
যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার এক মাস পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা ও সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে আরও মরদেহ উদ্ধারের ফলে মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ১৬৯ জনে, জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৯ নভেম্বর) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুদ্ধবিরতির পরও গত এক মাসে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৪০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীদের হামলা আরও তীব্র হয়েছে, যা ফিলিস্তিনিদের নিজেদের জমি থেকে উচ্ছেদ করার অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, উত্তর ও দক্ষিণ গাজায় সীমারেখা অতিক্রম করা দুই ফিলিস্তিনিকে তারা গুলি করে হত্যা করেছে। সীমারেখার কাছে যাওয়া পরিবারগুলোর ওপরও ইসরায়েলি সেনাদের গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
অন্যদিকে, খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের ফেলে যাওয়া বিস্ফোরক থেকে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন এমন রোগীদের সরিয়ে নিতে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং পুনরায় খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার রোগী মিসরে গেছেন, তবে আরও ১৬ হাজার ৫০০ জন বিদেশে চিকিৎসার অপেক্ষায় রয়েছেন।
এদিকে পশ্চিম তীরের নাবলুসে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের হামলায় অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে সাংবাদিক ও বয়স্ক কর্মীও রয়েছেন। প্যালেস্টাইন জার্নালিস্টস সিন্ডিকেট বলেছে, এটি “সাংবাদিক হত্যার উদ্দেশ্যে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ।”
জাতিসংঘের তথ্যমতে, সেপ্টেম্বর থেকে পশ্চিম তীরে ১২৬টি হামলায় ৭০টিরও বেশি গ্রামে ৪ হাজার জলপাই গাছ ধ্বংস হয়েছে।

যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার এক মাস পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা ও সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে আরও মরদেহ উদ্ধারের ফলে মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ১৬৯ জনে, জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৯ নভেম্বর) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুদ্ধবিরতির পরও গত এক মাসে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৪০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীদের হামলা আরও তীব্র হয়েছে, যা ফিলিস্তিনিদের নিজেদের জমি থেকে উচ্ছেদ করার অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, উত্তর ও দক্ষিণ গাজায় সীমারেখা অতিক্রম করা দুই ফিলিস্তিনিকে তারা গুলি করে হত্যা করেছে। সীমারেখার কাছে যাওয়া পরিবারগুলোর ওপরও ইসরায়েলি সেনাদের গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
অন্যদিকে, খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের ফেলে যাওয়া বিস্ফোরক থেকে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন এমন রোগীদের সরিয়ে নিতে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং পুনরায় খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার রোগী মিসরে গেছেন, তবে আরও ১৬ হাজার ৫০০ জন বিদেশে চিকিৎসার অপেক্ষায় রয়েছেন।
এদিকে পশ্চিম তীরের নাবলুসে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের হামলায় অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে সাংবাদিক ও বয়স্ক কর্মীও রয়েছেন। প্যালেস্টাইন জার্নালিস্টস সিন্ডিকেট বলেছে, এটি “সাংবাদিক হত্যার উদ্দেশ্যে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ।”
জাতিসংঘের তথ্যমতে, সেপ্টেম্বর থেকে পশ্চিম তীরে ১২৬টি হামলায় ৭০টিরও বেশি গ্রামে ৪ হাজার জলপাই গাছ ধ্বংস হয়েছে।

যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার এক মাস পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা ও সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে আরও মরদেহ উদ্ধারের ফলে মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ১৬৯ জনে, জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৯ নভেম্বর) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুদ্ধবিরতির পরও গত এক মাসে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৪০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীদের হামলা আরও তীব্র হয়েছে, যা ফিলিস্তিনিদের নিজেদের জমি থেকে উচ্ছেদ করার অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, উত্তর ও দক্ষিণ গাজায় সীমারেখা অতিক্রম করা দুই ফিলিস্তিনিকে তারা গুলি করে হত্যা করেছে। সীমারেখার কাছে যাওয়া পরিবারগুলোর ওপরও ইসরায়েলি সেনাদের গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
অন্যদিকে, খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের ফেলে যাওয়া বিস্ফোরক থেকে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন এমন রোগীদের সরিয়ে নিতে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং পুনরায় খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার রোগী মিসরে গেছেন, তবে আরও ১৬ হাজার ৫০০ জন বিদেশে চিকিৎসার অপেক্ষায় রয়েছেন।
এদিকে পশ্চিম তীরের নাবলুসে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের হামলায় অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে সাংবাদিক ও বয়স্ক কর্মীও রয়েছেন। প্যালেস্টাইন জার্নালিস্টস সিন্ডিকেট বলেছে, এটি “সাংবাদিক হত্যার উদ্দেশ্যে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ।”
জাতিসংঘের তথ্যমতে, সেপ্টেম্বর থেকে পশ্চিম তীরে ১২৬টি হামলায় ৭০টিরও বেশি গ্রামে ৪ হাজার জলপাই গাছ ধ্বংস হয়েছে।

যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার এক মাস পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা ও সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে আরও মরদেহ উদ্ধারের ফলে মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ১৬৯ জনে, জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৯ নভেম্বর) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুদ্ধবিরতির পরও গত এক মাসে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৪০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীদের হামলা আরও তীব্র হয়েছে, যা ফিলিস্তিনিদের নিজেদের জমি থেকে উচ্ছেদ করার অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, উত্তর ও দক্ষিণ গাজায় সীমারেখা অতিক্রম করা দুই ফিলিস্তিনিকে তারা গুলি করে হত্যা করেছে। সীমারেখার কাছে যাওয়া পরিবারগুলোর ওপরও ইসরায়েলি সেনাদের গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
অন্যদিকে, খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের ফেলে যাওয়া বিস্ফোরক থেকে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন এমন রোগীদের সরিয়ে নিতে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং পুনরায় খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার রোগী মিসরে গেছেন, তবে আরও ১৬ হাজার ৫০০ জন বিদেশে চিকিৎসার অপেক্ষায় রয়েছেন।
এদিকে পশ্চিম তীরের নাবলুসে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের হামলায় অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে সাংবাদিক ও বয়স্ক কর্মীও রয়েছেন। প্যালেস্টাইন জার্নালিস্টস সিন্ডিকেট বলেছে, এটি “সাংবাদিক হত্যার উদ্দেশ্যে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ।”
জাতিসংঘের তথ্যমতে, সেপ্টেম্বর থেকে পশ্চিম তীরে ১২৬টি হামলায় ৭০টিরও বেশি গ্রামে ৪ হাজার জলপাই গাছ ধ্বংস হয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!