সদর উপজেলার আলালপুরের ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কে এক পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হওয়ার ঘটনায় বাসের চালক ও হেলপারকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ তথ্য জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাঈন উদ্দিন।
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী সদরের বন্দভাটপাড়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন- শেরপুর সদরের পৌর এলাকার মিরগঞ্জের বাসিন্দা মো. আহসান হাবিবের চানের ছেলে বাসচালক মো. সিরাজুল ইসলাম (৪৫) এবং পৌর শহরের চাপাতলী এলাকার বাসিন্দা মো. আনিসুর রহমানের ছেলে বাসের হেলপার মো. জাফর মিয়া জনি (৪২)।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে নিহত ধোবাউড়া উপজেলার উত্তর ডোমঘাটা গ্রামের গোলাম মোস্তফার ভাই মো. মোশারফ হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
ওসি মো. মাঈন উদ্দিন জানান, গত শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে জেলার সদর উপজেলার আলালপুর এলাকার ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কে বেপরোয়া আদিল সরকার পরিবহন বাসের ধাক্কায় এক পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হয়। এঘটনায় এলাকাবাসী ঘাতক বাসটি আটক করলেও পালিয়ে যায় চালক ও হেলপার। পরে তাদের অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
উল্লেখ্য, যাত্রীবাহী একটি সিএনজি ফুলপুর থেকে ময়মনসিংহ যাচ্ছিল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা শেরপুরগামী একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে সিএনজির চালকসহ সবাই ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন- ফুলপুর উপজেলার চর আশাবট গ্রামের বাবলু আহমেদ (৫৫), স্ত্রী শীলা আক্তার (৪০) ও ছেলে সাদমান আহমেদ (১০), সিএনজি চালক ফুলপুর উপজেলার দিও গ্রামের সিএনজি চালক আল আমিন (২৫), ধোবাউড়া উপজেলার উত্তর ডোমঘাটা গ্রামের গোলাম মোস্তফা (৫০), ফুলপুর উপজেলার সিংহেশ্বর গ্রামের আব্দুল বারেক মণ্ডলসহ (৪৮) আরও একজন।
০
ময়মনসিংহে বাস-সিএনজি সংঘর্ষে ৭ জন নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২
সদর উপজেলার আলালপুরের ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কে এক পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হওয়ার ঘটনায় বাসের চালক ও হেলপারকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ তথ্য জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাঈন উদ্দিন।
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী সদরের বন্দভাটপাড়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন- শেরপুর সদরের পৌর এলাকার মিরগঞ্জের বাসিন্দা মো. আহসান হাবিবের চানের ছেলে বাসচালক মো. সিরাজুল ইসলাম (৪৫) এবং পৌর শহরের চাপাতলী এলাকার বাসিন্দা মো. আনিসুর রহমানের ছেলে বাসের হেলপার মো. জাফর মিয়া জনি (৪২)।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে নিহত ধোবাউড়া উপজেলার উত্তর ডোমঘাটা গ্রামের গোলাম মোস্তফার ভাই মো. মোশারফ হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
ওসি মো. মাঈন উদ্দিন জানান, গত শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে জেলার সদর উপজেলার আলালপুর এলাকার ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কে বেপরোয়া আদিল সরকার পরিবহন বাসের ধাক্কায় এক পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হয়। এঘটনায় এলাকাবাসী ঘাতক বাসটি আটক করলেও পালিয়ে যায় চালক ও হেলপার। পরে তাদের অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
উল্লেখ্য, যাত্রীবাহী একটি সিএনজি ফুলপুর থেকে ময়মনসিংহ যাচ্ছিল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা শেরপুরগামী একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে সিএনজির চালকসহ সবাই ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন- ফুলপুর উপজেলার চর আশাবট গ্রামের বাবলু আহমেদ (৫৫), স্ত্রী শীলা আক্তার (৪০) ও ছেলে সাদমান আহমেদ (১০), সিএনজি চালক ফুলপুর উপজেলার দিও গ্রামের সিএনজি চালক আল আমিন (২৫), ধোবাউড়া উপজেলার উত্তর ডোমঘাটা গ্রামের গোলাম মোস্তফা (৫০), ফুলপুর উপজেলার সিংহেশ্বর গ্রামের আব্দুল বারেক মণ্ডলসহ (৪৮) আরও একজন।
০
