রাজধানীর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ সময় তারা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়ে স্লোগান দেন-‘গোপালগঞ্জের গোলাপি আর কতকাল জ্বালাবি’ এবং ‘আওয়ামী লীগের আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’।
বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুন খুব বড় না হলেও কার্যালয়ের সামনে থাকা ব্যানার, পোস্টার ও ময়লার স্তূপে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
তবে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, তারা এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পায়নি।
এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
আজকের এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দিতে থাকে।
উল্লেখ্য, একইদিন জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার তারিখ ১৭ নভেম্বর নির্ধারণ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায় ঘিরে ট্রাইব্যুনাল এলাকা ও রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
রাজধানীর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ সময় তারা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়ে স্লোগান দেন-‘গোপালগঞ্জের গোলাপি আর কতকাল জ্বালাবি’ এবং ‘আওয়ামী লীগের আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’।
বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুন খুব বড় না হলেও কার্যালয়ের সামনে থাকা ব্যানার, পোস্টার ও ময়লার স্তূপে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
তবে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, তারা এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পায়নি।
এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
আজকের এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দিতে থাকে।
উল্লেখ্য, একইদিন জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার তারিখ ১৭ নভেম্বর নির্ধারণ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায় ঘিরে ট্রাইব্যুনাল এলাকা ও রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
রাজধানীর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ সময় তারা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়ে স্লোগান দেন-‘গোপালগঞ্জের গোলাপি আর কতকাল জ্বালাবি’ এবং ‘আওয়ামী লীগের আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’।
বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুন খুব বড় না হলেও কার্যালয়ের সামনে থাকা ব্যানার, পোস্টার ও ময়লার স্তূপে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
তবে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, তারা এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পায়নি।
এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
আজকের এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দিতে থাকে।
উল্লেখ্য, একইদিন জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার তারিখ ১৭ নভেম্বর নির্ধারণ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায় ঘিরে ট্রাইব্যুনাল এলাকা ও রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
রাজধানীর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ সময় তারা কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়ে স্লোগান দেন-‘গোপালগঞ্জের গোলাপি আর কতকাল জ্বালাবি’ এবং ‘আওয়ামী লীগের আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’।
বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগুন খুব বড় না হলেও কার্যালয়ের সামনে থাকা ব্যানার, পোস্টার ও ময়লার স্তূপে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
তবে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, তারা এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পায়নি।
এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
আজকের এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দিতে থাকে।
উল্লেখ্য, একইদিন জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার তারিখ ১৭ নভেম্বর নির্ধারণ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায় ঘিরে ট্রাইব্যুনাল এলাকা ও রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!