নড়াইল-যশোর মহাসড়কের বাঘারপাড়া উপজেলার ভাঙুড়া বাজার এলাকায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে যাত্রীবাহী বাসের সংঘর্ষে নড়াইলের এক পুলিশ কর্মকর্তা ও আরও দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-নড়াইলের লোহাগড়া থানার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) নিক্কন আঢ্য (৩৫), যশোর সদরের বসুন্দিয়া এলাকার আক্তার হোসেন এবং যশোর শহরতলীর ভেকুটিয়া এলাকার আবু জাফর। নিহত আবু জাফর স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তুলারামপুর হাইওয়ে পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, একটি বাঁশবোঝাই ট্রাক মহাসড়কে দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় ঢাকা থেকে যশোরগামী ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং বাঁশ ঢুকে পড়ে ভেতরে। ঘটনাস্থলেই মারা যান আক্তার হোসেন। গুরুতর আহত হন আবু জাফর ও এসআই নিক্কন আঢ্য।
আহতদের প্রথমে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আবু জাফর মারা যান। পরে গুরুতর আহত এসআই নিক্কন আঢ্যকে ঢাকায় নেওয়ার পথে অবস্থার অবনতি হলে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসআই নিক্কন আঢ্য যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার পুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও নিশিকান্ত আঢ্যের ছেলে। তিনি ৩৭তম ব্যাচের আউটসাইড ক্যাডেট হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন এবং চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে লোহাগড়া থানার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রে যোগ দেন। এর আগে তিনি র্যাবের বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত ছিলেন। আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে ফেরার পথে তিনি দুর্ঘটনার শিকার হন।
নড়াইলের পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম জানান, এসআই নিক্কনের মৃত্যুতে পুরো পুলিশ বিভাগ শোকাহত। সোমবার সকালে জেলা পুলিশ লাইন্সে তাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে মরদেহ নিজ গ্রামের বাড়ি যশোরের পুকুরিয়া গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। দুপুরে সেখানে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
০
পুলিশ কর্মকর্তাসহ মহাসড়কে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
নড়াইল-যশোর মহাসড়কের বাঘারপাড়া উপজেলার ভাঙুড়া বাজার এলাকায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে যাত্রীবাহী বাসের সংঘর্ষে নড়াইলের এক পুলিশ কর্মকর্তা ও আরও দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-নড়াইলের লোহাগড়া থানার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) নিক্কন আঢ্য (৩৫), যশোর সদরের বসুন্দিয়া এলাকার আক্তার হোসেন এবং যশোর শহরতলীর ভেকুটিয়া এলাকার আবু জাফর। নিহত আবু জাফর স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তুলারামপুর হাইওয়ে পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, একটি বাঁশবোঝাই ট্রাক মহাসড়কে দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় ঢাকা থেকে যশোরগামী ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং বাঁশ ঢুকে পড়ে ভেতরে। ঘটনাস্থলেই মারা যান আক্তার হোসেন। গুরুতর আহত হন আবু জাফর ও এসআই নিক্কন আঢ্য।
আহতদের প্রথমে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আবু জাফর মারা যান। পরে গুরুতর আহত এসআই নিক্কন আঢ্যকে ঢাকায় নেওয়ার পথে অবস্থার অবনতি হলে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসআই নিক্কন আঢ্য যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার পুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও নিশিকান্ত আঢ্যের ছেলে। তিনি ৩৭তম ব্যাচের আউটসাইড ক্যাডেট হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন এবং চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে লোহাগড়া থানার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রে যোগ দেন। এর আগে তিনি র্যাবের বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত ছিলেন। আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে ফেরার পথে তিনি দুর্ঘটনার শিকার হন।
নড়াইলের পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম জানান, এসআই নিক্কনের মৃত্যুতে পুরো পুলিশ বিভাগ শোকাহত। সোমবার সকালে জেলা পুলিশ লাইন্সে তাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে মরদেহ নিজ গ্রামের বাড়ি যশোরের পুকুরিয়া গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। দুপুরে সেখানে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
