ঘুম থেকে ওঠার পর ঘাড় ব্যথা হয় অনেকের। সারারাত ঘুমিয়েও এই ব্যথার কারণ খুঁজে পান না কেউ কেউ। দীর্ঘদিন ধরে ঘাড়ে ব্যথা থাকলে এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার হতে পারে। ঘাড় এবং কাঁধের ব্যথার জন্য শোয়ার ভঙ্গি ঠিক কতটা দায়ী তা জানতে একাধিক গবেষণাও হয়েছে। শোয়ার ভঙ্গি, ম্যাট্রেস কিংবা বালিশের জন্যেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া সামগ্রিকভাবে ঘুমের নিয়ম মেনে না চললেও সমস্যা হতে পারে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘুম থেকে ওঠার পর কী করলে ঘাড় বা কাঁধ ব্যথায় আরাম পাবেন-
বালিশ পরিবর্তন
বালিশ খুব বেশি উঁচু বা খুব নিচু হয়, তাহলে ঘাড়ে অতিরিক্ত চাপ পড়ে, যা ব্যথার কারণ হতে পারে। ঘুমানোর সময় ঘাড় এবং মেরুদণ্ড সোজা রাখা উচিত, যা ভুল বালিশের কারণে সম্ভব হয় না। প্রত্যেকের শরীরের অ্যালাইনমেন্ট অনুযায়ী, বালিশ এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে যাতে মাথা এবং ঘাড় সাপোর্ট পায়।
উপুড় হয়ে না শোয়া
অনেকেই উপুড় হয়ে ঘুমান। এভাবে শোয়া সাময়িক আরামদায়ক মনে হলেও এ অভ্যাসের কারণে মেরুদণ্ড, শ্বাস-প্রশ্বাস, শরীরের বিশ্রাম ও ঘুমের ওপরও প্রভাব পড়তে পারে। আর এভাবে ঘুমালে ঘাড় এবং কাঁধের ব্যথা হতে পারে। তাই উপুড় হয়ে শোয়া যাবে না।
শোয়ার ভঙ্গি পরিবর্তন
ঘুম ভেঙে শরীর ব্যথা হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে শোয়ার ভঙ্গি। যদিও একেকজনের শোয়ার ভঙ্গি একেক রকম। সাধারণভাবে এক কাতে বা পাশ ফিরে ঘুমানো সবার জন্যই উপকারী। চিত হয়ে ঘুমালে শ্বাসকষ্টের সমস্যা, কোমরে ব্যথা এমনকি ত্বকের সমস্যারও অনেক উপকার পাওয়া যায়। তাই ঘাড়, কাঁধের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিত হয়ে কিংবা যে কোনো একপাশ ফিরে শুতে হবে। শোয়ার সময় মেরুদণ্ড বাঁকা না হয়, সোজা থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ম্যাট্রেসে নজর দিন
যদি ম্যাট্রেস খুব নরম বা খুব শক্ত হয়, তাহলে তা সঠিক সাপোর্ট দেয় না এবং ঘাড়ের ব্যথার কারণ হতে পারে। নিম্নমানের তোশক বা ম্যাট্রেস প্রাথমিকভাবে গা ব্যথা হওয়ার প্রধান কারণ হতে পারে। তাই বিছানা একদম শক্ত হবে না আবার একদম নরম হবে না। মাঝারি ধরনের ম্যাট্রেস ব্যবহার করতে হবে।
ঘাড়ে ব্যথা বেশি কাদের হয়
তরুণ প্রজন্ম যারা কোনো নিয়ম মানতে চান না, ঠিকমতো বালিশ ব্যবহার করেন না, শোয়ার ভঙ্গি ঠিক থাকে না, দীর্ঘসময় মোবাইল, ল্যাপটপ ব্যবহার করতে থাকে তাদের ঘাড়ে ব্যথা হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
বেশি ব্যথা হলে যা করবেন
ঘাড়ে ব্যথা হলে হালকা গরম সেঁক দেওয়া যাবে। গরম সেঁক দিলে শক্ত মাংসপেশি শিথিল হয় এবং রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হলে ধীরে ধীরে ব্যথা অনেকাংশে কমে যায়। তবে ঘাড়ে ব্যথায় কখনোই মালিশ করা যাবে না, এতে ব্যথা আরও বাড়বে। এছাড়া ব্যথা কমানোর কাজে ল্যাভেন্ডার অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আরাম পাবেন।
