• বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
শেখ হাসিনা দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছেন : ড. ইউনূস প্রতিবাদের ভাষা অনেক শক্ত করেছি, যুদ্ধ বাঁধাতে পা‌রি না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ডেঙ্গুতে এক দিনে ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫০০ ছাড়িয়েছে জাতীয় স্বার্থরক্ষা করে যে কোন বিনিয়োগকে স্বাগত জানাই: নাহিদ ইসলাম দেশের ৩৪ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক ডিএমপির মিডিয়া শাখার নতুন ডিসি তালেবুর রহমান, ১২ কর্মকর্তাকে পদায়ন সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ক্রিকেটে ফিরছেন মাশরাফি ভারতের সঙ্গে চলমান কোনো প্রকল্প স্থগিত হয়নি: অর্থ উপদেষ্টা ‘বাংলাদেশে ভারতের সহযোগিতায় চলমান প্রকল্পের কাজ চালু থাকবে’

স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য শুরু হচ্ছে ‘জুনিয়রস অ্যাপ অ্যান্ড গেম কার্নিভাল’

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বর্তমান সময়ে শিশু-কিশোরদের মোবাইল ও কম্পিউটারের প্রতি আসক্তি বেড়েছে। প্রযুক্তি আসক্তিকে কর্মে পরিণত করতে ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে দেশের শীর্ষ তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট। দেশে প্রথমবারের মতো স্কুল শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তি সচেতনতা ও কোডিং সম্পর্কে ধারণা দিতে ‘জুনিয়রস অ্যাপ অ্যান্ড গেম কার্নিভাল’ আয়োজন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জুনিয়রস অ্যাপ অ্যান্ড গেম কার্নিভাল স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযুক্তি এবং সৃজনশীলতার বিশ্বে প্রবেশ করার জন্য একটি বড় মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে। এই ভিন্নধর্মী প্রতিযোগিতায় স্কুলের শিক্ষার্থীরা ইন্টারেক্টিভ সেটিংয়ে অ্যাপ এবং গেম ডেভেলপ করতে শিখবে। চতুর্থ থেকে অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। মূল প্রতিযোগিতা শুরু করার আগে শিক্ষার্থীদের চার মাস ট্রেনিং প্রদান করা হবে। যেন তারা প্রস্তুতি নিয়েই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারে। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে স্কুল শিক্ষার্থীরা একটি মৌলিক জীবন দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি আগামীদিনের পৃথিবীতে নতুন যেসব চ্যালেঞ্জ আসবে সেগুলোর জন্যও নিজেকে প্রস্তুত করবে।এছাড়া এ প্রতিযোগিতা ছোটদের যৌক্তিক ক্ষমতা বাড়াবে, তাদের মনোযোগী করে তুলবে, লেখায় সৃজনশীলতা আনবে, বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ করবে এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বাড়াবে।

জুনিয়রস অ্যাপ অ্যান্ড গেম কার্নিভাল সম্পর্কে ক্রিয়েটিভ আইটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. মনির হোসেন বলেন, আমরা আশা করছি অনলাইন এবং অফলাইনের মাধ্যমে ১০ হাজার নিবন্ধনের পাশাপাশি ১০ লাখ শিক্ষার্থীকে সচেতন করার সুযোগ তৈরি হবে। যেখান থেকে ৩টি স্ক্রীনিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ৫০ জন শিক্ষার্থীকে ১০০% স্কলারশিপে প্রশিক্ষণের জন্য নির্বাচিত করা হবে এবং তাদের গ্লোবাল কম্পিটিশনে অংশ গ্রহণের সুযোগ তৈরি করে দেয়া হবে। এতে তারা প্রযুক্তি নির্ভর যুগের একটি দক্ষতাও অর্জন করতে পারবে। যা তাদের ভবিষ্যতেও কাজে আসবে। কেননা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর ধারণা অন্য সবার থেকে তাদের এগিয়ে রাখবে।


আপনার মতামত লিখুন :
এ জাতীয় আরও খবর