বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের জন্য পরিকল্পিতভাবে প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে। তিনি বলেন, এই দাবির পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে, যার মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকারকে হরণ করার চেষ্টা চলছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উদাহরণ দিয়ে ফখরুল বলেন, আপনার এলাকায় একজন জনপ্রিয় মানুষ আছেন জলিল উদ্দিন সাহেব, আপনারা তাকে ভোট দিলেন, কিন্তু তিনি খলিল উদ্দিন হয়ে পার্লামেন্টে এলেন। এই বিষয়গুলো কিন্তু এখনো আমাদের কাছেই পরিষ্কার না, সাধারণ জনগণের কাছেও পরিষ্কার নয়। পিআর পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো হুমকি দিচ্ছে, কথা বলছে এবং অত্যন্ত জোর করছে বলেও অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি। মির্জা ফখরুল বলেন, এটি নির্বাচন বানচালের একটি ষড়যন্ত্র। হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো হচ্ছে। দেশ-বিদেশ থেকে নানা ধরনের চক্রান্ত চলছে। তিনি আরও বলেন, প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতি চালুর কোনো গণআন্দোলন নেই। জনগণের মতামত উপেক্ষা করে এ ধরনের দাবি জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করবে। গণতন্ত্র রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকারকে বিদায় জানাতে হবে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমি রাজনীতিতে কোনোদিন হতাশ হইনি। সবাইকে সাহস দিয়েছি, অনুপ্রেরণা দিয়েছি। কিন্তু ইদানীং একটা হতাশার ছায়া ঘোরাঘুরি করছে। কেন? যেদিকে তাকাই, দেখি বেশিরভাগ মানুষ নষ্ট হয়ে গেছে। দুর্নীতি… আপনি কোনো অফিস-আদালতে যেতে পারবেন না। একজন ব্যবসায়ী বলেছেন, আগে এক লাখ টাকা দিতে হতো, এখন দিতে হয় পাঁচ লাখ টাকা। তিনি বলেন, মনমানসিকতার মধ্যে যে পরিবর্তন নিয়ে আসার কথা ছিল, সেই পরিবর্তনটা আনতে পারেননি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাজনৈতিক নেতারাও তাতে জড়িত হয়ে পড়েছেন। যেটা বাংলাদেশের আরও বেশি ক্ষতি করছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচানোর জন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসা দরকার। এ দেশটা আমাদের। ১৯৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করেছি। আমাদের অনেককে গুলি খেতে হয়েছে। অনেকের ভাই-বোন-মা শহীদ হয়েছেন। বাড়িঘর পুড়ে গেছে। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে। সেই একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার অনেক চেষ্টা চলছে। কিন্তু সেটা ভোলা সম্ভব নয়। যারা সেদিন সহযোগিতা করেছেন, তারাই আজ অনেক বড় বড় কথা বলছেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের জন্য পরিকল্পিতভাবে প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে। তিনি বলেন, এই দাবির পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে, যার মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকারকে হরণ করার চেষ্টা চলছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উদাহরণ দিয়ে ফখরুল বলেন, আপনার এলাকায় একজন জনপ্রিয় মানুষ আছেন জলিল উদ্দিন সাহেব, আপনারা তাকে ভোট দিলেন, কিন্তু তিনি খলিল উদ্দিন হয়ে পার্লামেন্টে এলেন। এই বিষয়গুলো কিন্তু এখনো আমাদের কাছেই পরিষ্কার না, সাধারণ জনগণের কাছেও পরিষ্কার নয়। পিআর পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো হুমকি দিচ্ছে, কথা বলছে এবং অত্যন্ত জোর করছে বলেও অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি। মির্জা ফখরুল বলেন, এটি নির্বাচন বানচালের একটি ষড়যন্ত্র। হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো হচ্ছে। দেশ-বিদেশ থেকে নানা ধরনের চক্রান্ত চলছে। তিনি আরও বলেন, প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতি চালুর কোনো গণআন্দোলন নেই। জনগণের মতামত উপেক্ষা করে এ ধরনের দাবি জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করবে। গণতন্ত্র রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকারকে বিদায় জানাতে হবে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমি রাজনীতিতে কোনোদিন হতাশ হইনি। সবাইকে সাহস দিয়েছি, অনুপ্রেরণা দিয়েছি। কিন্তু ইদানীং একটা হতাশার ছায়া ঘোরাঘুরি করছে। কেন? যেদিকে তাকাই, দেখি বেশিরভাগ মানুষ নষ্ট হয়ে গেছে। দুর্নীতি… আপনি কোনো অফিস-আদালতে যেতে পারবেন না। একজন ব্যবসায়ী বলেছেন, আগে এক লাখ টাকা দিতে হতো, এখন দিতে হয় পাঁচ লাখ টাকা। তিনি বলেন, মনমানসিকতার মধ্যে যে পরিবর্তন নিয়ে আসার কথা ছিল, সেই পরিবর্তনটা আনতে পারেননি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাজনৈতিক নেতারাও তাতে জড়িত হয়ে পড়েছেন। যেটা বাংলাদেশের আরও বেশি ক্ষতি করছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচানোর জন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসা দরকার। এ দেশটা আমাদের। ১৯৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করেছি। আমাদের অনেককে গুলি খেতে হয়েছে। অনেকের ভাই-বোন-মা শহীদ হয়েছেন। বাড়িঘর পুড়ে গেছে। