
এআই নিয়ে ভীতির জালে পড়েছে হলিউড। বিশেষ করে ইন্ডাস্ট্রিজের চিত্রনাট্য পড়েন যারা (স্ক্রিপ্ট রিডার), তারাই এই ভয়ে আছেন। তাদের কাজ, সিনেমা বা সিরিজের গল্প খুঁটিয়ে পড়া, ভুলত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া এবং কীভাবে গল্পটি আরও ভালো হবে, সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া। কিন্তু তাদের মনে এখন একটাই ভয়, এআই বুঝি দ্রুতই তাদের এই কাজটি কেড়ে নেবে।
বিনোদনভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ভ্যারাইটির এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানা গেছে। এ নিয়ে একটি পরীক্ষাও শুরু হয়েছে- কে বেশি ভালো মতামত দিতে পারে, মানুষ নাকি এআই।
হলিউডের এক চলচ্চিত্র প্রযোজক মরিস চ্যাপডেলেন। যার ডেস্কে সব সময় চিত্রনাট্যের বিশাল স্তূপ জমে থাকে। সপ্তাহে তিনি নিজে তিনটি স্ক্রিপ্ট পড়েন, আর বাকিগুলো পাঠিয়ে দেন ইন্টার্ন বা ফিল্ম স্টুডেন্টদের কাছে। তারা রিপোর্ট তৈরি করে দিলেও এত কাজ সামলাতে চ্যাপডেলেন রীতিমতো হিমশিম খান।
পরে একটি ইভেন্টে এই প্রযোজকের বন্ধুরা তাকে কাজের চাপ সামলাতে এআই ব্যবহারের পরামর্শ দেন। চ্যাপডেলেন শুরুতে ইতস্তত করেন। বলেন, আমি এআই থেকে কটু দূরে থাকতে চাই... এর কিছু দিক আমাকে সত্যি ভয় পাইয়ে দেয়।
কিন্তু এই প্রযোজক ভয় পেলেও শেষমেশ ‘গ্রিনলাইট কভারেজ’ নামে একটি এআই পরিষেবা ব্যবহার শুরু করেন। যা এখন তার বড় বড় স্ক্রিপ্টগুলো খুব দ্রুত পড়ে সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেয়। শুধু তাই নয়, গল্প, চরিত্রগুলোর পরিবর্তন, গল্পের গতি এবং সংলাপ; সবকিছুকে ১ থেকে ১০-এর মধ্যে নম্বর দেয়। শুধু তাই নয়, স্ক্রিপ্টটি তৈরি করা উচিত কিনা, সেই চূড়ান্ত রায়ও দিয়ে দেয়।
এরপর চ্যাপডেলেন বুঝতে পারেন, এই এআই মানুষের দেওয়া বা তার নিজের দেওয়া মতামতের চেয়েও বেশি কার্যকরী। এর ফলে তার স্ক্রিপ্ট পড়ার গতি দ্বিগুণ হয়ে যায়। বলেন, ‘এটা সময় বাঁচানোর অসাধারণ এক উপায়। আর এআই দিন দিন আরও ভালো হচ্ছে।’
ইতোমধ্যে হলিউডে এআই ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণে। হলিউডের অনেক চিত্রনাট্যকাররা এখন তাদের লেখার খসড়া কেমন হলো, তা জানার জন্য ‘গ্রিনলাইট’ এর মতো এআই টুল ব্যবহার করছেন। তাই হলিউডের স্ক্রিপ্ট রিডারদের মনে এখন কাজ হারানোর শঙ্কা বিরাজ করছে।
এদিকে শুধু চিত্রনাট্য বিশ্লেষণ নয়, প্রোডাকশনের বহু কাজে এআই ব্যবহার হচ্ছে। যেমন, চলচ্চিত্রের ভিএফএক্স বা ভিজ্যুয়াল এফেক্টস আরও দ্রুত ও কম খরচে তৈরি করা, অভিনেতাদের বয়স কমাতে অত্যাধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহার করা, এমনকি কৃত্রিম অভিনেতা বা ব্যাকগ্রাউন্ড চরিত্র তৈরি করা, ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল ও কম্পোজিশনের জন্য রিয়েল-টাইমে পরামর্শ দেওয়া; এই সবই এখন এআই-এর মাধ্যমে করা হচ্ছে। এতে প্রমাণ হচ্ছে, হলিউডের মূল কাজের অংশ হয়ে উঠেছে এআই।

