বাংলাদেশের ৭৬ ভাগ মানুষ বর্তমানে আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করছে বলে জানিয়েছে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও-এ বিশ্ব আয়োডিন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।
এই তথ্যের মাধ্যমে দেখা যায়, কোনো দেশের ৯০ ভাগ মানুষ আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করলে সে দেশ আয়োডিনযুক্ত লবণে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, বাংলাদেশ সেখান থেকে মাত্র ১৪ ভাগ দূরে আছে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মানুষের স্বাভাবিক মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধির জন্য আয়োডিন অপরিহার্য। ৯০ এর দশকে আয়োডিনের অভাবে গলগণ্ড, অকাল গর্ভপাত ও মানসিক সমস্যাসহ নানান ধরনের রোগ দেখা দিত। পরে আয়োডিন যুক্ত লবণ উৎপাদনের কারণে এই সংকট থেকে উত্তরণ ঘটে।
এরই ধারাবাহিকতায় আয়োডিনজনিত রোগ প্রতিরোধে সরকার ২০২১ সালে 'আয়োডিনজনিত রোগ প্রতিরোধ আইন' এবং ২০২৪ সালে এর বিধিমালা প্রণয়ন করে।
বাংলাদেশের ৭৬ ভাগ মানুষ বর্তমানে আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করছে বলে জানিয়েছে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও-এ বিশ্ব আয়োডিন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।
এই তথ্যের মাধ্যমে দেখা যায়, কোনো দেশের ৯০ ভাগ মানুষ আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করলে সে দেশ আয়োডিনযুক্ত লবণে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, বাংলাদেশ সেখান থেকে মাত্র ১৪ ভাগ দূরে আছে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মানুষের স্বাভাবিক মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধির জন্য আয়োডিন অপরিহার্য। ৯০ এর দশকে আয়োডিনের অভাবে গলগণ্ড, অকাল গর্ভপাত ও মানসিক সমস্যাসহ নানান ধরনের রোগ দেখা দিত। পরে আয়োডিন যুক্ত লবণ উৎপাদনের কারণে এই সংকট থেকে উত্তরণ ঘটে।
এরই ধারাবাহিকতায় আয়োডিনজনিত রোগ প্রতিরোধে সরকার ২০২১ সালে 'আয়োডিনজনিত রোগ প্রতিরোধ আইন' এবং ২০২৪ সালে এর বিধিমালা প্রণয়ন করে।
বাংলাদেশের ৭৬ ভাগ মানুষ বর্তমানে আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করছে বলে জানিয়েছে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও-এ বিশ্ব আয়োডিন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।
এই তথ্যের মাধ্যমে দেখা যায়, কোনো দেশের ৯০ ভাগ মানুষ আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করলে সে দেশ আয়োডিনযুক্ত লবণে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, বাংলাদেশ সেখান থেকে মাত্র ১৪ ভাগ দূরে আছে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মানুষের স্বাভাবিক মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধির জন্য আয়োডিন অপরিহার্য। ৯০ এর দশকে আয়োডিনের অভাবে গলগণ্ড, অকাল গর্ভপাত ও মানসিক সমস্যাসহ নানান ধরনের রোগ দেখা দিত। পরে আয়োডিন যুক্ত লবণ উৎপাদনের কারণে এই সংকট থেকে উত্তরণ ঘটে।
এরই ধারাবাহিকতায় আয়োডিনজনিত রোগ প্রতিরোধে সরকার ২০২১ সালে 'আয়োডিনজনিত রোগ প্রতিরোধ আইন' এবং ২০২৪ সালে এর বিধিমালা প্রণয়ন করে।
বাংলাদেশের ৭৬ ভাগ মানুষ বর্তমানে আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করছে বলে জানিয়েছে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও-এ বিশ্ব আয়োডিন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।
এই তথ্যের মাধ্যমে দেখা যায়, কোনো দেশের ৯০ ভাগ মানুষ আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করলে সে দেশ আয়োডিনযুক্ত লবণে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, বাংলাদেশ সেখান থেকে মাত্র ১৪ ভাগ দূরে আছে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মানুষের স্বাভাবিক মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধির জন্য আয়োডিন অপরিহার্য। ৯০ এর দশকে আয়োডিনের অভাবে গলগণ্ড, অকাল গর্ভপাত ও মানসিক সমস্যাসহ নানান ধরনের রোগ দেখা দিত। পরে আয়োডিন যুক্ত লবণ উৎপাদনের কারণে এই সংকট থেকে উত্তরণ ঘটে।
এরই ধারাবাহিকতায় আয়োডিনজনিত রোগ প্রতিরোধে সরকার ২০২১ সালে 'আয়োডিনজনিত রোগ প্রতিরোধ আইন' এবং ২০২৪ সালে এর বিধিমালা প্রণয়ন করে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!