গাজা শহরের কেন্দ্রের দিকে দুই দিক থেকে অগ্রসর হচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এতে শহরের সাধারণ মানুষ বাধ্য হচ্ছেন পশ্চিম দিকে, আল-রশিদ উপকূলীয় সড়কের দিকে সরে যেতে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র নাদাভ শোশানি বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে জানান, হামাসের ওপর চাপ বাড়াতে পদাতিক, ট্যাংক ও গোলন্দাজ ইউনিট বিমান বাহিনীর সহায়তায় শহরের ভেতরে প্রবেশ করছে। সেনারা উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে শহরের কেন্দ্রের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
চিকিৎসা সূত্র জানিয়েছে, কেবল বৃহস্পতিবার গাজা শহরে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অনেকে আবাসিক এলাকায় চালানো হামলায় প্রাণ হারান।
বাসিন্দারা জানান, শহরে অব্যাহতভাবে ড্রোন ও যুদ্ধবিমান থেকে হামলা চলছে। পাশাপাশি ইসরায়েলি বাহিনী নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরকবোঝাই রোবট যান ব্যবহার করে বিভিন্ন স্থাপনা ধ্বংস করছে। ফলে আতঙ্কে হাজার হাজার মানুষ জীবন বাঁচাতে পশ্চিম উপকূলের দিকে দৌড়ে যাচ্ছেন।
ফিলিস্তিনি পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, মঙ্গলবার পর্যন্ত গাজার উত্তরাঞ্চলে এখনো প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজার মানুষ অবস্থান করছেন-যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৫ শতাংশ। অনেকেই নতুন করে বাস্তুচ্যুত হওয়ার শঙ্কায় আছেন। তবে এখনো বহু পরিবার নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে অনিচ্ছুক।
গাজা শহরের কেন্দ্রের দিকে দুই দিক থেকে অগ্রসর হচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এতে শহরের সাধারণ মানুষ বাধ্য হচ্ছেন পশ্চিম দিকে, আল-রশিদ উপকূলীয় সড়কের দিকে সরে যেতে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র নাদাভ শোশানি বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে জানান, হামাসের ওপর চাপ বাড়াতে পদাতিক, ট্যাংক ও গোলন্দাজ ইউনিট বিমান বাহিনীর সহায়তায় শহরের ভেতরে প্রবেশ করছে। সেনারা উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে শহরের কেন্দ্রের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
চিকিৎসা সূত্র জানিয়েছে, কেবল বৃহস্পতিবার গাজা শহরে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অনেকে আবাসিক এলাকায় চালানো হামলায় প্রাণ হারান।
বাসিন্দারা জানান, শহরে অব্যাহতভাবে ড্রোন ও যুদ্ধবিমান থেকে হামলা চলছে। পাশাপাশি ইসরায়েলি বাহিনী নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরকবোঝাই রোবট যান ব্যবহার করে বিভিন্ন স্থাপনা ধ্বংস করছে। ফলে আতঙ্কে হাজার হাজার মানুষ জীবন বাঁচাতে পশ্চিম উপকূলের দিকে দৌড়ে যাচ্ছেন।
ফিলিস্তিনি পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, মঙ্গলবার পর্যন্ত গাজার উত্তরাঞ্চলে এখনো প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজার মানুষ অবস্থান করছেন-যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৫ শতাংশ। অনেকেই নতুন করে বাস্তুচ্যুত হওয়ার শঙ্কায় আছেন। তবে এখনো বহু পরিবার নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে অনিচ্ছুক।
গাজা শহরের কেন্দ্রের দিকে দুই দিক থেকে অগ্রসর হচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এতে শহরের সাধারণ মানুষ বাধ্য হচ্ছেন পশ্চিম দিকে, আল-রশিদ উপকূলীয় সড়কের দিকে সরে যেতে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র নাদাভ শোশানি বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে জানান, হামাসের ওপর চাপ বাড়াতে পদাতিক, ট্যাংক ও গোলন্দাজ ইউনিট বিমান বাহিনীর সহায়তায় শহরের ভেতরে প্রবেশ করছে। সেনারা উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে শহরের কেন্দ্রের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
চিকিৎসা সূত্র জানিয়েছে, কেবল বৃহস্পতিবার গাজা শহরে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অনেকে আবাসিক এলাকায় চালানো হামলায় প্রাণ হারান।
বাসিন্দারা জানান, শহরে অব্যাহতভাবে ড্রোন ও যুদ্ধবিমান থেকে হামলা চলছে। পাশাপাশি ইসরায়েলি বাহিনী নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরকবোঝাই রোবট যান ব্যবহার করে বিভিন্ন স্থাপনা ধ্বংস করছে। ফলে আতঙ্কে হাজার হাজার মানুষ জীবন বাঁচাতে পশ্চিম উপকূলের দিকে দৌড়ে যাচ্ছেন।
ফিলিস্তিনি পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, মঙ্গলবার পর্যন্ত গাজার উত্তরাঞ্চলে এখনো প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজার মানুষ অবস্থান করছেন-যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৫ শতাংশ। অনেকেই নতুন করে বাস্তুচ্যুত হওয়ার শঙ্কায় আছেন। তবে এখনো বহু পরিবার নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে অনিচ্ছুক।
গাজা শহরের কেন্দ্রের দিকে দুই দিক থেকে অগ্রসর হচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এতে শহরের সাধারণ মানুষ বাধ্য হচ্ছেন পশ্চিম দিকে, আল-রশিদ উপকূলীয় সড়কের দিকে সরে যেতে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র নাদাভ শোশানি বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে জানান, হামাসের ওপর চাপ বাড়াতে পদাতিক, ট্যাংক ও গোলন্দাজ ইউনিট বিমান বাহিনীর সহায়তায় শহরের ভেতরে প্রবেশ করছে। সেনারা উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে শহরের কেন্দ্রের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
চিকিৎসা সূত্র জানিয়েছে, কেবল বৃহস্পতিবার গাজা শহরে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অনেকে আবাসিক এলাকায় চালানো হামলায় প্রাণ হারান।
বাসিন্দারা জানান, শহরে অব্যাহতভাবে ড্রোন ও যুদ্ধবিমান থেকে হামলা চলছে। পাশাপাশি ইসরায়েলি বাহিনী নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরকবোঝাই রোবট যান ব্যবহার করে বিভিন্ন স্থাপনা ধ্বংস করছে। ফলে আতঙ্কে হাজার হাজার মানুষ জীবন বাঁচাতে পশ্চিম উপকূলের দিকে দৌড়ে যাচ্ছেন।
ফিলিস্তিনি পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, মঙ্গলবার পর্যন্ত গাজার উত্তরাঞ্চলে এখনো প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজার মানুষ অবস্থান করছেন-যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৫ শতাংশ। অনেকেই নতুন করে বাস্তুচ্যুত হওয়ার শঙ্কায় আছেন। তবে এখনো বহু পরিবার নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে অনিচ্ছুক।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!