ঘুম থেকে ওঠার পর ঘাড় ব্যথা হয় অনেকের। সারারাত ঘুমিয়েও এই ব্যথার কারণ খুঁজে পান না কেউ কেউ। দীর্ঘদিন ধরে ঘাড়ে ব্যথা থাকলে এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার হতে পারে। ঘাড় এবং কাঁধের ব্যথার জন্য শোয়ার ভঙ্গি ঠিক কতটা দায়ী তা জানতে একাধিক গবেষণাও হয়েছে। শোয়ার ভঙ্গি, ম্যাট্রেস কিংবা বালিশের জন্যেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া সামগ্রিকভাবে ঘুমের নিয়ম মেনে না চললেও সমস্যা হতে পারে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘুম থেকে ওঠার পর কী করলে ঘাড় বা কাঁধ ব্যথায় আরাম পাবেন-
বালিশ পরিবর্তন
বালিশ খুব বেশি উঁচু বা খুব নিচু হয়, তাহলে ঘাড়ে অতিরিক্ত চাপ পড়ে, যা ব্যথার কারণ হতে পারে। ঘুমানোর সময় ঘাড় এবং মেরুদণ্ড সোজা রাখা উচিত, যা ভুল বালিশের কারণে সম্ভব হয় না। প্রত্যেকের শরীরের অ্যালাইনমেন্ট অনুযায়ী, বালিশ এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে যাতে মাথা এবং ঘাড় সাপোর্ট পায়।
উপুড় হয়ে না শোয়া
অনেকেই উপুড় হয়ে ঘুমান। এভাবে শোয়া সাময়িক আরামদায়ক মনে হলেও এ অভ্যাসের কারণে মেরুদণ্ড, শ্বাস-প্রশ্বাস, শরীরের বিশ্রাম ও ঘুমের ওপরও প্রভাব পড়তে পারে। আর এভাবে ঘুমালে ঘাড় এবং কাঁধের ব্যথা হতে পারে। তাই উপুড় হয়ে শোয়া যাবে না।
শোয়ার ভঙ্গি পরিবর্তন
ঘুম ভেঙে শরীর ব্যথা হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে শোয়ার ভঙ্গি। যদিও একেকজনের শোয়ার ভঙ্গি একেক রকম। সাধারণভাবে এক কাতে বা পাশ ফিরে ঘুমানো সবার জন্যই উপকারী। চিত হয়ে ঘুমালে শ্বাসকষ্টের সমস্যা, কোমরে ব্যথা এমনকি ত্বকের সমস্যারও অনেক উপকার পাওয়া যায়। তাই ঘাড়, কাঁধের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিত হয়ে কিংবা যে কোনো একপাশ ফিরে শুতে হবে। শোয়ার সময় মেরুদণ্ড বাঁকা না হয়, সোজা থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ম্যাট্রেসে নজর দিন
যদি ম্যাট্রেস খুব নরম বা খুব শক্ত হয়, তাহলে তা সঠিক সাপোর্ট দেয় না এবং ঘাড়ের ব্যথার কারণ হতে পারে। নিম্নমানের তোশক বা ম্যাট্রেস প্রাথমিকভাবে গা ব্যথা হওয়ার প্রধান কারণ হতে পারে। তাই বিছানা একদম শক্ত হবে না আবার একদম নরম হবে না। মাঝারি ধরনের ম্যাট্রেস ব্যবহার করতে হবে।
ঘাড়ে ব্যথা বেশি কাদের হয়
তরুণ প্রজন্ম যারা কোনো নিয়ম মানতে চান না, ঠিকমতো বালিশ ব্যবহার করেন না, শোয়ার ভঙ্গি ঠিক থাকে না, দীর্ঘসময় মোবাইল, ল্যাপটপ ব্যবহার করতে থাকে তাদের ঘাড়ে ব্যথা হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
বেশি ব্যথা হলে যা করবেন
ঘাড়ে ব্যথা হলে হালকা গরম সেঁক দেওয়া যাবে। গরম সেঁক দিলে শক্ত মাংসপেশি শিথিল হয় এবং রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হলে ধীরে ধীরে ব্যথা অনেকাংশে কমে যায়। তবে ঘাড়ে ব্যথায় কখনোই মালিশ করা যাবে না, এতে ব্যথা আরও বাড়বে। এছাড়া ব্যথা কমানোর কাজে ল্যাভেন্ডার অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আরাম পাবেন।
