চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিসিআই) নির্বাচন দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ। আগামী ১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আদালতের নির্দেশে ভোটগ্রহণ আপাতত বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুনানি শেষে এই আদেশ দেওয়া হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের করা এক আপিলের প্রেক্ষিতেই আপিল বিভাগ নির্বাচন স্থগিতের এই নির্দেশ দেয়।
এর আগে, গত ২২ সেপ্টেম্বর এক ব্যবসায়ীর দায়ের করা রিটের শুনানিতে হাইকোর্ট চেম্বারের দুটি শ্রেণি— টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ বাদ দিয়ে নির্বাচন পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই রায়ের বিরুদ্ধে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আপিল করলে আপিল বিভাগ দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইকোর্টে রিট নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয় এবং ততদিনের জন্য নির্বাচনী কার্যক্রম স্থগিত রাখার আদেশ দেয়।
রিটকারী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ বেলালের আইনজীবী নিহাদ কবির বলেন, ‘আপিল বিভাগ হাইকোর্টকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রিট নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে চেম্বারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না।’
চট্টগ্রাম চেম্বারের নির্বাচনে ব্যবসায়ীদের ভোটে মোট ২৪ জন পরিচালক নির্বাচিত হন— এর মধ্যে ১২ জন সাধারণ শ্রেণিতে, ৬ জন সহযোগী শ্রেণিতে এবং টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ থেকে ৩ জন করে নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে এ পরিচালকরা সভাপতি ও সহ-সভাপতি নির্বাচন করেন।
তবে এবারের নির্বাচনে জটিলতা দেখা দেয় টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপের কার্যকারিতা নিয়ে। চেম্বার কর্তৃপক্ষের তদন্তে দেখা যায়, ৮টি গ্রুপ কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে।
অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত চারটি টাউন অ্যাসোসিয়েশন হলো পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী ও রাঙ্গুনিয়া অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। আর চারটি ট্রেড গ্রুপ হলো, চট্টগ্রাম ক্ষুদ্র পাদুকা শিল্প মালিক গ্রুপ, চট্টগ্রাম টায়ার টিউব ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস গ্রুপ, চিটাগাং ডাইজ অ্যান্ড কেমিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার গ্রুপ এবং চিটাগাং মিল্ক ফুড ইমপোর্টার্স গ্রুপ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আপিল শুনানির পর বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগ নির্বাচন কার্যক্রম স্থগিত করে জানায়, দুই সপ্তাহ পর পুনরায় শুনানি হবে।
চট্টগ্রাম গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজ গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ বেলাল বলেন, ‘আদালত নির্বাচন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন। হাইকোর্টের রিট নিষ্পত্তির পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিসিআই) নির্বাচন দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ। আগামী ১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আদালতের নির্দেশে ভোটগ্রহণ আপাতত বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুনানি শেষে এই আদেশ দেওয়া হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের করা এক আপিলের প্রেক্ষিতেই আপিল বিভাগ নির্বাচন স্থগিতের এই নির্দেশ দেয়।
এর আগে, গত ২২ সেপ্টেম্বর এক ব্যবসায়ীর দায়ের করা রিটের শুনানিতে হাইকোর্ট চেম্বারের দুটি শ্রেণি— টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ বাদ দিয়ে নির্বাচন পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই রায়ের বিরুদ্ধে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আপিল করলে আপিল বিভাগ দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইকোর্টে রিট নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয় এবং ততদিনের জন্য নির্বাচনী কার্যক্রম স্থগিত রাখার আদেশ দেয়।
রিটকারী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ বেলালের আইনজীবী নিহাদ কবির বলেন, ‘আপিল বিভাগ হাইকোর্টকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রিট নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে চেম্বারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না।’
চট্টগ্রাম চেম্বারের নির্বাচনে ব্যবসায়ীদের ভোটে মোট ২৪ জন পরিচালক নির্বাচিত হন— এর মধ্যে ১২ জন সাধারণ শ্রেণিতে, ৬ জন সহযোগী শ্রেণিতে এবং টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ থেকে ৩ জন করে নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে এ পরিচালকরা সভাপতি ও সহ-সভাপতি নির্বাচন করেন।
তবে এবারের নির্বাচনে জটিলতা দেখা দেয় টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপের কার্যকারিতা নিয়ে। চেম্বার কর্তৃপক্ষের তদন্তে দেখা যায়, ৮টি গ্রুপ কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে।
অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত চারটি টাউন অ্যাসোসিয়েশন হলো পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী ও রাঙ্গুনিয়া অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। আর চারটি ট্রেড গ্রুপ হলো, চট্টগ্রাম ক্ষুদ্র পাদুকা শিল্প মালিক গ্রুপ, চট্টগ্রাম টায়ার টিউব ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস গ্রুপ, চিটাগাং ডাইজ অ্যান্ড কেমিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার গ্রুপ এবং চিটাগাং মিল্ক ফুড ইমপোর্টার্স গ্রুপ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আপিল শুনানির পর বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগ নির্বাচন কার্যক্রম স্থগিত করে জানায়, দুই সপ্তাহ পর পুনরায় শুনানি হবে।
