
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতার কাছে আগরপাড়ায় প্রদীপ কর নামে এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন। আর সেই আত্মহত্যা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি সরগরম।
পুলিশের দাবি, প্রদীপের সুইসাইড নোটে বলা হয়েছে, এনআরসি আতঙ্কেই তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
এরপরই তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আগরপাড়ায় প্রদীপ করের বাড়িতে যান। তারপর তিনি বলেছেন, এক জন ভোটারের নাম বাদ গেলে, এক লাখ ভোটার নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করবেন। বিচার চেয়ে তৃণমূল বৃহস্পতিবার রাজ্যজুড়ে মিছিল করবে।
অভিষেক যখন এই কথা বলছেন, তখন খবর আসে দিনহাটাতেও একজন একই কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, তৃণমূল মিথ্যা কথা বলছে। ‘তৃণমূলের মিথ্যাচারের’ বিরুদ্ধে তারা মিছিল করবেন।
বিজেপির প্রশ্ন, প্রদীপ কি আদৌ লিখতে পারতেন? পরিবারের মানুষ বলছেন, প্রদীপ তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন। ডান হাতের চারটি আঙুল পুরো ছিল না। প্রদীপ বাঁহাতে লিখতেন, এমন কোনও প্রমাণ নেই দাবি করে তারা সুইসাইড নোটের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। ২০০২ সালে তার নাম ভোটার তালিকায় ছিল। প্রদীপের পরিবারের সদস্যরা তৃণমূল করেন। প্রদীপের তো সিএএ-এনআরসির কোনো ব্যাপার ছিল না। আমার কাছে ওনার সিরিয়াল নম্বর, পার্ট নম্বর সব রয়েছে।”

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতার কাছে আগরপাড়ায় প্রদীপ কর নামে এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন। আর সেই আত্মহত্যা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি সরগরম।
পুলিশের দাবি, প্রদীপের সুইসাইড নোটে বলা হয়েছে, এনআরসি আতঙ্কেই তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
এরপরই তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আগরপাড়ায় প্রদীপ করের বাড়িতে যান। তারপর তিনি বলেছেন, এক জন ভোটারের নাম বাদ গেলে, এক লাখ ভোটার নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করবেন। বিচার চেয়ে তৃণমূল বৃহস্পতিবার রাজ্যজুড়ে মিছিল করবে।
অভিষেক যখন এই কথা বলছেন, তখন খবর আসে দিনহাটাতেও একজন একই কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, তৃণমূল মিথ্যা কথা বলছে। ‘তৃণমূলের মিথ্যাচারের’ বিরুদ্ধে তারা মিছিল করবেন।
বিজেপির প্রশ্ন, প্রদীপ কি আদৌ লিখতে পারতেন? পরিবারের মানুষ বলছেন, প্রদীপ তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন। ডান হাতের চারটি আঙুল পুরো ছিল না। প্রদীপ বাঁহাতে লিখতেন, এমন কোনও প্রমাণ নেই দাবি করে তারা সুইসাইড নোটের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। ২০০২ সালে তার নাম ভোটার তালিকায় ছিল। প্রদীপের পরিবারের সদস্যরা তৃণমূল করেন। প্রদীপের তো সিএএ-এনআরসির কোনো ব্যাপার ছিল না। আমার কাছে ওনার সিরিয়াল নম্বর, পার্ট নম্বর সব রয়েছে।”

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতার কাছে আগরপাড়ায় প্রদীপ কর নামে এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন। আর সেই আত্মহত্যা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি সরগরম।
পুলিশের দাবি, প্রদীপের সুইসাইড নোটে বলা হয়েছে, এনআরসি আতঙ্কেই তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
এরপরই তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আগরপাড়ায় প্রদীপ করের বাড়িতে যান। তারপর তিনি বলেছেন, এক জন ভোটারের নাম বাদ গেলে, এক লাখ ভোটার নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করবেন। বিচার চেয়ে তৃণমূল বৃহস্পতিবার রাজ্যজুড়ে মিছিল করবে।
অভিষেক যখন এই কথা বলছেন, তখন খবর আসে দিনহাটাতেও একজন একই কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, তৃণমূল মিথ্যা কথা বলছে। ‘তৃণমূলের মিথ্যাচারের’ বিরুদ্ধে তারা মিছিল করবেন।
বিজেপির প্রশ্ন, প্রদীপ কি আদৌ লিখতে পারতেন? পরিবারের মানুষ বলছেন, প্রদীপ তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন। ডান হাতের চারটি আঙুল পুরো ছিল না। প্রদীপ বাঁহাতে লিখতেন, এমন কোনও প্রমাণ নেই দাবি করে তারা সুইসাইড নোটের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। ২০০২ সালে তার নাম ভোটার তালিকায় ছিল। প্রদীপের পরিবারের সদস্যরা তৃণমূল করেন। প্রদীপের তো সিএএ-এনআরসির কোনো ব্যাপার ছিল না। আমার কাছে ওনার সিরিয়াল নম্বর, পার্ট নম্বর সব রয়েছে।”

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতার কাছে আগরপাড়ায় প্রদীপ কর নামে এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন। আর সেই আত্মহত্যা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি সরগরম।
পুলিশের দাবি, প্রদীপের সুইসাইড নোটে বলা হয়েছে, এনআরসি আতঙ্কেই তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
এরপরই তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আগরপাড়ায় প্রদীপ করের বাড়িতে যান। তারপর তিনি বলেছেন, এক জন ভোটারের নাম বাদ গেলে, এক লাখ ভোটার নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করবেন। বিচার চেয়ে তৃণমূল বৃহস্পতিবার রাজ্যজুড়ে মিছিল করবে।
অভিষেক যখন এই কথা বলছেন, তখন খবর আসে দিনহাটাতেও একজন একই কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, তৃণমূল মিথ্যা কথা বলছে। ‘তৃণমূলের মিথ্যাচারের’ বিরুদ্ধে তারা মিছিল করবেন।
বিজেপির প্রশ্ন, প্রদীপ কি আদৌ লিখতে পারতেন? পরিবারের মানুষ বলছেন, প্রদীপ তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন। ডান হাতের চারটি আঙুল পুরো ছিল না। প্রদীপ বাঁহাতে লিখতেন, এমন কোনও প্রমাণ নেই দাবি করে তারা সুইসাইড নোটের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, “মিথ্যা কথা বলা হচ্ছে। ২০০২ সালে তার নাম ভোটার তালিকায় ছিল। প্রদীপের পরিবারের সদস্যরা তৃণমূল করেন। প্রদীপের তো সিএএ-এনআরসির কোনো ব্যাপার ছিল না। আমার কাছে ওনার সিরিয়াল নম্বর, পার্ট নম্বর সব রয়েছে।”
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!