০
ঘুম থেকে ওঠার পর ঘাড় ব্যথা হয় অনেকের। সারারাত ঘুমিয়েও এই ব্যথার কারণ খুঁজে পান না কেউ কেউ। দীর্ঘদিন ধরে ঘাড়ে ব্যথা থাকলে এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার হতে পারে। ঘাড় এবং কাঁধের ব্যথার জন্য শোয়ার ভঙ্গি ঠিক কতটা দায়ী তা জানতে একাধিক গবেষণাও হয়েছে। শোয়ার ভঙ্গি, ম্যাট্রেস কিংবা বালিশের জন্যেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া সামগ্রিকভাবে ঘুমের নিয়ম মেনে না চললেও সমস্যা হতে পারে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘুম থেকে ওঠার পর কী করলে ঘাড় বা কাঁধ ব্যথায় আরাম পাবেন-
বালিশ পরিবর্তন
বালিশ খুব বেশি উঁচু বা খুব নিচু হয়, তাহলে ঘাড়ে অতিরিক্ত চাপ পড়ে, যা ব্যথার কারণ হতে পারে। ঘুমানোর সময় ঘাড় এবং মেরুদণ্ড সোজা রাখা উচিত, যা ভুল বালিশের কারণে সম্ভব হয় না। প্রত্যেকের শরীরের অ্যালাইনমেন্ট অনুযায়ী, বালিশ এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে যাতে মাথা এবং ঘাড় সাপোর্ট পায়।
উপুড় হয়ে না শোয়া
অনেকেই উপুড় হয়ে ঘুমান। এভাবে শোয়া সাময়িক আরামদায়ক মনে হলেও এ অভ্যাসের কারণে মেরুদণ্ড, শ্বাস-প্রশ্বাস, শরীরের বিশ্রাম ও ঘুমের ওপরও প্রভাব পড়তে পারে। আর এভাবে ঘুমালে ঘাড় এবং কাঁধের ব্যথা হতে পারে। তাই উপুড় হয়ে শোয়া যাবে না।
শোয়ার ভঙ্গি পরিবর্তন
ঘুম ভেঙে শরীর ব্যথা হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে শোয়ার ভঙ্গি। যদিও একেকজনের শোয়ার ভঙ্গি একেক রকম। সাধারণভাবে এক কাতে বা পাশ ফিরে ঘুমানো সবার জন্যই উপকারী। চিত হয়ে ঘুমালে শ্বাসকষ্টের সমস্যা, কোমরে ব্যথা এমনকি ত্বকের সমস্যারও অনেক উপকার পাওয়া যায়। তাই ঘাড়, কাঁধের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিত হয়ে কিংবা যে কোনো একপাশ ফিরে শুতে হবে। শোয়ার সময় মেরুদণ্ড বাঁকা না হয়, সোজা থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ম্যাট্রেসে নজর দিন
যদি ম্যাট্রেস খুব নরম বা খুব শক্ত হয়, তাহলে তা সঠিক সাপোর্ট দেয় না এবং ঘাড়ের ব্যথার কারণ হতে পারে। নিম্নমানের তোশক বা ম্যাট্রেস প্রাথমিকভাবে গা ব্যথা হওয়ার প্রধান কারণ হতে পারে। তাই বিছানা একদম শক্ত হবে না আবার একদম নরম হবে না। মাঝারি ধরনের ম্যাট্রেস ব্যবহার করতে হবে।
ঘাড়ে ব্যথা বেশি কাদের হয়
তরুণ প্রজন্ম যারা কোনো নিয়ম মানতে চান না, ঠিকমতো বালিশ ব্যবহার করেন না, শোয়ার ভঙ্গি ঠিক থাকে না, দীর্ঘসময় মোবাইল, ল্যাপটপ ব্যবহার করতে থাকে তাদের ঘাড়ে ব্যথা হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
বেশি ব্যথা হলে যা করবেন
ঘাড়ে ব্যথা হলে হালকা গরম সেঁক দেওয়া যাবে। গরম সেঁক দিলে শক্ত মাংসপেশি শিথিল হয় এবং রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হলে ধীরে ধীরে ব্যথা অনেকাংশে কমে যায়। তবে ঘাড়ে ব্যথায় কখনোই মালিশ করা যাবে না, এতে ব্যথা আরও বাড়বে। এছাড়া ব্যথা কমানোর কাজে ল্যাভেন্ডার অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আরাম পাবেন।
