
প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তাই আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী নাজমুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে জানা যায়, আসামিরা প্রতারণার উদ্দেশ্যে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতেন। ইভ্যালি তাদের ফেসবুক পেজে বিভিন্ন সময়ে আকর্ষণীয় অফার দিয়ে পণ্যের অর্ডার নিত। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালের ২০ মার্চ বাদী সাদিকুর রায়হান তিনটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা হয়নি। পরবর্তীতে বাদীকে সিটি ব্যাংকের দুটি চেক দেওয়া হলেও ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল ব্যাংকে জমা দিলে তা অপর্যাপ্ত অর্থের কারণে ফেরত আসে।
এরপর বাদী ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে আদালত আজ রায় ঘোষণা করে ইভ্যালির শীর্ষ দুই কর্মকর্তাকে দোষী সাব্যস্ত করেন।

প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তাই আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী নাজমুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে জানা যায়, আসামিরা প্রতারণার উদ্দেশ্যে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতেন। ইভ্যালি তাদের ফেসবুক পেজে বিভিন্ন সময়ে আকর্ষণীয় অফার দিয়ে পণ্যের অর্ডার নিত। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালের ২০ মার্চ বাদী সাদিকুর রায়হান তিনটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা হয়নি। পরবর্তীতে বাদীকে সিটি ব্যাংকের দুটি চেক দেওয়া হলেও ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল ব্যাংকে জমা দিলে তা অপর্যাপ্ত অর্থের কারণে ফেরত আসে।
এরপর বাদী ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে আদালত আজ রায় ঘোষণা করে ইভ্যালির শীর্ষ দুই কর্মকর্তাকে দোষী সাব্যস্ত করেন।

প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তাই আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী নাজমুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে জানা যায়, আসামিরা প্রতারণার উদ্দেশ্যে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতেন। ইভ্যালি তাদের ফেসবুক পেজে বিভিন্ন সময়ে আকর্ষণীয় অফার দিয়ে পণ্যের অর্ডার নিত। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালের ২০ মার্চ বাদী সাদিকুর রায়হান তিনটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা হয়নি। পরবর্তীতে বাদীকে সিটি ব্যাংকের দুটি চেক দেওয়া হলেও ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল ব্যাংকে জমা দিলে তা অপর্যাপ্ত অর্থের কারণে ফেরত আসে।
এরপর বাদী ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে আদালত আজ রায় ঘোষণা করে ইভ্যালির শীর্ষ দুই কর্মকর্তাকে দোষী সাব্যস্ত করেন।

প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তাই আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী নাজমুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে জানা যায়, আসামিরা প্রতারণার উদ্দেশ্যে চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতেন। ইভ্যালি তাদের ফেসবুক পেজে বিভিন্ন সময়ে আকর্ষণীয় অফার দিয়ে পণ্যের অর্ডার নিত। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালের ২০ মার্চ বাদী সাদিকুর রায়হান তিনটি মোটরসাইকেল অর্ডার করেন।
কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা হয়নি। পরবর্তীতে বাদীকে সিটি ব্যাংকের দুটি চেক দেওয়া হলেও ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল ব্যাংকে জমা দিলে তা অপর্যাপ্ত অর্থের কারণে ফেরত আসে।
এরপর বাদী ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে আদালত আজ রায় ঘোষণা করে ইভ্যালির শীর্ষ দুই কর্মকর্তাকে দোষী সাব্যস্ত করেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!