ছবি: এপি, ইউএনবি
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় গাজায় একদিনে আরও ৯১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে গাজার শিফা হাসপাতালের পরিচালক ড. মোহাম্মদ আবু সালমিয়ার পরিবারের সদস্য এবং পালিয়ে আসা সাধারণ মানুষও রয়েছেন।
শনিবারের (২০ সেপ্টেম্বর) হামলায় বসতবাড়ি, আশ্রয়কেন্দ্র, তাঁবু ও পালিয়ে আসা লোকজন বহনকারী ট্রাক লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। শুধু এসব হামলাতেই প্রাণ হারান অন্তত ৭৬ জন। গাজার স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, দিনের শুরুতে ড. আবু সালমিয়ার পারিবারিক বাড়ি বোমায় ধ্বংস হলে তার ভাই, ভাবি ও সন্তানসহ পাঁচজন নিহত হন।
শোকে ভেঙে পড়া আবু সালমিয়া বলেন, “আমি হাসপাতালে ডিউটিতে ছিলাম। হঠাৎ দেখি ভাই ও ভাবির মরদেহ জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। এখন আর কিছুই অবিশ্বাস্য নয়— প্রিয়জনেরা হয়তো শহীদ হয়ে যাচ্ছে, নয়তো আহত হয়ে আসছে।”
এদিকে নাসর এলাকায় একটি ট্রাকে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় অন্তত চারজন নিহত হন। আল জাজিরার সাংবাদিক হিন্দ খুদারি জানিয়েছেন, হাজারো মানুষ বোমা ও কামানের গোলা থেকে পালানোর চেষ্টা করছে। স্থানীয়দের ভাষায়, বিস্ফোরণে মনে হচ্ছে যেন ভূমিকম্প হচ্ছে।
হামাস এই হামলাকে নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি চিকিৎসকদের গাজা ছাড়তে বাধ্য করার উদ্দেশ্যে চালানো এক “রক্তাক্ত বার্তা”। তাদের দাবি, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনী ১ হাজার ৭০০ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে হত্যা করেছে এবং ৪০০ জনকে আটক করেছে।
ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, আগস্ট থেকে শুরু হওয়া অভিযানে গাজার প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার মানুষ এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। এর আগে সেখানে বসবাস করত প্রায় ১০ লাখ মানুষ। শুধু গত দুই সপ্তাহে ইসরায়েলি সেনারা অন্তত ২০টি বহুতল ভবন ধ্বংস করেছে।
তবে পালিয়ে আসা মানুষজন এখন চরম মানবিক সংকটে পড়েছেন। পানি, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো না থাকায় অনেকে রাস্তায় তাঁবু ফেলে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছেন।
ছবি: এপি, ইউএনবি
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় গাজায় একদিনে আরও ৯১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে গাজার শিফা হাসপাতালের পরিচালক ড. মোহাম্মদ আবু সালমিয়ার পরিবারের সদস্য এবং পালিয়ে আসা সাধারণ মানুষও রয়েছেন।
শনিবারের (২০ সেপ্টেম্বর) হামলায় বসতবাড়ি, আশ্রয়কেন্দ্র, তাঁবু ও পালিয়ে আসা লোকজন বহনকারী ট্রাক লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। শুধু এসব হামলাতেই প্রাণ হারান অন্তত ৭৬ জন। গাজার স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, দিনের শুরুতে ড. আবু সালমিয়ার পারিবারিক বাড়ি বোমায় ধ্বংস হলে তার ভাই, ভাবি ও সন্তানসহ পাঁচজন নিহত হন।
শোকে ভেঙে পড়া আবু সালমিয়া বলেন, “আমি হাসপাতালে ডিউটিতে ছিলাম। হঠাৎ দেখি ভাই ও ভাবির মরদেহ জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। এখন আর কিছুই অবিশ্বাস্য নয়— প্রিয়জনেরা হয়তো শহীদ হয়ে যাচ্ছে, নয়তো আহত হয়ে আসছে।”
এদিকে নাসর এলাকায় একটি ট্রাকে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় অন্তত চারজন নিহত হন। আল জাজিরার সাংবাদিক হিন্দ খুদারি জানিয়েছেন, হাজারো মানুষ বোমা ও কামানের গোলা থেকে পালানোর চেষ্টা করছে। স্থানীয়দের ভাষায়, বিস্ফোরণে মনে হচ্ছে যেন ভূমিকম্প হচ্ছে।
হামাস এই হামলাকে নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি চিকিৎসকদের গাজা ছাড়তে বাধ্য করার উদ্দেশ্যে চালানো এক “রক্তাক্ত বার্তা”। তাদের দাবি, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনী ১ হাজার ৭০০ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে হত্যা করেছে এবং ৪০০ জনকে আটক করেছে।
ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, আগস্ট থেকে শুরু হওয়া অভিযানে গাজার প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার মানুষ এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। এর আগে সেখানে বসবাস করত প্রায় ১০ লাখ মানুষ। শুধু গত দুই সপ্তাহে ইসরায়েলি সেনারা অন্তত ২০টি বহুতল ভবন ধ্বংস করেছে।
তবে পালিয়ে আসা মানুষজন এখন চরম মানবিক সংকটে পড়েছেন। পানি, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো না থাকায় অনেকে রাস্তায় তাঁবু ফেলে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছেন।