০
নড়াইল-যশোর মহাসড়কের বাঘারপাড়া উপজেলার ভাঙুড়া বাজার এলাকায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে যাত্রীবাহী বাসের সংঘর্ষে নড়াইলের এক পুলিশ কর্মকর্তা ও আরও দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-নড়াইলের লোহাগড়া থানার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) নিক্কন আঢ্য (৩৫), যশোর সদরের বসুন্দিয়া এলাকার আক্তার হোসেন এবং যশোর শহরতলীর ভেকুটিয়া এলাকার আবু জাফর। নিহত আবু জাফর স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তুলারামপুর হাইওয়ে পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, একটি বাঁশবোঝাই ট্রাক মহাসড়কে দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় ঢাকা থেকে যশোরগামী ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং বাঁশ ঢুকে পড়ে ভেতরে। ঘটনাস্থলেই মারা যান আক্তার হোসেন। গুরুতর আহত হন আবু জাফর ও এসআই নিক্কন আঢ্য।
আহতদের প্রথমে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আবু জাফর মারা যান। পরে গুরুতর আহত এসআই নিক্কন আঢ্যকে ঢাকায় নেওয়ার পথে অবস্থার অবনতি হলে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসআই নিক্কন আঢ্য যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার পুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও নিশিকান্ত আঢ্যের ছেলে। তিনি ৩৭তম ব্যাচের আউটসাইড ক্যাডেট হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন এবং চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে লোহাগড়া থানার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রে যোগ দেন। এর আগে তিনি র্যাবের বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত ছিলেন। আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে ফেরার পথে তিনি দুর্ঘটনার শিকার হন।
নড়াইলের পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম জানান, এসআই নিক্কনের মৃত্যুতে পুরো পুলিশ বিভাগ শোকাহত। সোমবার সকালে জেলা পুলিশ লাইন্সে তাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে মরদেহ নিজ গ্রামের বাড়ি যশোরের পুকুরিয়া গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। দুপুরে সেখানে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তাসহ মহাসড়কে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
নড়াইল-যশোর মহাসড়কের বাঘারপাড়া উপজেলার ভাঙুড়া বাজার এলাকায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে যাত্রীবাহী বাসের সংঘর্ষে নড়াইলের এক পুলিশ কর্মকর্তা ও আরও দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-নড়াইলের লোহাগড়া থানার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) নিক্কন আঢ্য (৩৫), যশোর সদরের বসুন্দিয়া এলাকার আক্তার হোসেন এবং যশোর শহরতলীর ভেকুটিয়া এলাকার আবু জাফর। নিহত আবু জাফর স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তুলারামপুর হাইওয়ে পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, একটি বাঁশবোঝাই ট্রাক মহাসড়কে দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় ঢাকা থেকে যশোরগামী ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং বাঁশ ঢুকে পড়ে ভেতরে। ঘটনাস্থলেই মারা যান আক্তার হোসেন। গুরুতর আহত হন আবু জাফর ও এসআই নিক্কন আঢ্য।
আহতদের প্রথমে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আবু জাফর মারা যান। পরে গুরুতর আহত এসআই নিক্কন আঢ্যকে ঢাকায় নেওয়ার পথে অবস্থার অবনতি হলে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসআই নিক্কন আঢ্য যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার পুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও নিশিকান্ত আঢ্যের ছেলে। তিনি ৩৭তম ব্যাচের আউটসাইড ক্যাডেট হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন এবং চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে লোহাগড়া থানার লাহুড়িয়া তদন্ত কেন্দ্রে যোগ দেন। এর আগে তিনি র্যাবের বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত ছিলেন। আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে ফেরার পথে তিনি দুর্ঘটনার শিকার হন।
নড়াইলের পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম জানান, এসআই নিক্কনের মৃত্যুতে পুরো পুলিশ বিভাগ শোকাহত। সোমবার সকালে জেলা পুলিশ লাইন্সে তাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে মরদেহ নিজ গ্রামের বাড়ি যশোরের পুকুরিয়া গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। দুপুরে সেখানে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।