চট্টগ্রাম গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজ গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ বেলাল বলেন, ‘আদালত নির্বাচন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন। হাইকোর্টের রিট নিষ্পত্তির পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিসিআই) নির্বাচন দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ। আগামী ১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আদালতের নির্দেশে ভোটগ্রহণ আপাতত বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুনানি শেষে এই আদেশ দেওয়া হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের করা এক আপিলের প্রেক্ষিতেই আপিল বিভাগ নির্বাচন স্থগিতের এই নির্দেশ দেয়।
এর আগে, গত ২২ সেপ্টেম্বর এক ব্যবসায়ীর দায়ের করা রিটের শুনানিতে হাইকোর্ট চেম্বারের দুটি শ্রেণি— টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ বাদ দিয়ে নির্বাচন পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই রায়ের বিরুদ্ধে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আপিল করলে আপিল বিভাগ দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইকোর্টে রিট নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয় এবং ততদিনের জন্য নির্বাচনী কার্যক্রম স্থগিত রাখার আদেশ দেয়।
রিটকারী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ বেলালের আইনজীবী নিহাদ কবির বলেন, ‘আপিল বিভাগ হাইকোর্টকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রিট নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে চেম্বারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না।’
চট্টগ্রাম চেম্বারের নির্বাচনে ব্যবসায়ীদের ভোটে মোট ২৪ জন পরিচালক নির্বাচিত হন— এর মধ্যে ১২ জন সাধারণ শ্রেণিতে, ৬ জন সহযোগী শ্রেণিতে এবং টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ থেকে ৩ জন করে নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে এ পরিচালকরা সভাপতি ও সহ-সভাপতি নির্বাচন করেন।
তবে এবারের নির্বাচনে জটিলতা দেখা দেয় টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপের কার্যকারিতা নিয়ে। চেম্বার কর্তৃপক্ষের তদন্তে দেখা যায়, ৮টি গ্রুপ কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে।
অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত চারটি টাউন অ্যাসোসিয়েশন হলো পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী ও রাঙ্গুনিয়া অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। আর চারটি ট্রেড গ্রুপ হলো, চট্টগ্রাম ক্ষুদ্র পাদুকা শিল্প মালিক গ্রুপ, চট্টগ্রাম টায়ার টিউব ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস গ্রুপ, চিটাগাং ডাইজ অ্যান্ড কেমিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার গ্রুপ এবং চিটাগাং মিল্ক ফুড ইমপোর্টার্স গ্রুপ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আপিল শুনানির পর বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগ নির্বাচন কার্যক্রম স্থগিত করে জানায়, দুই সপ্তাহ পর পুনরায় শুনানি হবে।
চট্টগ্রাম গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজ গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ বেলাল বলেন, ‘আদালত নির্বাচন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন। হাইকোর্টের রিট নিষ্পত্তির পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিসিআই) নির্বাচন দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ। আগামী ১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও আদালতের নির্দেশে ভোটগ্রহণ আপাতত বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুনানি শেষে এই আদেশ দেওয়া হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের করা এক আপিলের প্রেক্ষিতেই আপিল বিভাগ নির্বাচন স্থগিতের এই নির্দেশ দেয়।
এর আগে, গত ২২ সেপ্টেম্বর এক ব্যবসায়ীর দায়ের করা রিটের শুনানিতে হাইকোর্ট চেম্বারের দুটি শ্রেণি— টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ বাদ দিয়ে নির্বাচন পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই রায়ের বিরুদ্ধে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আপিল করলে আপিল বিভাগ দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইকোর্টে রিট নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয় এবং ততদিনের জন্য নির্বাচনী কার্যক্রম স্থগিত রাখার আদেশ দেয়।
রিটকারী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ বেলালের আইনজীবী নিহাদ কবির বলেন, ‘আপিল বিভাগ হাইকোর্টকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রিট নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে চেম্বারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না।’
চট্টগ্রাম চেম্বারের নির্বাচনে ব্যবসায়ীদের ভোটে মোট ২৪ জন পরিচালক নির্বাচিত হন— এর মধ্যে ১২ জন সাধারণ শ্রেণিতে, ৬ জন সহযোগী শ্রেণিতে এবং টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ থেকে ৩ জন করে নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে এ পরিচালকরা সভাপতি ও সহ-সভাপতি নির্বাচন করেন।
তবে এবারের নির্বাচনে জটিলতা দেখা দেয় টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপের কার্যকারিতা নিয়ে। চেম্বার কর্তৃপক্ষের তদন্তে দেখা যায়, ৮টি গ্রুপ কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে।
অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত চারটি টাউন অ্যাসোসিয়েশন হলো পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী ও রাঙ্গুনিয়া অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। আর চারটি ট্রেড গ্রুপ হলো, চট্টগ্রাম ক্ষুদ্র পাদুকা শিল্প মালিক গ্রুপ, চট্টগ্রাম টায়ার টিউব ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস গ্রুপ, চিটাগাং ডাইজ অ্যান্ড কেমিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার গ্রুপ এবং চিটাগাং মিল্ক ফুড ইমপোর্টার্স গ্রুপ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আপিল শুনানির পর বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগ নির্বাচন কার্যক্রম স্থগিত করে জানায়, দুই সপ্তাহ পর পুনরায় শুনানি হবে।
চট্টগ্রাম গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজ গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ বেলাল বলেন, ‘আদালত নির্বাচন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন। হাইকোর্টের রিট নিষ্পত্তির পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!