ডেস্ক রিপোর্ট: হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা জসিম উদ্দিনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জসিম উদ্দিন রাজধানীর জামিয়া আরাবিয়া লালবাগ মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক। তিনি প্রয়াত মুফতি ফজলুল হক আমিনীর জামাতা।
পারিবারিক সূত্র জানা গেছে,মঙ্গলবার আসরের নামাজের পর জসিম উদ্দিন লালবাগ মাদ্রাসার দক্ষিণ ফটক থেকে রিকশায় করে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি লালবাগ শাহী জামে মসজিদের প্রধান ফটক পার হওয়ার পরপর অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি পেছন থেকে তাকে ছুরি মেরে পালিয়ে যায়। আশপাশের লোকজন ধাওয়া করেও তাকে আটক করতে পারেনি।
জসিম উদ্দিনের ভায়রা ও হেফাজতে ইসলামের সহকারী মহাসচিব মাওলানা যোবায়ের আহমদ বলেন, ‘অনেক কিছুই তো আছে। কোনটা বলব বুঝতে পারছি না। হেফাজতে ইসলাম নিয়ে আমাদের মধ্যে বিভক্তি আছে। মাদ্রাসা নিয়েও দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। কারও সঙ্গে কারও কথাবার্তা হয় না।’
মাওলানা জসিম উদ্দিনের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে যোবায়ের আহমদ বলেন, জসিম উদ্দিনকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে আবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সেখানে ভর্তি করা হয়। তিনি বলেন, ছুরির আঘাতে জসিম উদ্দিনের পিঠে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। রক্তক্ষরণ হচ্ছে। চিকিৎসকেরা রক্তক্ষরণ বন্ধের চেষ্টা করছেন।
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক জাকারিয়া নোমান ফয়জী। বিবৃতিতে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘অবিলম্বে দোষীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সরকারকে দায়ভার নিতে হবে।’
ডেস্ক রিপোর্ট: হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা জসিম উদ্দিনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জসিম উদ্দিন রাজধানীর জামিয়া আরাবিয়া লালবাগ মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক। তিনি প্রয়াত মুফতি ফজলুল হক আমিনীর জামাতা।
পারিবারিক সূত্র জানা গেছে,মঙ্গলবার আসরের নামাজের পর জসিম উদ্দিন লালবাগ মাদ্রাসার দক্ষিণ ফটক থেকে রিকশায় করে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি লালবাগ শাহী জামে মসজিদের প্রধান ফটক পার হওয়ার পরপর অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি পেছন থেকে তাকে ছুরি মেরে পালিয়ে যায়। আশপাশের লোকজন ধাওয়া করেও তাকে আটক করতে পারেনি।
জসিম উদ্দিনের ভায়রা ও হেফাজতে ইসলামের সহকারী মহাসচিব মাওলানা যোবায়ের আহমদ বলেন, ‘অনেক কিছুই তো আছে। কোনটা বলব বুঝতে পারছি না। হেফাজতে ইসলাম নিয়ে আমাদের মধ্যে বিভক্তি আছে। মাদ্রাসা নিয়েও দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। কারও সঙ্গে কারও কথাবার্তা হয় না।’
মাওলানা জসিম উদ্দিনের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে যোবায়ের আহমদ বলেন, জসিম উদ্দিনকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে আবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সেখানে ভর্তি করা হয়। তিনি বলেন, ছুরির আঘাতে জসিম উদ্দিনের পিঠে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। রক্তক্ষরণ হচ্ছে। চিকিৎসকেরা রক্তক্ষরণ বন্ধের চেষ্টা করছেন।
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক জাকারিয়া নোমান ফয়জী। বিবৃতিতে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘অবিলম্বে দোষীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সরকারকে দায়ভার নিতে হবে।’
ডেস্ক রিপোর্ট: হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা জসিম উদ্দিনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জসিম উদ্দিন রাজধানীর জামিয়া আরাবিয়া লালবাগ মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক। তিনি প্রয়াত মুফতি ফজলুল হক আমিনীর জামাতা।
পারিবারিক সূত্র জানা গেছে,মঙ্গলবার আসরের নামাজের পর জসিম উদ্দিন লালবাগ মাদ্রাসার দক্ষিণ ফটক থেকে রিকশায় করে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি লালবাগ শাহী জামে মসজিদের প্রধান ফটক পার হওয়ার পরপর অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি পেছন থেকে তাকে ছুরি মেরে পালিয়ে যায়। আশপাশের লোকজন ধাওয়া করেও তাকে আটক করতে পারেনি।
জসিম উদ্দিনের ভায়রা ও হেফাজতে ইসলামের সহকারী মহাসচিব মাওলানা যোবায়ের আহমদ বলেন, ‘অনেক কিছুই তো আছে। কোনটা বলব বুঝতে পারছি না। হেফাজতে ইসলাম নিয়ে আমাদের মধ্যে বিভক্তি আছে। মাদ্রাসা নিয়েও দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। কারও সঙ্গে কারও কথাবার্তা হয় না।’
মাওলানা জসিম উদ্দিনের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে যোবায়ের আহমদ বলেন, জসিম উদ্দিনকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে আবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সেখানে ভর্তি করা হয়। তিনি বলেন, ছুরির আঘাতে জসিম উদ্দিনের পিঠে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। রক্তক্ষরণ হচ্ছে। চিকিৎসকেরা রক্তক্ষরণ বন্ধের চেষ্টা করছেন।
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক জাকারিয়া নোমান ফয়জী। বিবৃতিতে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘অবিলম্বে দোষীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সরকারকে দায়ভার নিতে হবে।’
ডেস্ক রিপোর্ট: হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা জসিম উদ্দিনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জসিম উদ্দিন রাজধানীর জামিয়া আরাবিয়া লালবাগ মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক। তিনি প্রয়াত মুফতি ফজলুল হক আমিনীর জামাতা।
পারিবারিক সূত্র জানা গেছে,মঙ্গলবার আসরের নামাজের পর জসিম উদ্দিন লালবাগ মাদ্রাসার দক্ষিণ ফটক থেকে রিকশায় করে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি লালবাগ শাহী জামে মসজিদের প্রধান ফটক পার হওয়ার পরপর অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি পেছন থেকে তাকে ছুরি মেরে পালিয়ে যায়। আশপাশের লোকজন ধাওয়া করেও তাকে আটক করতে পারেনি।
জসিম উদ্দিনের ভায়রা ও হেফাজতে ইসলামের সহকারী মহাসচিব মাওলানা যোবায়ের আহমদ বলেন, ‘অনেক কিছুই তো আছে। কোনটা বলব বুঝতে পারছি না। হেফাজতে ইসলাম নিয়ে আমাদের মধ্যে বিভক্তি আছে। মাদ্রাসা নিয়েও দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। কারও সঙ্গে কারও কথাবার্তা হয় না।’
মাওলানা জসিম উদ্দিনের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে যোবায়ের আহমদ বলেন, জসিম উদ্দিনকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে আবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সেখানে ভর্তি করা হয়। তিনি বলেন, ছুরির আঘাতে জসিম উদ্দিনের পিঠে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। রক্তক্ষরণ হচ্ছে। চিকিৎসকেরা রক্তক্ষরণ বন্ধের চেষ্টা করছেন।
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক জাকারিয়া নোমান ফয়জী। বিবৃতিতে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘অবিলম্বে দোষীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সরকারকে দায়ভার নিতে হবে।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!