সদর উপজেলার আলালপুরের ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কে এক পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হওয়ার ঘটনায় বাসের চালক ও হেলপারকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ তথ্য জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাঈন উদ্দিন।
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী সদরের বন্দভাটপাড়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন- শেরপুর সদরের পৌর এলাকার মিরগঞ্জের বাসিন্দা মো. আহসান হাবিবের চানের ছেলে বাসচালক মো. সিরাজুল ইসলাম (৪৫) এবং পৌর শহরের চাপাতলী এলাকার বাসিন্দা মো. আনিসুর রহমানের ছেলে বাসের হেলপার মো. জাফর মিয়া জনি (৪২)।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে নিহত ধোবাউড়া উপজেলার উত্তর ডোমঘাটা গ্রামের গোলাম মোস্তফার ভাই মো. মোশারফ হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
ওসি মো. মাঈন উদ্দিন জানান, গত শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে জেলার সদর উপজেলার আলালপুর এলাকার ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কে বেপরোয়া আদিল সরকার পরিবহন বাসের ধাক্কায় এক পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হয়। এঘটনায় এলাকাবাসী ঘাতক বাসটি আটক করলেও পালিয়ে যায় চালক ও হেলপার। পরে তাদের অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
উল্লেখ্য, যাত্রীবাহী একটি সিএনজি ফুলপুর থেকে ময়মনসিংহ যাচ্ছিল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা শেরপুরগামী একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে সিএনজির চালকসহ সবাই ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন- ফুলপুর উপজেলার চর আশাবট গ্রামের বাবলু আহমেদ (৫৫), স্ত্রী শীলা আক্তার (৪০) ও ছেলে সাদমান আহমেদ (১০), সিএনজি চালক ফুলপুর উপজেলার দিও গ্রামের সিএনজি চালক আল আমিন (২৫), ধোবাউড়া উপজেলার উত্তর ডোমঘাটা গ্রামের গোলাম মোস্তফা (৫০), ফুলপুর উপজেলার সিংহেশ্বর গ্রামের আব্দুল বারেক মণ্ডলসহ (৪৮) আরও একজন।
ময়মনসিংহে বাস-সিএনজি সংঘর্ষে ৭ জন নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২
সদর উপজেলার আলালপুরের ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কে এক পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হওয়ার ঘটনায় বাসের চালক ও হেলপারকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ তথ্য জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাঈন উদ্দিন।
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টার দিকে শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী সদরের বন্দভাটপাড়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন- শেরপুর সদরের পৌর এলাকার মিরগঞ্জের বাসিন্দা মো. আহসান হাবিবের চানের ছেলে বাসচালক মো. সিরাজুল ইসলাম (৪৫) এবং পৌর শহরের চাপাতলী এলাকার বাসিন্দা মো. আনিসুর রহমানের ছেলে বাসের হেলপার মো. জাফর মিয়া জনি (৪২)।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাতে নিহত ধোবাউড়া উপজেলার উত্তর ডোমঘাটা গ্রামের গোলাম মোস্তফার ভাই মো. মোশারফ হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
ওসি মো. মাঈন উদ্দিন জানান, গত শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে জেলার সদর উপজেলার আলালপুর এলাকার ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কে বেপরোয়া আদিল সরকার পরিবহন বাসের ধাক্কায় এক পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হয়। এঘটনায় এলাকাবাসী ঘাতক বাসটি আটক করলেও পালিয়ে যায় চালক ও হেলপার। পরে তাদের অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
উল্লেখ্য, যাত্রীবাহী একটি সিএনজি ফুলপুর থেকে ময়মনসিংহ যাচ্ছিল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা শেরপুরগামী একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে সিএনজির চালকসহ সবাই ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন- ফুলপুর উপজেলার চর আশাবট গ্রামের বাবলু আহমেদ (৫৫), স্ত্রী শীলা আক্তার (৪০) ও ছেলে সাদমান আহমেদ (১০), সিএনজি চালক ফুলপুর উপজেলার দিও গ্রামের সিএনজি চালক আল আমিন (২৫), ধোবাউড়া উপজেলার উত্তর ডোমঘাটা গ্রামের গোলাম মোস্তফা (৫০), ফুলপুর উপজেলার সিংহেশ্বর গ্রামের আব্দুল বারেক মণ্ডলসহ (৪৮) আরও একজন।