এআই নিয়ে ভীতির জালে পড়েছে হলিউড। বিশেষ করে ইন্ডাস্ট্রিজের চিত্রনাট্য পড়েন যারা (স্ক্রিপ্ট রিডার), তারাই এই ভয়ে আছেন। তাদের কাজ, সিনেমা বা সিরিজের গল্প খুঁটিয়ে পড়া, ভুলত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া এবং কীভাবে গল্পটি আরও ভালো হবে, সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া। কিন্তু তাদের মনে এখন একটাই ভয়, এআই বুঝি দ্রুতই তাদের এই কাজটি কেড়ে নেবে।
বিনোদনভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ভ্যারাইটির এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানা গেছে। এ নিয়ে একটি পরীক্ষাও শুরু হয়েছে- কে বেশি ভালো মতামত দিতে পারে, মানুষ নাকি এআই।
হলিউডের এক চলচ্চিত্র প্রযোজক মরিস চ্যাপডেলেন। যার ডেস্কে সব সময় চিত্রনাট্যের বিশাল স্তূপ জমে থাকে। সপ্তাহে তিনি নিজে তিনটি স্ক্রিপ্ট পড়েন, আর বাকিগুলো পাঠিয়ে দেন ইন্টার্ন বা ফিল্ম স্টুডেন্টদের কাছে। তারা রিপোর্ট তৈরি করে দিলেও এত কাজ সামলাতে চ্যাপডেলেন রীতিমতো হিমশিম খান।
পরে একটি ইভেন্টে এই প্রযোজকের বন্ধুরা তাকে কাজের চাপ সামলাতে এআই ব্যবহারের পরামর্শ দেন। চ্যাপডেলেন শুরুতে ইতস্তত করেন। বলেন, আমি এআই থেকে কটু দূরে থাকতে চাই... এর কিছু দিক আমাকে সত্যি ভয় পাইয়ে দেয়।
কিন্তু এই প্রযোজক ভয় পেলেও শেষমেশ ‘গ্রিনলাইট কভারেজ’ নামে একটি এআই পরিষেবা ব্যবহার শুরু করেন। যা এখন তার বড় বড় স্ক্রিপ্টগুলো খুব দ্রুত পড়ে সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেয়। শুধু তাই নয়, গল্প, চরিত্রগুলোর পরিবর্তন, গল্পের গতি এবং সংলাপ; সবকিছুকে ১ থেকে ১০-এর মধ্যে নম্বর দেয়। শুধু তাই নয়, স্ক্রিপ্টটি তৈরি করা উচিত কিনা, সেই চূড়ান্ত রায়ও দিয়ে দেয়।
এরপর চ্যাপডেলেন বুঝতে পারেন, এই এআই মানুষের দেওয়া বা তার নিজের দেওয়া মতামতের চেয়েও বেশি কার্যকরী। এর ফলে তার স্ক্রিপ্ট পড়ার গতি দ্বিগুণ হয়ে যায়। বলেন, ‘এটা সময় বাঁচানোর অসাধারণ এক উপায়। আর এআই দিন দিন আরও ভালো হচ্ছে।’
ইতোমধ্যে হলিউডে এআই ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণে। হলিউডের অনেক চিত্রনাট্যকাররা এখন তাদের লেখার খসড়া কেমন হলো, তা জানার জন্য ‘গ্রিনলাইট’ এর মতো এআই টুল ব্যবহার করছেন। তাই হলিউডের স্ক্রিপ্ট রিডারদের মনে এখন কাজ হারানোর শঙ্কা বিরাজ করছে।
এদিকে শুধু চিত্রনাট্য বিশ্লেষণ নয়, প্রোডাকশনের বহু কাজে এআই ব্যবহার হচ্ছে। যেমন, চলচ্চিত্রের ভিএফএক্স বা ভিজ্যুয়াল এফেক্টস আরও দ্রুত ও কম খরচে তৈরি করা, অভিনেতাদের বয়স কমাতে অত্যাধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহার করা, এমনকি কৃত্রিম অভিনেতা বা ব্যাকগ্রাউন্ড চরিত্র তৈরি করা, ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল ও কম্পোজিশনের জন্য রিয়েল-টাইমে পরামর্শ দেওয়া; এই সবই এখন এআই-এর মাধ্যমে করা হচ্ছে। এতে প্রমাণ হচ্ছে, হলিউডের মূল কাজের অংশ হয়ে উঠেছে এআই।

