ‘ইনকিলাব মঞ্চ’-এর মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দেশে আনা হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ও ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের সদস্যসচিব ডা. মো. আব্দুল আহাদ।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওসমান হাদি মারা যান। তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ ও ইনকিলাব মঞ্চের অফিসিয়াল পেজে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। সেখানে জানানো হয়, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে সক্রিয় এই আন্দোলনকারী দীর্ঘ চিকিৎসার পর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট সড়কে নির্বাচনী প্রচারণার সময় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদিকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পরিবারের সিদ্ধান্তে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়।
ডা. মো. আব্দুল আহাদ এক ভিডিও বার্তায় বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর শরিফ ওসমান হাদি পরপারে চলে গেলেও তার আদর্শ ও সংগ্রাম ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
ওসমান হাদির মৃত্যুতে দেশজুড়ে তার অনুসারী, সমর্থক ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সম্মুখযোদ্ধা ও ‘ইনকিলাব মঞ্চ’-এর মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দেশে আনা হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ও ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের সদস্যসচিব ডা. মো. আব্দুল আহাদ।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওসমান হাদি মারা যান। তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ ও ইনকিলাব মঞ্চের অফিসিয়াল পেজে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। সেখানে জানানো হয়, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে সক্রিয় এই আন্দোলনকারী দীর্ঘ চিকিৎসার পর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট সড়কে নির্বাচনী প্রচারণার সময় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদিকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পরিবারের সিদ্ধান্তে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়।
ডা. মো. আব্দুল আহাদ এক ভিডিও বার্তায় বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর শরিফ ওসমান হাদি পরপারে চলে গেলেও তার আদর্শ ও সংগ্রাম ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
ওসমান হাদির মৃত্যুতে দেশজুড়ে তার অনুসারী, সমর্থক ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সম্মুখযোদ্ধা ও ‘ইনকিলাব মঞ্চ’-এর মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দেশে আনা হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ও ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের সদস্যসচিব ডা. মো. আব্দুল আহাদ।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওসমান হাদি মারা যান। তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ ও ইনকিলাব মঞ্চের অফিসিয়াল পেজে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। সেখানে জানানো হয়, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে সক্রিয় এই আন্দোলনকারী দীর্ঘ চিকিৎসার পর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট সড়কে নির্বাচনী প্রচারণার সময় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদিকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পরিবারের সিদ্ধান্তে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়।
ডা. মো. আব্দুল আহাদ এক ভিডিও বার্তায় বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর শরিফ ওসমান হাদি পরপারে চলে গেলেও তার আদর্শ ও সংগ্রাম ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
ওসমান হাদির মৃত্যুতে দেশজুড়ে তার অনুসারী, সমর্থক ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সম্মুখযোদ্ধা ও ‘ইনকিলাব মঞ্চ’-এর মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দেশে আনা হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ও ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের সদস্যসচিব ডা. মো. আব্দুল আহাদ।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওসমান হাদি মারা যান। তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ ও ইনকিলাব মঞ্চের অফিসিয়াল পেজে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। সেখানে জানানো হয়, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে সক্রিয় এই আন্দোলনকারী দীর্ঘ চিকিৎসার পর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
জানা যায়, গত ১২ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট সড়কে নির্বাচনী প্রচারণার সময় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা ওসমান হাদিকে গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পরিবারের সিদ্ধান্তে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়।
ডা. মো. আব্দুল আহাদ এক ভিডিও বার্তায় বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর শরিফ ওসমান হাদি পরপারে চলে গেলেও তার আদর্শ ও সংগ্রাম ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
ওসমান হাদির মৃত্যুতে দেশজুড়ে তার অনুসারী, সমর্থক ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!