ছয় বছর আগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা গাড়ি পোড়ানোর মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও মির্জা আব্বাসসহ ৭৭ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত পুলিশের দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন।
এ মামলার অন্যান্য আসামির মধ্যে রয়েছেন— বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেল, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, খায়রুল কবির খোকন, বিএনপি নেতা সাইফুল আলম নিরব ও সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু।
বিএনপি মহাসচিবের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, “রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় পুলিশ অব্যাহতির সুপারিশ করে এবং আদালত তা গ্রহণ করেছেন।”
২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর রাজধানীর শাহবাগে বার কাউন্সিলের নির্মাণাধীন প্রধান ফটকের সামনে দুষ্কৃতকারীরা মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে। পরদিন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন শুনানি হাইকোর্টে নির্ধারিত থাকায়, রায় প্রভাবিত করতে ও বিচার বিভাগকে চাপ প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছিল বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
ঘটনার পর পুলিশ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে চলতি বছরের ১০ মে তদন্তকারী কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলসহ ৭৭ জনের অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
ছয় বছর আগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা গাড়ি পোড়ানোর মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও মির্জা আব্বাসসহ ৭৭ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত পুলিশের দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন।
এ মামলার অন্যান্য আসামির মধ্যে রয়েছেন— বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেল, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, খায়রুল কবির খোকন, বিএনপি নেতা সাইফুল আলম নিরব ও সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু।
বিএনপি মহাসচিবের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, “রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় পুলিশ অব্যাহতির সুপারিশ করে এবং আদালত তা গ্রহণ করেছেন।”
২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর রাজধানীর শাহবাগে বার কাউন্সিলের নির্মাণাধীন প্রধান ফটকের সামনে দুষ্কৃতকারীরা মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে। পরদিন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন শুনানি হাইকোর্টে নির্ধারিত থাকায়, রায় প্রভাবিত করতে ও বিচার বিভাগকে চাপ প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছিল বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
ঘটনার পর পুলিশ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে চলতি বছরের ১০ মে তদন্তকারী কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলসহ ৭৭ জনের অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
০
ছয় বছর আগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা গাড়ি পোড়ানোর মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও মির্জা আব্বাসসহ ৭৭ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত পুলিশের দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন।
এ মামলার অন্যান্য আসামির মধ্যে রয়েছেন— বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেল, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, খায়রুল কবির খোকন, বিএনপি নেতা সাইফুল আলম নিরব ও সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু।
বিএনপি মহাসচিবের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, “রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় পুলিশ অব্যাহতির সুপারিশ করে এবং আদালত তা গ্রহণ করেছেন।”
২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর রাজধানীর শাহবাগে বার কাউন্সিলের নির্মাণাধীন প্রধান ফটকের সামনে দুষ্কৃতকারীরা মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে। পরদিন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন শুনানি হাইকোর্টে নির্ধারিত থাকায়, রায় প্রভাবিত করতে ও বিচার বিভাগকে চাপ প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছিল বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
ঘটনার পর পুলিশ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে চলতি বছরের ১০ মে তদন্তকারী কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলসহ ৭৭ জনের অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
ছয় বছর আগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা গাড়ি পোড়ানোর মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও মির্জা আব্বাসসহ ৭৭ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজের আদালত পুলিশের দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আসামিদের অব্যাহতি দেন।
এ মামলার অন্যান্য আসামির মধ্যে রয়েছেন— বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেল, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, খায়রুল কবির খোকন, বিএনপি নেতা সাইফুল আলম নিরব ও সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু।
বিএনপি মহাসচিবের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বলেন, “রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় পুলিশ অব্যাহতির সুপারিশ করে এবং আদালত তা গ্রহণ করেছেন।”
২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর রাজধানীর শাহবাগে বার কাউন্সিলের নির্মাণাধীন প্রধান ফটকের সামনে দুষ্কৃতকারীরা মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে। পরদিন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন শুনানি হাইকোর্টে নির্ধারিত থাকায়, রায় প্রভাবিত করতে ও বিচার বিভাগকে চাপ প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছিল বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
ঘটনার পর পুলিশ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে চলতি বছরের ১০ মে তদন্তকারী কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলসহ ৭৭ জনের অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।