এআই নিয়ে ভীতির জালে পড়েছে হলিউড। বিশেষ করে ইন্ডাস্ট্রিজের চিত্রনাট্য পড়েন যারা (স্ক্রিপ্ট রিডার), তারাই এই ভয়ে আছেন। তাদের কাজ, সিনেমা বা সিরিজের গল্প খুঁটিয়ে পড়া, ভুলত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া এবং কীভাবে গল্পটি আরও ভালো হবে, সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া। কিন্তু তাদের মনে এখন একটাই ভয়, এআই বুঝি দ্রুতই তাদের এই কাজটি কেড়ে নেবে।
বিনোদনভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ভ্যারাইটির এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানা গেছে। এ নিয়ে একটি পরীক্ষাও শুরু হয়েছে- কে বেশি ভালো মতামত দিতে পারে, মানুষ নাকি এআই।
হলিউডের এক চলচ্চিত্র প্রযোজক মরিস চ্যাপডেলেন। যার ডেস্কে সব সময় চিত্রনাট্যের বিশাল স্তূপ জমে থাকে। সপ্তাহে তিনি নিজে তিনটি স্ক্রিপ্ট পড়েন, আর বাকিগুলো পাঠিয়ে দেন ইন্টার্ন বা ফিল্ম স্টুডেন্টদের কাছে। তারা রিপোর্ট তৈরি করে দিলেও এত কাজ সামলাতে চ্যাপডেলেন রীতিমতো হিমশিম খান।
পরে একটি ইভেন্টে এই প্রযোজকের বন্ধুরা তাকে কাজের চাপ সামলাতে এআই ব্যবহারের পরামর্শ দেন। চ্যাপডেলেন শুরুতে ইতস্তত করেন। বলেন, আমি এআই থেকে কটু দূরে থাকতে চাই... এর কিছু দিক আমাকে সত্যি ভয় পাইয়ে দেয়।
কিন্তু এই প্রযোজক ভয় পেলেও শেষমেশ ‘গ্রিনলাইট কভারেজ’ নামে একটি এআই পরিষেবা ব্যবহার শুরু করেন। যা এখন তার বড় বড় স্ক্রিপ্টগুলো খুব দ্রুত পড়ে সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেয়। শুধু তাই নয়, গল্প, চরিত্রগুলোর পরিবর্তন, গল্পের গতি এবং সংলাপ; সবকিছুকে ১ থেকে ১০-এর মধ্যে নম্বর দেয়। শুধু তাই নয়, স্ক্রিপ্টটি তৈরি করা উচিত কিনা, সেই চূড়ান্ত রায়ও দিয়ে দেয়।
এরপর চ্যাপডেলেন বুঝতে পারেন, এই এআই মানুষের দেওয়া বা তার নিজের দেওয়া মতামতের চেয়েও বেশি কার্যকরী। এর ফলে তার স্ক্রিপ্ট পড়ার গতি দ্বিগুণ হয়ে যায়। বলেন, ‘এটা সময় বাঁচানোর অসাধারণ এক উপায়। আর এআই দিন দিন আরও ভালো হচ্ছে।’
ইতোমধ্যে হলিউডে এআই ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণে। হলিউডের অনেক চিত্রনাট্যকাররা এখন তাদের লেখার খসড়া কেমন হলো, তা জানার জন্য ‘গ্রিনলাইট’ এর মতো এআই টুল ব্যবহার করছেন। তাই হলিউডের স্ক্রিপ্ট রিডারদের মনে এখন কাজ হারানোর শঙ্কা বিরাজ করছে।
এদিকে শুধু চিত্রনাট্য বিশ্লেষণ নয়, প্রোডাকশনের বহু কাজে এআই ব্যবহার হচ্ছে। যেমন, চলচ্চিত্রের ভিএফএক্স বা ভিজ্যুয়াল এফেক্টস আরও দ্রুত ও কম খরচে তৈরি করা, অভিনেতাদের বয়স কমাতে অত্যাধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহার করা, এমনকি কৃত্রিম অভিনেতা বা ব্যাকগ্রাউন্ড চরিত্র তৈরি করা, ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল ও কম্পোজিশনের জন্য রিয়েল-টাইমে পরামর্শ দেওয়া; এই সবই এখন এআই-এর মাধ্যমে করা হচ্ছে। এতে প্রমাণ হচ্ছে, হলিউডের মূল কাজের অংশ হয়ে উঠেছে এআই।