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে। সেই একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার অনেক চেষ্টা চলছে। কিন্তু সেটা ভোলা সম্ভব নয়। যারা সেদিন সহযোগিতা করেছেন, তারাই আজ অনেক বড় বড় কথা বলছেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের জন্য পরিকল্পিতভাবে প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে। তিনি বলেন, এই দাবির পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে, যার মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকারকে হরণ করার চেষ্টা চলছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উদাহরণ দিয়ে ফখরুল বলেন, আপনার এলাকায় একজন জনপ্রিয় মানুষ আছেন জলিল উদ্দিন সাহেব, আপনারা তাকে ভোট দিলেন, কিন্তু তিনি খলিল উদ্দিন হয়ে পার্লামেন্টে এলেন। এই বিষয়গুলো কিন্তু এখনো আমাদের কাছেই পরিষ্কার না, সাধারণ জনগণের কাছেও পরিষ্কার নয়। পিআর পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো হুমকি দিচ্ছে, কথা বলছে এবং অত্যন্ত জোর করছে বলেও অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি। মির্জা ফখরুল বলেন, এটি নির্বাচন বানচালের একটি ষড়যন্ত্র। হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো হচ্ছে। দেশ-বিদেশ থেকে নানা ধরনের চক্রান্ত চলছে। তিনি আরও বলেন, প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতি চালুর কোনো গণআন্দোলন নেই। জনগণের মতামত উপেক্ষা করে এ ধরনের দাবি জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করবে। গণতন্ত্র রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকারকে বিদায় জানাতে হবে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমি রাজনীতিতে কোনোদিন হতাশ হইনি। সবাইকে সাহস দিয়েছি, অনুপ্রেরণা দিয়েছি। কিন্তু ইদানীং একটা হতাশার ছায়া ঘোরাঘুরি করছে। কেন? যেদিকে তাকাই, দেখি বেশিরভাগ মানুষ নষ্ট হয়ে গেছে। দুর্নীতি… আপনি কোনো অফিস-আদালতে যেতে পারবেন না। একজন ব্যবসায়ী বলেছেন, আগে এক লাখ টাকা দিতে হতো, এখন দিতে হয় পাঁচ লাখ টাকা। তিনি বলেন, মনমানসিকতার মধ্যে যে পরিবর্তন নিয়ে আসার কথা ছিল, সেই পরিবর্তনটা আনতে পারেননি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাজনৈতিক নেতারাও তাতে জড়িত হয়ে পড়েছেন। যেটা বাংলাদেশের আরও বেশি ক্ষতি করছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচানোর জন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসা দরকার। এ দেশটা আমাদের। ১৯৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করেছি। আমাদের অনেককে গুলি খেতে হয়েছে। অনেকের ভাই-বোন-মা শহীদ হয়েছেন। বাড়িঘর পুড়ে গেছে। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে। সেই একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার অনেক চেষ্টা চলছে। কিন্তু সেটা ভোলা সম্ভব নয়। যারা সেদিন সহযোগিতা করেছেন, তারাই আজ অনেক বড় বড় কথা বলছেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের জন্য পরিকল্পিতভাবে প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে। তিনি বলেন, এই দাবির পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে, যার মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকারকে হরণ করার চেষ্টা চলছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উদাহরণ দিয়ে ফখরুল বলেন, আপনার এলাকায় একজন জনপ্রিয় মানুষ আছেন জলিল উদ্দিন সাহেব, আপনারা তাকে ভোট দিলেন, কিন্তু তিনি খলিল উদ্দিন হয়ে পার্লামেন্টে এলেন। এই বিষয়গুলো কিন্তু এখনো আমাদের কাছেই পরিষ্কার না, সাধারণ জনগণের কাছেও পরিষ্কার নয়। পিআর পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো হুমকি দিচ্ছে, কথা বলছে এবং অত্যন্ত জোর করছে বলেও অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি। মির্জা ফখরুল বলেন, এটি নির্বাচন বানচালের একটি ষড়যন্ত্র। হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার জন্য বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো হচ্ছে। দেশ-বিদেশ থেকে নানা ধরনের চক্রান্ত চলছে। তিনি আরও বলেন, প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন পদ্ধতি চালুর কোনো গণআন্দোলন নেই। জনগণের মতামত উপেক্ষা করে এ ধরনের দাবি জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করবে। গণতন্ত্র রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার রক্ষায় আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকারকে বিদায় জানাতে হবে। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমি রাজনীতিতে কোনোদিন হতাশ হইনি। সবাইকে সাহস দিয়েছি, অনুপ্রেরণা দিয়েছি। কিন্তু ইদানীং একটা হতাশার ছায়া ঘোরাঘুরি করছে। কেন? যেদিকে তাকাই, দেখি বেশিরভাগ মানুষ নষ্ট হয়ে গেছে। দুর্নীতি… আপনি কোনো অফিস-আদালতে যেতে পারবেন না। একজন ব্যবসায়ী বলেছেন, আগে এক লাখ টাকা দিতে হতো, এখন দিতে হয় পাঁচ লাখ টাকা। তিনি বলেন, মনমানসিকতার মধ্যে যে পরিবর্তন নিয়ে আসার কথা ছিল, সেই পরিবর্তনটা আনতে পারেননি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাজনৈতিক নেতারাও তাতে জড়িত হয়ে পড়েছেন। যেটা বাংলাদেশের আরও বেশি ক্ষতি করছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচানোর জন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসা দরকার। এ দেশটা আমাদের। ১৯৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করেছি। আমাদের অনেককে গুলি খেতে হয়েছে। অনেকের ভাই-বোন-মা শহীদ হয়েছেন। বাড়িঘর পুড়ে গেছে। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে। সেই একাত্তরকে ভুলিয়ে দেওয়ার অনেক চেষ্টা চলছে। কিন্তু সেটা ভোলা সম্ভব নয়। যারা সেদিন সহযোগিতা করেছেন, তারাই আজ অনেক বড় বড় কথা বলছেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!