ছবি: এপি, ইউএনবি
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় গাজায় একদিনে আরও ৯১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে গাজার শিফা হাসপাতালের পরিচালক ড. মোহাম্মদ আবু সালমিয়ার পরিবারের সদস্য এবং পালিয়ে আসা সাধারণ মানুষও রয়েছেন।
শনিবারের (২০ সেপ্টেম্বর) হামলায় বসতবাড়ি, আশ্রয়কেন্দ্র, তাঁবু ও পালিয়ে আসা লোকজন বহনকারী ট্রাক লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। শুধু এসব হামলাতেই প্রাণ হারান অন্তত ৭৬ জন। গাজার স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, দিনের শুরুতে ড. আবু সালমিয়ার পারিবারিক বাড়ি বোমায় ধ্বংস হলে তার ভাই, ভাবি ও সন্তানসহ পাঁচজন নিহত হন।
শোকে ভেঙে পড়া আবু সালমিয়া বলেন, “আমি হাসপাতালে ডিউটিতে ছিলাম। হঠাৎ দেখি ভাই ও ভাবির মরদেহ জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। এখন আর কিছুই অবিশ্বাস্য নয়— প্রিয়জনেরা হয়তো শহীদ হয়ে যাচ্ছে, নয়তো আহত হয়ে আসছে।”
এদিকে নাসর এলাকায় একটি ট্রাকে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় অন্তত চারজন নিহত হন। আল জাজিরার সাংবাদিক হিন্দ খুদারি জানিয়েছেন, হাজারো মানুষ বোমা ও কামানের গোলা থেকে পালানোর চেষ্টা করছে। স্থানীয়দের ভাষায়, বিস্ফোরণে মনে হচ্ছে যেন ভূমিকম্প হচ্ছে।
হামাস এই হামলাকে নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি চিকিৎসকদের গাজা ছাড়তে বাধ্য করার উদ্দেশ্যে চালানো এক “রক্তাক্ত বার্তা”। তাদের দাবি, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনী ১ হাজার ৭০০ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে হত্যা করেছে এবং ৪০০ জনকে আটক করেছে।
ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, আগস্ট থেকে শুরু হওয়া অভিযানে গাজার প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার মানুষ এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। এর আগে সেখানে বসবাস করত প্রায় ১০ লাখ মানুষ। শুধু গত দুই সপ্তাহে ইসরায়েলি সেনারা অন্তত ২০টি বহুতল ভবন ধ্বংস করেছে।
তবে পালিয়ে আসা মানুষজন এখন চরম মানবিক সংকটে পড়েছেন। পানি, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো না থাকায় অনেকে রাস্তায় তাঁবু ফেলে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছেন।
ছবি: এপি, ইউএনবি
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় গাজায় একদিনে আরও ৯১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে গাজার শিফা হাসপাতালের পরিচালক ড. মোহাম্মদ আবু সালমিয়ার পরিবারের সদস্য এবং পালিয়ে আসা সাধারণ মানুষও রয়েছেন।
শনিবারের (২০ সেপ্টেম্বর) হামলায় বসতবাড়ি, আশ্রয়কেন্দ্র, তাঁবু ও পালিয়ে আসা লোকজন বহনকারী ট্রাক লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। শুধু এসব হামলাতেই প্রাণ হারান অন্তত ৭৬ জন। গাজার স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, দিনের শুরুতে ড. আবু সালমিয়ার পারিবারিক বাড়ি বোমায় ধ্বংস হলে তার ভাই, ভাবি ও সন্তানসহ পাঁচজন নিহত হন।
শোকে ভেঙে পড়া আবু সালমিয়া বলেন, “আমি হাসপাতালে ডিউটিতে ছিলাম। হঠাৎ দেখি ভাই ও ভাবির মরদেহ জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। এখন আর কিছুই অবিশ্বাস্য নয়— প্রিয়জনেরা হয়তো শহীদ হয়ে যাচ্ছে, নয়তো আহত হয়ে আসছে।”
এদিকে নাসর এলাকায় একটি ট্রাকে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় অন্তত চারজন নিহত হন। আল জাজিরার সাংবাদিক হিন্দ খুদারি জানিয়েছেন, হাজারো মানুষ বোমা ও কামানের গোলা থেকে পালানোর চেষ্টা করছে। স্থানীয়দের ভাষায়, বিস্ফোরণে মনে হচ্ছে যেন ভূমিকম্প হচ্ছে।
হামাস এই হামলাকে নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি চিকিৎসকদের গাজা ছাড়তে বাধ্য করার উদ্দেশ্যে চালানো এক “রক্তাক্ত বার্তা”। তাদের দাবি, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনী ১ হাজার ৭০০ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে হত্যা করেছে এবং ৪০০ জনকে আটক করেছে।
ফিলিস্তিনি সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, আগস্ট থেকে শুরু হওয়া অভিযানে গাজার প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার মানুষ এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। এর আগে সেখানে বসবাস করত প্রায় ১০ লাখ মানুষ। শুধু গত দুই সপ্তাহে ইসরায়েলি সেনারা অন্তত ২০টি বহুতল ভবন ধ্বংস করেছে।
তবে পালিয়ে আসা মানুষজন এখন চরম মানবিক সংকটে পড়েছেন। পানি, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো না থাকায় অনেকে রাস্তায় তাঁবু ফেলে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!