এআই নিয়ে ভীতির জালে পড়েছে হলিউড। বিশেষ করে ইন্ডাস্ট্রিজের চিত্রনাট্য পড়েন যারা (স্ক্রিপ্ট রিডার), তারাই এই ভয়ে আছেন। তাদের কাজ, সিনেমা বা সিরিজের গল্প খুঁটিয়ে পড়া, ভুলত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া এবং কীভাবে গল্পটি আরও ভালো হবে, সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া। কিন্তু তাদের মনে এখন একটাই ভয়, এআই বুঝি দ্রুতই তাদের এই কাজটি কেড়ে নেবে।
বিনোদনভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ভ্যারাইটির এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানা গেছে। এ নিয়ে একটি পরীক্ষাও শুরু হয়েছে- কে বেশি ভালো মতামত দিতে পারে, মানুষ নাকি এআই।
হলিউডের এক চলচ্চিত্র প্রযোজক মরিস চ্যাপডেলেন। যার ডেস্কে সব সময় চিত্রনাট্যের বিশাল স্তূপ জমে থাকে। সপ্তাহে তিনি নিজে তিনটি স্ক্রিপ্ট পড়েন, আর বাকিগুলো পাঠিয়ে দেন ইন্টার্ন বা ফিল্ম স্টুডেন্টদের কাছে। তারা রিপোর্ট তৈরি করে দিলেও এত কাজ সামলাতে চ্যাপডেলেন রীতিমতো হিমশিম খান।
পরে একটি ইভেন্টে এই প্রযোজকের বন্ধুরা তাকে কাজের চাপ সামলাতে এআই ব্যবহারের পরামর্শ দেন। চ্যাপডেলেন শুরুতে ইতস্তত করেন। বলেন, আমি এআই থেকে কটু দূরে থাকতে চাই... এর কিছু দিক আমাকে সত্যি ভয় পাইয়ে দেয়।
কিন্তু এই প্রযোজক ভয় পেলেও শেষমেশ ‘গ্রিনলাইট কভারেজ’ নামে একটি এআই পরিষেবা ব্যবহার শুরু করেন। যা এখন তার বড় বড় স্ক্রিপ্টগুলো খুব দ্রুত পড়ে সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেয়। শুধু তাই নয়, গল্প, চরিত্রগুলোর পরিবর্তন, গল্পের গতি এবং সংলাপ; সবকিছুকে ১ থেকে ১০-এর মধ্যে নম্বর দেয়। শুধু তাই নয়, স্ক্রিপ্টটি তৈরি করা উচিত কিনা, সেই চূড়ান্ত রায়ও দিয়ে দেয়।
এরপর চ্যাপডেলেন বুঝতে পারেন, এই এআই মানুষের দেওয়া বা তার নিজের দেওয়া মতামতের চেয়েও বেশি কার্যকরী। এর ফলে তার স্ক্রিপ্ট পড়ার গতি দ্বিগুণ হয়ে যায়। বলেন, ‘এটা সময় বাঁচানোর অসাধারণ এক উপায়। আর এআই দিন দিন আরও ভালো হচ্ছে।’
ইতোমধ্যে হলিউডে এআই ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণে। হলিউডের অনেক চিত্রনাট্যকাররা এখন তাদের লেখার খসড়া কেমন হলো, তা জানার জন্য ‘গ্রিনলাইট’ এর মতো এআই টুল ব্যবহার করছেন। তাই হলিউডের স্ক্রিপ্ট রিডারদের মনে এখন কাজ হারানোর শঙ্কা বিরাজ করছে।
এদিকে শুধু চিত্রনাট্য বিশ্লেষণ নয়, প্রোডাকশনের বহু কাজে এআই ব্যবহার হচ্ছে। যেমন, চলচ্চিত্রের ভিএফএক্স বা ভিজ্যুয়াল এফেক্টস আরও দ্রুত ও কম খরচে তৈরি করা, অভিনেতাদের বয়স কমাতে অত্যাধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহার করা, এমনকি কৃত্রিম অভিনেতা বা ব্যাকগ্রাউন্ড চরিত্র তৈরি করা, ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল ও কম্পোজিশনের জন্য রিয়েল-টাইমে পরামর্শ দেওয়া; এই সবই এখন এআই-এর মাধ্যমে করা হচ্ছে। এতে প্রমাণ হচ্ছে, হলিউডের মূল কাজের অংশ হয়ে উঠেছে এআই।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!