গত জুলাই মাসের তুলনায় আগস্ট মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিদেশে লেনদেন কমলেও দেশের ভেতরে বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৭৯ কোটি ৩ লাখ টাকা, যা আগস্টে কমে দাঁড়ায় ৪৪৩ কোটি ৩ লাখ টাকায়। অর্থাৎ, এক মাসের ব্যবধানে বিদেশে কার্ড ব্যবহার কমেছে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা।
বিদেশে সবচেয়ে বেশি খরচ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে-৭৭ কোটি ৬ লাখ টাকা। এরপর থাইল্যান্ডে ৪৭ কোটি ৯ লাখ, যুক্তরাজ্যে ৪৬ কোটি ৮ লাখ, সিঙ্গাপুরে ৩৯ কোটি ৫ লাখ, ভারতে ৩১ কোটি ৮ লাখ এবং মালয়েশিয়ায় ২৯ কোটি ১ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, সরকার পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দের কারণে অনেকের কার্ড ব্যবহার বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে বিদেশে কার্ড লেনদেনও কমে গেছে।
অন্যদিকে, বিদেশিরা বাংলাদেশে এসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আগস্ট মাসে খরচ করেছেন ১৮৩ কোটি টাকা, যা জুলাই মাসের তুলনায় ৫ কোটি টাকা কম। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা ৪১ কোটি, যুক্তরাজ্যের ১৯ কোটি এবং ভারতের নাগরিকরা ১৬ কোটি টাকা খরচ করেছেন।
দেশের অভ্যন্তরে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে বৃদ্ধি দেখা গেছে। জুলাই মাসে দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ড লেনদেন ছিল ৩ হাজার ৮৩ কোটি টাকা, যা আগস্টে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১৪৪ কোটি টাকায়—অর্থাৎ এক মাসে বেড়েছে প্রায় ৬১ কোটি টাকা।
গত জুলাই মাসের তুলনায় আগস্ট মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিদেশে লেনদেন কমলেও দেশের ভেতরে বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৭৯ কোটি ৩ লাখ টাকা, যা আগস্টে কমে দাঁড়ায় ৪৪৩ কোটি ৩ লাখ টাকায়। অর্থাৎ, এক মাসের ব্যবধানে বিদেশে কার্ড ব্যবহার কমেছে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা।
বিদেশে সবচেয়ে বেশি খরচ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে-৭৭ কোটি ৬ লাখ টাকা। এরপর থাইল্যান্ডে ৪৭ কোটি ৯ লাখ, যুক্তরাজ্যে ৪৬ কোটি ৮ লাখ, সিঙ্গাপুরে ৩৯ কোটি ৫ লাখ, ভারতে ৩১ কোটি ৮ লাখ এবং মালয়েশিয়ায় ২৯ কোটি ১ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, সরকার পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দের কারণে অনেকের কার্ড ব্যবহার বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে বিদেশে কার্ড লেনদেনও কমে গেছে।
অন্যদিকে, বিদেশিরা বাংলাদেশে এসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আগস্ট মাসে খরচ করেছেন ১৮৩ কোটি টাকা, যা জুলাই মাসের তুলনায় ৫ কোটি টাকা কম। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা ৪১ কোটি, যুক্তরাজ্যের ১৯ কোটি এবং ভারতের নাগরিকরা ১৬ কোটি টাকা খরচ করেছেন।
দেশের অভ্যন্তরে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে বৃদ্ধি দেখা গেছে। জুলাই মাসে দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ড লেনদেন ছিল ৩ হাজার ৮৩ কোটি টাকা, যা আগস্টে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১৪৪ কোটি টাকায়—অর্থাৎ এক মাসে বেড়েছে প্রায় ৬১ কোটি টাকা।
গত জুলাই মাসের তুলনায় আগস্ট মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিদেশে লেনদেন কমলেও দেশের ভেতরে বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৭৯ কোটি ৩ লাখ টাকা, যা আগস্টে কমে দাঁড়ায় ৪৪৩ কোটি ৩ লাখ টাকায়। অর্থাৎ, এক মাসের ব্যবধানে বিদেশে কার্ড ব্যবহার কমেছে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা।
বিদেশে সবচেয়ে বেশি খরচ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে-৭৭ কোটি ৬ লাখ টাকা। এরপর থাইল্যান্ডে ৪৭ কোটি ৯ লাখ, যুক্তরাজ্যে ৪৬ কোটি ৮ লাখ, সিঙ্গাপুরে ৩৯ কোটি ৫ লাখ, ভারতে ৩১ কোটি ৮ লাখ এবং মালয়েশিয়ায় ২৯ কোটি ১ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, সরকার পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দের কারণে অনেকের কার্ড ব্যবহার বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে বিদেশে কার্ড লেনদেনও কমে গেছে।
অন্যদিকে, বিদেশিরা বাংলাদেশে এসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আগস্ট মাসে খরচ করেছেন ১৮৩ কোটি টাকা, যা জুলাই মাসের তুলনায় ৫ কোটি টাকা কম। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা ৪১ কোটি, যুক্তরাজ্যের ১৯ কোটি এবং ভারতের নাগরিকরা ১৬ কোটি টাকা খরচ করেছেন।
দেশের অভ্যন্তরে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে বৃদ্ধি দেখা গেছে। জুলাই মাসে দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ড লেনদেন ছিল ৩ হাজার ৮৩ কোটি টাকা, যা আগস্টে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১৪৪ কোটি টাকায়—অর্থাৎ এক মাসে বেড়েছে প্রায় ৬১ কোটি টাকা।
গত জুলাই মাসের তুলনায় আগস্ট মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বিদেশে লেনদেন কমলেও দেশের ভেতরে বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৭৯ কোটি ৩ লাখ টাকা, যা আগস্টে কমে দাঁড়ায় ৪৪৩ কোটি ৩ লাখ টাকায়। অর্থাৎ, এক মাসের ব্যবধানে বিদেশে কার্ড ব্যবহার কমেছে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা।
বিদেশে সবচেয়ে বেশি খরচ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে-৭৭ কোটি ৬ লাখ টাকা। এরপর থাইল্যান্ডে ৪৭ কোটি ৯ লাখ, যুক্তরাজ্যে ৪৬ কোটি ৮ লাখ, সিঙ্গাপুরে ৩৯ কোটি ৫ লাখ, ভারতে ৩১ কোটি ৮ লাখ এবং মালয়েশিয়ায় ২৯ কোটি ১ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, সরকার পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দের কারণে অনেকের কার্ড ব্যবহার বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে বিদেশে কার্ড লেনদেনও কমে গেছে।
অন্যদিকে, বিদেশিরা বাংলাদেশে এসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আগস্ট মাসে খরচ করেছেন ১৮৩ কোটি টাকা, যা জুলাই মাসের তুলনায় ৫ কোটি টাকা কম। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা ৪১ কোটি, যুক্তরাজ্যের ১৯ কোটি এবং ভারতের নাগরিকরা ১৬ কোটি টাকা খরচ করেছেন।
দেশের অভ্যন্তরে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে বৃদ্ধি দেখা গেছে। জুলাই মাসে দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ড লেনদেন ছিল ৩ হাজার ৮৩ কোটি টাকা, যা আগস্টে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১৪৪ কোটি টাকায়—অর্থাৎ এক মাসে বেড়েছে প্রায় ৬১ কোটি টাকা।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!