ঘুম থেকে ওঠার পর ঘাড় ব্যথা হয় অনেকের। সারারাত ঘুমিয়েও এই ব্যথার কারণ খুঁজে পান না কেউ কেউ। দীর্ঘদিন ধরে ঘাড়ে ব্যথা থাকলে এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার হতে পারে। ঘাড় এবং কাঁধের ব্যথার জন্য শোয়ার ভঙ্গি ঠিক কতটা দায়ী তা জানতে একাধিক গবেষণাও হয়েছে। শোয়ার ভঙ্গি, ম্যাট্রেস কিংবা বালিশের জন্যেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া সামগ্রিকভাবে ঘুমের নিয়ম মেনে না চললেও সমস্যা হতে পারে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘুম থেকে ওঠার পর কী করলে ঘাড় বা কাঁধ ব্যথায় আরাম পাবেন-
বালিশ পরিবর্তন
বালিশ খুব বেশি উঁচু বা খুব নিচু হয়, তাহলে ঘাড়ে অতিরিক্ত চাপ পড়ে, যা ব্যথার কারণ হতে পারে। ঘুমানোর সময় ঘাড় এবং মেরুদণ্ড সোজা রাখা উচিত, যা ভুল বালিশের কারণে সম্ভব হয় না। প্রত্যেকের শরীরের অ্যালাইনমেন্ট অনুযায়ী, বালিশ এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে যাতে মাথা এবং ঘাড় সাপোর্ট পায়।
উপুড় হয়ে না শোয়া
অনেকেই উপুড় হয়ে ঘুমান। এভাবে শোয়া সাময়িক আরামদায়ক মনে হলেও এ অভ্যাসের কারণে মেরুদণ্ড, শ্বাস-প্রশ্বাস, শরীরের বিশ্রাম ও ঘুমের ওপরও প্রভাব পড়তে পারে। আর এভাবে ঘুমালে ঘাড় এবং কাঁধের ব্যথা হতে পারে। তাই উপুড় হয়ে শোয়া যাবে না।
শোয়ার ভঙ্গি পরিবর্তন
ঘুম ভেঙে শরীর ব্যথা হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে শোয়ার ভঙ্গি। যদিও একেকজনের শোয়ার ভঙ্গি একেক রকম। সাধারণভাবে এক কাতে বা পাশ ফিরে ঘুমানো সবার জন্যই উপকারী। চিত হয়ে ঘুমালে শ্বাসকষ্টের সমস্যা, কোমরে ব্যথা এমনকি ত্বকের সমস্যারও অনেক উপকার পাওয়া যায়। তাই ঘাড়, কাঁধের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিত হয়ে কিংবা যে কোনো একপাশ ফিরে শুতে হবে। শোয়ার সময় মেরুদণ্ড বাঁকা না হয়, সোজা থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ম্যাট্রেসে নজর দিন
যদি ম্যাট্রেস খুব নরম বা খুব শক্ত হয়, তাহলে তা সঠিক সাপোর্ট দেয় না এবং ঘাড়ের ব্যথার কারণ হতে পারে। নিম্নমানের তোশক বা ম্যাট্রেস প্রাথমিকভাবে গা ব্যথা হওয়ার প্রধান কারণ হতে পারে। তাই বিছানা একদম শক্ত হবে না আবার একদম নরম হবে না। মাঝারি ধরনের ম্যাট্রেস ব্যবহার করতে হবে।
ঘাড়ে ব্যথা বেশি কাদের হয়
তরুণ প্রজন্ম যারা কোনো নিয়ম মানতে চান না, ঠিকমতো বালিশ ব্যবহার করেন না, শোয়ার ভঙ্গি ঠিক থাকে না, দীর্ঘসময় মোবাইল, ল্যাপটপ ব্যবহার করতে থাকে তাদের ঘাড়ে ব্যথা হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
বেশি ব্যথা হলে যা করবেন
ঘাড়ে ব্যথা হলে হালকা গরম সেঁক দেওয়া যাবে। গরম সেঁক দিলে শক্ত মাংসপেশি শিথিল হয় এবং রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হলে ধীরে ধীরে ব্যথা অনেকাংশে কমে যায়। তবে ঘাড়ে ব্যথায় কখনোই মালিশ করা যাবে না, এতে ব্যথা আরও বাড়বে। এছাড়া ব্যথা কমানোর কাজে ল্যাভেন্ডার অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আরাম পাবেন।