পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রতিক অস্থিরতার জন্য ভারতকে দায়ী করেছেন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি অভিযোগ করে বলেছেন, অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে বিশেষ সন্ত্রাসীদের মদদ দিচ্ছে ভারত, যার মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে চাইছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে ঝিনাইদহ শহরের বারোয়ারী পূজা মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশকে অশান্ত করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে ভারত ও ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। কলকাতায় এখন আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস হয়েছে, যা দিল্লি থেকে হাসিনা নিয়ন্ত্রণ করছে। দেশের বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্র হচ্ছে সবই ভারত থেকে পরিচালিত হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি আওয়ামী লীগকে নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা গণঅধিকার পরিষদ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে। ‘আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি এ দেশে আর রাজনীতি করতে পারবে না, এমনকি নির্বাচনে অংশগ্রহণও করতে পারবে না,’ দাবি করেন তিনি।
নির্বাচন নিয়ে ভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভিন্ন অবস্থানের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিআর পদ্ধতি নিয়ে মতবিরোধ থাকতেই পারে। তবে নির্বাচন যেভাবেই হোক না কেন, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রাশেদ খান বারোয়ারী পূজা মন্দির পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের কখনো সংখ্যালঘু মনে করি না। তারা আমাদের ভাই। আমরা সবাই বাংলাদেশি। এ দেশ সবার, উৎসবও সবার।’
এ সময় ঝিনাইদহ জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল বাহার রাজন, পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি রাসেল আহমেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রিহান হোসেন রায়হান ও যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মিশন আলীসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রতিক অস্থিরতার জন্য ভারতকে দায়ী করেছেন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি অভিযোগ করে বলেছেন, অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে বিশেষ সন্ত্রাসীদের মদদ দিচ্ছে ভারত, যার মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে চাইছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে ঝিনাইদহ শহরের বারোয়ারী পূজা মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশকে অশান্ত করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে ভারত ও ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। কলকাতায় এখন আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস হয়েছে, যা দিল্লি থেকে হাসিনা নিয়ন্ত্রণ করছে। দেশের বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্র হচ্ছে সবই ভারত থেকে পরিচালিত হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি আওয়ামী লীগকে নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা গণঅধিকার পরিষদ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে। ‘আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি এ দেশে আর রাজনীতি করতে পারবে না, এমনকি নির্বাচনে অংশগ্রহণও করতে পারবে না,’ দাবি করেন তিনি।
নির্বাচন নিয়ে ভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভিন্ন অবস্থানের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিআর পদ্ধতি নিয়ে মতবিরোধ থাকতেই পারে। তবে নির্বাচন যেভাবেই হোক না কেন, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রাশেদ খান বারোয়ারী পূজা মন্দির পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের কখনো সংখ্যালঘু মনে করি না। তারা আমাদের ভাই। আমরা সবাই বাংলাদেশি। এ দেশ সবার, উৎসবও সবার।’
এ সময় ঝিনাইদহ জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল বাহার রাজন, পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি রাসেল আহমেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রিহান হোসেন রায়হান ও যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মিশন আলীসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রতিক অস্থিরতার জন্য ভারতকে দায়ী করেছেন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি অভিযোগ করে বলেছেন, অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে বিশেষ সন্ত্রাসীদের মদদ দিচ্ছে ভারত, যার মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে চাইছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে ঝিনাইদহ শহরের বারোয়ারী পূজা মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশকে অশান্ত করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে ভারত ও ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। কলকাতায় এখন আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস হয়েছে, যা দিল্লি থেকে হাসিনা নিয়ন্ত্রণ করছে। দেশের বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্র হচ্ছে সবই ভারত থেকে পরিচালিত হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি আওয়ামী লীগকে নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা গণঅধিকার পরিষদ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে। ‘আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি এ দেশে আর রাজনীতি করতে পারবে না, এমনকি নির্বাচনে অংশগ্রহণও করতে পারবে না,’ দাবি করেন তিনি।
নির্বাচন নিয়ে ভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভিন্ন অবস্থানের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিআর পদ্ধতি নিয়ে মতবিরোধ থাকতেই পারে। তবে নির্বাচন যেভাবেই হোক না কেন, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রাশেদ খান বারোয়ারী পূজা মন্দির পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের কখনো সংখ্যালঘু মনে করি না। তারা আমাদের ভাই। আমরা সবাই বাংলাদেশি। এ দেশ সবার, উৎসবও সবার।’
এ সময় ঝিনাইদহ জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল বাহার রাজন, পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি রাসেল আহমেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রিহান হোসেন রায়হান ও যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মিশন আলীসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রতিক অস্থিরতার জন্য ভারতকে দায়ী করেছেন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি অভিযোগ করে বলেছেন, অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে বিশেষ সন্ত্রাসীদের মদদ দিচ্ছে ভারত, যার মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে চাইছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে ঝিনাইদহ শহরের বারোয়ারী পূজা মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশকে অশান্ত করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে ভারত ও ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। কলকাতায় এখন আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস হয়েছে, যা দিল্লি থেকে হাসিনা নিয়ন্ত্রণ করছে। দেশের বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্র হচ্ছে সবই ভারত থেকে পরিচালিত হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি আওয়ামী লীগকে নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা গণঅধিকার পরিষদ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে। ‘আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি এ দেশে আর রাজনীতি করতে পারবে না, এমনকি নির্বাচনে অংশগ্রহণও করতে পারবে না,’ দাবি করেন তিনি।
নির্বাচন নিয়ে ভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভিন্ন অবস্থানের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিআর পদ্ধতি নিয়ে মতবিরোধ থাকতেই পারে। তবে নির্বাচন যেভাবেই হোক না কেন, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এর আগে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রাশেদ খান বারোয়ারী পূজা মন্দির পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের কখনো সংখ্যালঘু মনে করি না। তারা আমাদের ভাই। আমরা সবাই বাংলাদেশি। এ দেশ সবার, উৎসবও সবার।’
এ সময় ঝিনাইদহ জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল বাহার রাজন, পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি রাসেল আহমেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রিহান হোসেন রায়হান ও যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মিশন আলীসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!